ছাত্রলীগ নেতৃত্বের গণপদত্যাগ ঘটতে পারে by রিয়াদুল করিম
প্রান্ত থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সবখানেই
বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজ করছে ছাত্রলীগে। জেলা সম্মেলনে গুলি-বোমা,
পাল্টাপাল্টি কমিটি গঠন, ইডেন কলেজে বাণিজ্য, নারী কর্মীদের অনৈতিক কাজে
বাধ্য করার অভিযোগ- সব মিলিয়ে আবারও উল্টো পথে চেন অব কমান্ডবিহীন
ছাত্রলীগ।
এসব কারণে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতেই ভাঙ্গন
দেখা দেয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, সংগঠনটির সভাপতি একটি
সিন্ডিকেটের ওপর ভর করে এককভাবে সকল ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে চাচ্ছেন বলেই
আবার নতুন করে সংগঠনের ভেতর বিশৃঙ্খলা দেখা দিচ্ছে।
এর প্রতিবাদে সংগঠনের ৰুব্ধ একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা পদত্যাগ করার চিনত্মাভাবনা করছেন বলেও জানিয়েছেন। তারা বলছেন কেন্দ্রীয় সভাপতি গঠনতন্ত্র না মেনে একক স্বেচ্ছাচারিতা চালাচ্ছেন। এমনকি সাধারণ সম্পাদকের কথাও কানে তুলছেন না।
অনুসন্ধানে জানা যায়, সব মিলিয়ে ছাত্রলীগের আজকের এ অবস্থায় আসার কারণ সংগঠনটিতে গঠনতন্ত্র চর্চার কোন বালাই নেই। নেই কোন চেন অব কমান্ড। সাবেক দুই নেতার ইশারায় চলছে দেশের প্রাচীনতম এ ছাত্রসংগঠনটি। ওই দুই নেতা ও তাদের সিন্ডিকেট সংগঠনের বর্তমান সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের ওপর ভর করে কলকাঠি নাড়ছেন আড়াল থেকে। তাঁদের মাথা থেকে বের হওয়া সিদ্ধানত্ম উচ্চারিত হয় সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের মুখ দিয়ে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ১৫ দিন দেশের বাইরে থাকাকালে ওই সিন্ডিকেটের জোরেই ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব কাউকে না দিয়ে এককভাবেই সব কাজকর্ম এমনকি জেলা সম্মেলন করেছেন কেন্দ্রীয় সভাপতি।
এ সিন্ডিকেটের মূলে রয়েছেন সংগঠনের সাবেক এক শীর্ষ নেতা। এ সিন্ডিকেট ভর করেছে তাদের আশীর্বাদপুষ্ট ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ওপর। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রলীগের গঠনতান্ত্রিক পদ থেকে সরে যাওয়ার পর থেকে আরও বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে এ সিন্ডিকেট। ছাত্রলীগকে প্রায় পুুরো একক নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয় সিন্ডিকেটটি। ২০০৬ সালে ছাত্রলীগের কাউন্সিলে ভোট হলেও এ সিন্ডিকেটটিই কৌশলে বর্তমান সভাপতি সাধারণ সম্পাদককে 'নির্বাচিত' করে এনেছিল।
সংগঠনের সকল সাধারণ নেতাকর্মী এ বিষয়টি নিয়ে ৰুব্ধ। কিন্তু ওই সিন্ডিকেটটি খুবই প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ কখনও তাদের বিরম্নদ্ধে প্রকাশ্যে মুখ খোলার সাহস পায় না। তাঁরা বলছেন, ছাত্রলীগে যে শুদ্ধি অভিযান চালানো হচ্ছে তা সফল করতে হলে প্রথমেই এ সিন্ডিকেটের কবল থেকে ছাত্রলীগকে বের করে আনতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২টি হলে ছাত্রলীগের যে কমিটি তা গঠন করা হয়েছিল এ সিন্ডিকেটের একজনের বাসায় বসে! কমিটিতে স্থান পাওয়াদের মধ্যে যাদের বিরম্নদ্ধে শিবির সংশিস্নষ্টতার অভিযোগ আছে তাদের পদ পাওয়ার ৰেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতাদের মতামতকে উপেৰা করে এ সিন্ডিকেটটি কেন্দ্রীয় এক শীর্ষ নেতার পৰে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন বলে সংগঠন সূত্র নিশ্চিত করেছে। যে কমিটি উপস্থিত সবার মতামতের ভিত্তিতে করা হয়েছিল ওই সিন্ডিকেটের ভরসা পেয়ে কেন্দ্রীয় এক শীর্ষ নেতা কমিটি প্রেসে পাঠানোর আগে সেখানে ঘষামাজা করে কমিটিতে পরিবর্তন এনেছিলেন। প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে তিনি হল কমিটিতে নিজের পছন্দের লোক ঢুকিয়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ সাকিব বাদশা সে সময় প্রেসে কমিটি ঘোষণার পর পরই এ কমিটি নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগ তুলেছিলেন। ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ছাত্রলীগের উপজেলা শাখা মর্যাদার হল কমিটি জেলা মর্যাদার বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির আগেই নির্বাচনের মাধ্যমে করার কথা।
সম্প্রতি ছাত্রলীগ বিভিন্ন জেলায় যে সম্মেলন করে যাচ্ছে তার প্রায় সব ক'টি সম্মেলনেই অতিথি হয়ে যাচ্ছেন সাবেক ওই দুই নেতা। কেন্দ্রীয় কমিটিতে আলোচনা করে জেলা সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করার নিয়ম হলেও জেলা সম্মেলনের যে তারিখ ঘোষণা করা হয় তা সংগঠনের বেশিরভাগ কেন্দ্রীয় নেতাই জানতেন না। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির কোন বৈঠকও হয়নি। সূত্র জানায়, সাবেক ওই দুই নেতার একজনের সেগুন বাগিচার বাসায় বসে ঠিক করা হয় জেলা সম্মেলনের তারিখ। সংগঠনের সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন অবশ্য এটি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, সবার সঙ্গে আলোচনা করেই সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। অথচ সংগঠনের অনত্মত ২০ জন কেন্দ্রীয় নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা যায় তারা এ বিষয়টি ওয়াকিফহাল ছিলেন না। এমনকি গত ১১ মার্চ হবিগঞ্জ জেলা সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক, জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের ছাড়াই কমিটি ঘোষণা করেন সভাপতি। পরে দায়িত্বপ্রাপ্ত তিন নেতাও পাল্টা কমিটি গঠন করেন।
সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী "জেলা সম্মেলনে থানা শাখার সভাপতি সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা কর্মকর্তাবৃন্দ বিষয় নির্ধারণী কমিটির ( নির্বাচকম-লী) সদস্য হবেন। বিষয় নির্ধারণী কমিটি ঐকমত্যে পেঁৗছতে না পারলে গোপন ব্যালটে নির্বাচনের মাধ্যমে সভাপতি সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হবে।"
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ছাত্রলীগের একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা জানান- বেশিরভাগ ৰেত্রেই গঠনতন্ত্রের এ কথা গঠনতন্ত্রের পাতায়ই সীমাবদ্ধ থেকেছে। এ পর্যনত্ম যে কয়টি জেলা সম্মেলন হয়েছে এর মধ্যে লালমনিরহাট, নেত্রকোনাসহ হাতে গোনা কয়েকটি জেলায় ঢিলেঢালাভাবে এ নিয়ম মানা হয়েছে। অন্য জেলাগুলোর ৰেত্রে কমিটি গঠন করা হয়েছে ওই সিন্ডিকেটটির ইশারায়। এমনকি নিয়মবহিভর্ূতভাবে ওই সিন্ডিকেটের দু'জন- যাঁরা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা, তাঁরাই হাউসে বসে নেতা নির্বাচন করেছেন। এ সময় অনেক কেন্দ্রীয় নেতাকেও হাউস থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। তবে এ বিষয়টিও ছাত্রলীগ সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন অনেক সাবেক নেতাকে জেলা সম্মেলনে অতিথি করা হয়েছে এটা ঠিক। সংশিস্নষ্ট সূত্রগুলো জানায়, জেলা সম্মেলনগুলোতেও বেশিরভাগ ৰেত্রে নেতা বানানো হচ্ছে ওই সিন্ডিকেট বিশেষ করে সাবেক এক সভাপতির পছন্দ অনুযায়ী। এটা বুঝতে পেরে বিভিন্ন জেলার পদপ্রার্থীরা সভাপতি সাধারণ সম্পাদক বা অন্যকোন কেন্দ্রীয় নেতাকে বাদ দিয়ে তদ্বির করছেন তাঁর সঙ্গে।
এর প্রতিবাদে সংগঠনের ৰুব্ধ একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা পদত্যাগ করার চিনত্মাভাবনা করছেন বলেও জানিয়েছেন। তারা বলছেন কেন্দ্রীয় সভাপতি গঠনতন্ত্র না মেনে একক স্বেচ্ছাচারিতা চালাচ্ছেন। এমনকি সাধারণ সম্পাদকের কথাও কানে তুলছেন না।
অনুসন্ধানে জানা যায়, সব মিলিয়ে ছাত্রলীগের আজকের এ অবস্থায় আসার কারণ সংগঠনটিতে গঠনতন্ত্র চর্চার কোন বালাই নেই। নেই কোন চেন অব কমান্ড। সাবেক দুই নেতার ইশারায় চলছে দেশের প্রাচীনতম এ ছাত্রসংগঠনটি। ওই দুই নেতা ও তাদের সিন্ডিকেট সংগঠনের বর্তমান সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের ওপর ভর করে কলকাঠি নাড়ছেন আড়াল থেকে। তাঁদের মাথা থেকে বের হওয়া সিদ্ধানত্ম উচ্চারিত হয় সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের মুখ দিয়ে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ১৫ দিন দেশের বাইরে থাকাকালে ওই সিন্ডিকেটের জোরেই ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব কাউকে না দিয়ে এককভাবেই সব কাজকর্ম এমনকি জেলা সম্মেলন করেছেন কেন্দ্রীয় সভাপতি।
এ সিন্ডিকেটের মূলে রয়েছেন সংগঠনের সাবেক এক শীর্ষ নেতা। এ সিন্ডিকেট ভর করেছে তাদের আশীর্বাদপুষ্ট ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ওপর। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রলীগের গঠনতান্ত্রিক পদ থেকে সরে যাওয়ার পর থেকে আরও বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে এ সিন্ডিকেট। ছাত্রলীগকে প্রায় পুুরো একক নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয় সিন্ডিকেটটি। ২০০৬ সালে ছাত্রলীগের কাউন্সিলে ভোট হলেও এ সিন্ডিকেটটিই কৌশলে বর্তমান সভাপতি সাধারণ সম্পাদককে 'নির্বাচিত' করে এনেছিল।
সংগঠনের সকল সাধারণ নেতাকর্মী এ বিষয়টি নিয়ে ৰুব্ধ। কিন্তু ওই সিন্ডিকেটটি খুবই প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ কখনও তাদের বিরম্নদ্ধে প্রকাশ্যে মুখ খোলার সাহস পায় না। তাঁরা বলছেন, ছাত্রলীগে যে শুদ্ধি অভিযান চালানো হচ্ছে তা সফল করতে হলে প্রথমেই এ সিন্ডিকেটের কবল থেকে ছাত্রলীগকে বের করে আনতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২টি হলে ছাত্রলীগের যে কমিটি তা গঠন করা হয়েছিল এ সিন্ডিকেটের একজনের বাসায় বসে! কমিটিতে স্থান পাওয়াদের মধ্যে যাদের বিরম্নদ্ধে শিবির সংশিস্নষ্টতার অভিযোগ আছে তাদের পদ পাওয়ার ৰেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতাদের মতামতকে উপেৰা করে এ সিন্ডিকেটটি কেন্দ্রীয় এক শীর্ষ নেতার পৰে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন বলে সংগঠন সূত্র নিশ্চিত করেছে। যে কমিটি উপস্থিত সবার মতামতের ভিত্তিতে করা হয়েছিল ওই সিন্ডিকেটের ভরসা পেয়ে কেন্দ্রীয় এক শীর্ষ নেতা কমিটি প্রেসে পাঠানোর আগে সেখানে ঘষামাজা করে কমিটিতে পরিবর্তন এনেছিলেন। প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে তিনি হল কমিটিতে নিজের পছন্দের লোক ঢুকিয়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ সাকিব বাদশা সে সময় প্রেসে কমিটি ঘোষণার পর পরই এ কমিটি নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগ তুলেছিলেন। ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ছাত্রলীগের উপজেলা শাখা মর্যাদার হল কমিটি জেলা মর্যাদার বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির আগেই নির্বাচনের মাধ্যমে করার কথা।
সম্প্রতি ছাত্রলীগ বিভিন্ন জেলায় যে সম্মেলন করে যাচ্ছে তার প্রায় সব ক'টি সম্মেলনেই অতিথি হয়ে যাচ্ছেন সাবেক ওই দুই নেতা। কেন্দ্রীয় কমিটিতে আলোচনা করে জেলা সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করার নিয়ম হলেও জেলা সম্মেলনের যে তারিখ ঘোষণা করা হয় তা সংগঠনের বেশিরভাগ কেন্দ্রীয় নেতাই জানতেন না। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির কোন বৈঠকও হয়নি। সূত্র জানায়, সাবেক ওই দুই নেতার একজনের সেগুন বাগিচার বাসায় বসে ঠিক করা হয় জেলা সম্মেলনের তারিখ। সংগঠনের সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন অবশ্য এটি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, সবার সঙ্গে আলোচনা করেই সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। অথচ সংগঠনের অনত্মত ২০ জন কেন্দ্রীয় নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা যায় তারা এ বিষয়টি ওয়াকিফহাল ছিলেন না। এমনকি গত ১১ মার্চ হবিগঞ্জ জেলা সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক, জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের ছাড়াই কমিটি ঘোষণা করেন সভাপতি। পরে দায়িত্বপ্রাপ্ত তিন নেতাও পাল্টা কমিটি গঠন করেন।
সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী "জেলা সম্মেলনে থানা শাখার সভাপতি সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা কর্মকর্তাবৃন্দ বিষয় নির্ধারণী কমিটির ( নির্বাচকম-লী) সদস্য হবেন। বিষয় নির্ধারণী কমিটি ঐকমত্যে পেঁৗছতে না পারলে গোপন ব্যালটে নির্বাচনের মাধ্যমে সভাপতি সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হবে।"
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ছাত্রলীগের একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা জানান- বেশিরভাগ ৰেত্রেই গঠনতন্ত্রের এ কথা গঠনতন্ত্রের পাতায়ই সীমাবদ্ধ থেকেছে। এ পর্যনত্ম যে কয়টি জেলা সম্মেলন হয়েছে এর মধ্যে লালমনিরহাট, নেত্রকোনাসহ হাতে গোনা কয়েকটি জেলায় ঢিলেঢালাভাবে এ নিয়ম মানা হয়েছে। অন্য জেলাগুলোর ৰেত্রে কমিটি গঠন করা হয়েছে ওই সিন্ডিকেটটির ইশারায়। এমনকি নিয়মবহিভর্ূতভাবে ওই সিন্ডিকেটের দু'জন- যাঁরা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা, তাঁরাই হাউসে বসে নেতা নির্বাচন করেছেন। এ সময় অনেক কেন্দ্রীয় নেতাকেও হাউস থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। তবে এ বিষয়টিও ছাত্রলীগ সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন অনেক সাবেক নেতাকে জেলা সম্মেলনে অতিথি করা হয়েছে এটা ঠিক। সংশিস্নষ্ট সূত্রগুলো জানায়, জেলা সম্মেলনগুলোতেও বেশিরভাগ ৰেত্রে নেতা বানানো হচ্ছে ওই সিন্ডিকেট বিশেষ করে সাবেক এক সভাপতির পছন্দ অনুযায়ী। এটা বুঝতে পেরে বিভিন্ন জেলার পদপ্রার্থীরা সভাপতি সাধারণ সম্পাদক বা অন্যকোন কেন্দ্রীয় নেতাকে বাদ দিয়ে তদ্বির করছেন তাঁর সঙ্গে।
No comments