সুন্দরবনে বন্দুকযুদ্ধে ২ বনদস্যু নিহত- ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ২৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার
পূর্ব সুন্দরবনে র্যাব ও বনদস্যুদের মধ্যে দেড় ঘণ্টাব্যাপী বন্দুকযুদ্ধে
শহিদুল ইসলাম ওরফে নটা শহিদ (৩৫) ও বাকী বিল্লাহ বাহিনীর সেকেন্ড ইন-কমান্ড
মুজিবুর রহমান (৩৩) নিহত হয়েছে।
গতকাল সকালে শরণখোলা
রেঞ্জের শ্যালার চরের কালামিয়ার ভারানী এলাকায় এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা
ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে দুই বনদস্যুর গুলিবিদ্ধ লাশ, ছয়টি একনলা বন্দুক,
পাঁচটি ওয়ান শুটার, একটি পিস্তল, দু’টি এয়ারগান, ২৫ রাউন্ড তাজা গুলি,
১৫টি গুলির খোসাসহ অন্যান্য মালামাল উদ্ধার করেছে র্যাব। এ সময় দস্যুদের
একটি আস্তানা ধ্বংস করা হয় বলে র্যাব দাবি করেছে। নিহতরা বাগেরহাট জেলার
রামপাল উপজেলার শ্রীফলতলা গ্রামের মৃত দলিল উদ্দিন শেখের ছেলে শহিদুল
বাহিনীর প্রধান শহিদুল ইসলাম ও বাকী বিল্লাহ বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড
মুজিবুর রহমান বলে স্থানীয় জেলেরা শনাক্ত করেছেন। তবে মুজিবুরের বিস্তারিত
পরিচয় জানা যায়নি।
র্যাব-৮ এর কন্ট্রোল রুম সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সকাল সোয়া ৯ টার দিকে র্যাব সদর দফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল মজিবর রহমান এবং বরিশাল-৮ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফরিদুল আলমের নেতৃত্বে র্যাবের ৪০ সদস্যের একটি দল শ্যালার চর এলাকায় অভিযান শুরু করে। র্যাব সদস্যরা দস্যুদের অবস্থান নিশ্চিত হয়ে কালামিয়ার ভারানীর এলাকায় পৌঁছলে বনের ভেতর থেকে র্যাবকে ল্য করে দস্যুরা এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকে। এ সময় র্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে উভয় পরে মধ্যে বন্দুকযুদ্ধের একপর্যায়ে দস্যুরা টিকতে না পেরে আস্তানা ছেড়ে বনের গহিনে পালিয়ে যায়। এ সময়ে দস্যুদের একটি আস্তানা ধ্বংস ও ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালিয়ে গুলিবিদ্ধ দুই বনদস্যুর লাশসহ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়। পরে জেলেরা নিহত দুই বনদস্যুর লাশ শনাক্ত করেন। দস্যুদের লাশ, অস্ত্রশস্ত্র ও মালামাল শরণখোলা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
র্যাব-৮ এর কন্ট্রোল রুম সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সকাল সোয়া ৯ টার দিকে র্যাব সদর দফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল মজিবর রহমান এবং বরিশাল-৮ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফরিদুল আলমের নেতৃত্বে র্যাবের ৪০ সদস্যের একটি দল শ্যালার চর এলাকায় অভিযান শুরু করে। র্যাব সদস্যরা দস্যুদের অবস্থান নিশ্চিত হয়ে কালামিয়ার ভারানীর এলাকায় পৌঁছলে বনের ভেতর থেকে র্যাবকে ল্য করে দস্যুরা এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকে। এ সময় র্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে উভয় পরে মধ্যে বন্দুকযুদ্ধের একপর্যায়ে দস্যুরা টিকতে না পেরে আস্তানা ছেড়ে বনের গহিনে পালিয়ে যায়। এ সময়ে দস্যুদের একটি আস্তানা ধ্বংস ও ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালিয়ে গুলিবিদ্ধ দুই বনদস্যুর লাশসহ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়। পরে জেলেরা নিহত দুই বনদস্যুর লাশ শনাক্ত করেন। দস্যুদের লাশ, অস্ত্রশস্ত্র ও মালামাল শরণখোলা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
No comments