শাহবাগের অবরোধ এখন ছাত্রলীগের দখলে
জামায়াতনেতা কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে দেয়া রায়ের প্রতিবাদ জানিয়ে গতকাল
দ্বিতীয় দিনের মতো শাহবাগ অবরোধ করে আওয়ামী এবং বাম দলগুলোর অঙ্গসংগঠনের
নেতাকর্মীরা।
গতকাল সকাল থেকেই এ অবরোধের নিয়ন্ত্রণ ছিল
ছাত্রলীগের হাতে। হরতাল থাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর উপস্থিতি সত্ত্বেও
কোনো বাধা দিতে দেখা যায়নি। সন্ধ্যার দিকে অবরোধকারীদের দুই ধরনের স্লোগান
দিতে দেখা যায়।
গত মঙ্গলবার বিকেলে ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতিবাদে প্রথমে মানববন্ধন এবং পরে শাহবাগ অবরোধ করে বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর ব্লগারদের সংগঠন ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক। পরে তারা সন্ধ্যায় শাহবাগ মোড়ে হরতালের মধ্যেই অবরোধ শুরু করে। অবরোধের প্রথম দিকে শুধু বাম দলগুলোর অঙ্গসংগঠনগুলো অবস্থান নিলেও সময় বাড়ার সাথে সাথে সরকারদলীয় বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরাও অবরোধ কর্মসূচিতে যোগ দেন।
গতকাল সকাল থেকেই বাম ছাত্র সংগঠগুলোর নেতাকর্মীরা অবরোধ শুরু করেন। তবে দিনভর চলা অবরোধে ব্লগারদের সংগঠনটির নেতাকর্মীদের তেমন চোখে পড়েনি। সময় বাড়ার সাথে সাথে সেখানে বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা সংহতি জানাতে আসেন। অবরোধের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় ছাত্রলীগ। বাম ছাত্র সংগঠনের উদ্যোগে অবরোধ শুরু হলেও আওয়ামী অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের উপস্থিতিই তুলনামূলক বেশি ছিল। ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলমকে দিনভর শাহবাগ মোড়ে সংহতি মঞ্চের সামনে অবস্থান নিতে দেখা যায়। অবরোধের বিভিন্ন সময়ে তাকে মাইকে নানা ধরনের নির্দেশনা দিতেও দেখা যায়। ১৪ দলের শরিক জাসদ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।
ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কর্মসূচিতে আ’লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের উপস্থিত দেখে অবরোধে আসা অনেকে আশাহত হয়ে স্থান ত্যাগ করেন। গতকাল সকাল থেকেই ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল এবং আশপাশের অন্যান্য শাখার নেতাকর্মীরা মিছিল সহকারে শাহবাগ মোড়ে আসেন। তবে কর্মসূচি সূচনাকারীদের উপস্থিতি ছিল অনেক কম। বিকেলের দিকে শাহবাগ মোড়ে অবরোধকারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এ সময় আওয়ামী লীগ সমর্থক এবং বাম দলগুলোকে দুই ধরনের স্লোগান দিতে দেখা যায়।
অবরোধকারীদের হারমোনিয়াম, ঢোল এবং অন্যান্য বাদ্যযন্ত্র নিয়ে বিভিন্ন প্রতিবাদী গান পরিবেশন করতে দেখা যায়। অনেকে গানের তালে তালে নাচেন। মাইকে বিভিন্ন ধরনের স্লোগানও দেয়া হয়।
১৪ দলের শরিক ছাড়াও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে সংহতি জানানো হয়। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নুহ-উল আলম লেলিন, বন ও পরিবেশ মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, নৌমন্ত্রী শাজাহান খান, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মুনতাসির মামুন, শামিম খান, ফেরদৌসি প্রিয়ভাষিনী, আওয়ামী দলীয় এমপি আ ম ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী, অজয় রায়, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি তারেক আলী, পংকজ ভট্টাচার্য, ছাত্রলীগ সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ, জাসদ ছাত্রলীগ সভাপতি হোসাইন আহমেদ তাফসীর, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ প্রমুখ সংহতি জানান।
গত মঙ্গলবার বিকেলে ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতিবাদে প্রথমে মানববন্ধন এবং পরে শাহবাগ অবরোধ করে বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর ব্লগারদের সংগঠন ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক। পরে তারা সন্ধ্যায় শাহবাগ মোড়ে হরতালের মধ্যেই অবরোধ শুরু করে। অবরোধের প্রথম দিকে শুধু বাম দলগুলোর অঙ্গসংগঠনগুলো অবস্থান নিলেও সময় বাড়ার সাথে সাথে সরকারদলীয় বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরাও অবরোধ কর্মসূচিতে যোগ দেন।
গতকাল সকাল থেকেই বাম ছাত্র সংগঠগুলোর নেতাকর্মীরা অবরোধ শুরু করেন। তবে দিনভর চলা অবরোধে ব্লগারদের সংগঠনটির নেতাকর্মীদের তেমন চোখে পড়েনি। সময় বাড়ার সাথে সাথে সেখানে বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা সংহতি জানাতে আসেন। অবরোধের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় ছাত্রলীগ। বাম ছাত্র সংগঠনের উদ্যোগে অবরোধ শুরু হলেও আওয়ামী অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের উপস্থিতিই তুলনামূলক বেশি ছিল। ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলমকে দিনভর শাহবাগ মোড়ে সংহতি মঞ্চের সামনে অবস্থান নিতে দেখা যায়। অবরোধের বিভিন্ন সময়ে তাকে মাইকে নানা ধরনের নির্দেশনা দিতেও দেখা যায়। ১৪ দলের শরিক জাসদ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।
ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কর্মসূচিতে আ’লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের উপস্থিত দেখে অবরোধে আসা অনেকে আশাহত হয়ে স্থান ত্যাগ করেন। গতকাল সকাল থেকেই ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল এবং আশপাশের অন্যান্য শাখার নেতাকর্মীরা মিছিল সহকারে শাহবাগ মোড়ে আসেন। তবে কর্মসূচি সূচনাকারীদের উপস্থিতি ছিল অনেক কম। বিকেলের দিকে শাহবাগ মোড়ে অবরোধকারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এ সময় আওয়ামী লীগ সমর্থক এবং বাম দলগুলোকে দুই ধরনের স্লোগান দিতে দেখা যায়।
অবরোধকারীদের হারমোনিয়াম, ঢোল এবং অন্যান্য বাদ্যযন্ত্র নিয়ে বিভিন্ন প্রতিবাদী গান পরিবেশন করতে দেখা যায়। অনেকে গানের তালে তালে নাচেন। মাইকে বিভিন্ন ধরনের স্লোগানও দেয়া হয়।
১৪ দলের শরিক ছাড়াও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে সংহতি জানানো হয়। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নুহ-উল আলম লেলিন, বন ও পরিবেশ মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, নৌমন্ত্রী শাজাহান খান, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মুনতাসির মামুন, শামিম খান, ফেরদৌসি প্রিয়ভাষিনী, আওয়ামী দলীয় এমপি আ ম ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী, অজয় রায়, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি তারেক আলী, পংকজ ভট্টাচার্য, ছাত্রলীগ সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ, জাসদ ছাত্রলীগ সভাপতি হোসাইন আহমেদ তাফসীর, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ প্রমুখ সংহতি জানান।
No comments