আল আরাফাহ ব্যাংকের এমডি অপহরণ নাটক ও বাস্তবতা- এমডি বলছেন জামায়াত-বিএনপি বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি করছে
আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের এমডি অপহরণ
নাটকে খোদ পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান তালকুদারই এখন হুমকির
মুখে। রবিবার দেশ-বিদেশ থেকে মোবাইল ফোনে প্রতিমন্ত্রীকে হুমকি দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয়
ব্যবস্থা নেবেন তিনি। এদিকে ব্যাংকের এমডি সামাদ শেখ বলেছেন, আমি মনে
করেছিলাম মন্ত্রীর পরিচয় দিয়ে অন্য কেউ ফোন করেছে। তাই তাকে অবজ্ঞা করেছি।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জামায়াত-বিএনপি নেতারা আমাকে ফোন
করেছিল। তারা আমাকে নিয়ে রাজনৈতিক খেলা খেলতে চায়। আমি তা হতে দেইনি।
আমি বলেছি, আমাকে নিয়ে রাজনৈতিক খেলা খেলবেন না। এটা কোন রাজনৈতিক বিষয় নয়। এটি ব্যক্তিগত বিষয়।
এ ব্যাপারে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহাবুবুর রহমান তালুকদার জনকণ্ঠকে বলেন, শনিবার সকালে অপরিচিত এক ব্যক্তি আমার বাসভবনে আসে। তাকে ব্যাংক থেকে চাকরিচু্যত করা হয়েছে বলে কান্নাকাটি শুরম্ন করে। অপরিচিত বলে তার বিষয়ে তদ্বির করতে না চাইলে সে আমার পা জড়িয়ে ধরে কান্নাকাটি করতে থাকে এবং বলতে থাকে আমার বাড়ি বরিশাল, আপনি বরিশালের মন্ত্রী তাই আপনার কাছে ছুটে এসেছি। সে আরও জানায়, আওয়ামী লীগ সাপোর্ট করায় তাকে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক থেকে চাকরিচু্যত করা হয়েছে। একপর্যায়ে তিনি জানতে পারেন ব্যাংকটির এমডির বাড়িও বরিশালে। তিনি বলেন, এই সুবাদে শুধুমাত্র মানবিক কারণে আমি এমডিকে ফোন করতে রাজি হই।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যথারীতি টেলিফোন অপারেটরকে ফোনে মিলাতে বলি এমডিকে। অপারেটর ফোনে মিলিয়ে বলে, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কথা বলবেন। তিনি বলেন, এর পর আমি ফোনে তাঁর সঙ্গে কথা বলি। শুরম্নতে কুশল বিনিময়, এরপর তাঁর বাড়ি জানতে চাইলেই তিনি বলেন, আমার কোন বাড়ি নেই। এ সময়ে আমি জানতে চাইলাম, বাড়ি না থাকলে আপনি চাকরি করেন কিভাবে। একটা বায়োডাটা লিখতে গেলে তো বাড়ির ঠিকানা প্রয়োজন হয়। এর প্রতিউত্তরে তিনি জানান, 'আমার বাড়ি বাংলাদেশ'। প্রতিমন্ত্রী বলেন, এর পর আমি আমার কাছে আসা আলাউদ্দিন আজাদের চাকরি চু্যতির বিষয়ে জানতে চাইলে এমডি বলেন, আমাদের আইন রয়েছে, কাউকে পছন্দ না হলে যে কোন সময় কোন কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে তাকে চাকরিচু্যত করতে পারি। তাকে আমাদের পছন্দ নয়, তাই তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তার বিরম্নদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোন অভিযোগ রয়েছে কি না প্রতিমন্ত্রীর এমন প্রশ্নের জবাবে এমডি বলেন, না তার বিরম্নদ্ধে কোন অভিযোগ নেই। এর পর প্রতিমন্ত্রী এমডিকে বলেন, সরকারী ব্যাংক ছেড়ে একটা লোক আপনাদের ব্যাংকে যোগদান করেছে, আর কোন কারণ ছাড়া আপনি তাকে চাকরিচু্যত করছেন এটা কি মানবতাবিরোধী কাজ নয়? এছাড়া তার বিষয়টি পুনর্বিবেচনার অনুরোধও জানান প্রতিমন্ত্রী। এতে এমডি ৰুব্ধ হয়ে বলেন, মাহাবুবুর রহমান নামে কোন প্রতিমন্ত্রী আছে বলে আমার জানা নেই। এছাড়াও আরও কিছু ঔদ্ধত্যপূর্ণ কথা বলেন মন্ত্রী সম্পর্কে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, তার এই জাতীয় ব্যবহারে আমি বিস্মিত হই। এতে আমি বুঝে ফেলি, সে জামায়াতপন্থ্থী লোক। তাই আওয়ামীপন্থী কর্মকর্তাদের চাকরিচু্যত করেছে। তিনি বলেন, আমি এমডিকে বলি, তা হলে আপনাদের বিরম্নদ্ধে অভিযোগ সঠিক বলে মনে হচ্ছে। আপনারা কী তা হলে জঙ্গীদের অর্থ যোগানদাতা কিনা তা খুঁজে দেখা দরকার। এমনই বেশকিছু কথপোকথনের পর ফোন রেখে আমি মনে করি আমার কার্ড পেলে হয়ত মন নরম হতে পারে। এতে হয়ত লোকটির উপকারও হতে পারে। এরপর তিনি তাঁর কার্ডসহ অফিস সহকারীকে পাঠান এমডির কাছে। এ সময় তার সঙ্গে ৪/৫ জন লোক যায়।
তিনি বলেন, এমডি কার্ড পেয়ে পরে আমাকে আবার ফোন করেন। ফোন করে আমার কাছে ৰমাও চান। তিনি বলেন, স্যার আপনি কিছু মনে করবেন না। আমি ডায়াবেটিকের রোগী। প্রথমে মনে করেছিলাম, আপনার পরিচয় দিয়ে অন্যকেউ ফোন করেছে। এমনকি এমডি আরও বলেন, তার চাকরি আগামী মে মাসে শেষ হচ্ছে। এমন সৌহার্দ্যপূর্ণ কথায় প্রতিমন্ত্রী তাকে বিষয়টি আবারও পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ করেন। এতে এমডি আবারও ৰুব্ধ হন প্রতিমন্ত্রীর ওপর। এ সময়ে এমডি আবারও বলেন, আমরা কোন মন্ত্রীর কথা শুনি না।
এরপর রবিবার সকাল থেকে প্রতিমন্ত্রীকে বিভিন্ন সময়ে ফোন করে হুমকি দেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত থেকে একাধিক ফোন করে এই হুমকি দেয়া হয়েছে। সকাল ৮ টার দিকে ০১৯২৪৭০০৭২৫ নম্বর থেকে ফোন করে প্রতিমন্ত্রীকে হুমকি দেয়া হয়। এরপর মন্ত্রণালয়ে বৈঠক চলাকালে দুপুর দেড়টার দিকে + ৯১৯১১৬২৯৯৪২১ নম্বর থেকে ফোন করে হুমকি দেয়া হয়। এ সময় হুমকিতে বলা হয় ব্যাংকের এমডিকে অপহরণ করতে গানম্যান পাঠাইছস ক্যান। কে বলছেন, প্রতিমন্ত্রীর এমন প্রশ্নের জবাবে অপর প্রানত্ম থেকে বলা হয় ,"ভারত থেকে তোর জম বলছি। রেডি হয়ে যা, মৃতু্য ঘনিয়ে এসেছে।" বিকেল তিনটায় মিডিয়ার উপস্থিতিতে ০৩৭৯৮০২৮৫৮১ নম্বর থেকে ফোন করে তাকে হুমকি দেয়া হয়েছে। সিলেট থেকে পিংকিং পরিচয় দিয়ে বিকৃত স্বরে প্রতিমন্ত্রীকে বলে, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক। এটা জানিয়ে লাভ কি এমন প্রশ্নের জবাবে অপর প্রানত্ম থেকে প্রতিমন্ত্রীকে বলা হয় এমডিকে কেন অপহরণ করতে পাঠিয়েছিলি। তোর খবর আছে।
এদিকে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের এমডি জনকণ্ঠকে বলেন, প্রতিমন্ত্রী আমাকে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করেছেন। এমডি বলেন, আমি মনে করেছি মন্ত্রীর নাম ভাঙ্গিয়ে অন্য কেউ আমাকে ফোন করেছে। তাই আমি তাকে অবজ্ঞা করেছি। পরে ফোন করে আমি তাঁর কাছে ৰমা চেয়েছি।
এমডি বলেন, আমার কোন ভয় নেই। আমি মুক্তিযুদ্ধের সপৰের লোক। প্রতিমন্ত্রী আমার সম্পর্কে জানলে আমাকে ফুলের মালা দেবে। তিনি বলেন, এ নিয়ে জামায়াত-বিএনপি রাজনীতি করতে চেয়েছিল। তারা আমাকে ফোন করেছিল। আমি তাদের বলেছি, আমাকে নিয়ে রাজনৈতিক খেলা খেলবেন না। এটা ব্যক্তিগত বিষয়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যাকে চাকরিচু্যত করা হয়েছে তার নাম আলাউদ্দিন আজাদ। সে এই ব্যাংকের রাজশাহী শাখার সিনিয়র অফিসার। সে অযোগ্য কর্মকর্তা। কাজ করে না। ইউনিয়ন করে। এছাড়া সে সুবিধাবাদী একজন লোক।
আমি বলেছি, আমাকে নিয়ে রাজনৈতিক খেলা খেলবেন না। এটা কোন রাজনৈতিক বিষয় নয়। এটি ব্যক্তিগত বিষয়।
এ ব্যাপারে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহাবুবুর রহমান তালুকদার জনকণ্ঠকে বলেন, শনিবার সকালে অপরিচিত এক ব্যক্তি আমার বাসভবনে আসে। তাকে ব্যাংক থেকে চাকরিচু্যত করা হয়েছে বলে কান্নাকাটি শুরম্ন করে। অপরিচিত বলে তার বিষয়ে তদ্বির করতে না চাইলে সে আমার পা জড়িয়ে ধরে কান্নাকাটি করতে থাকে এবং বলতে থাকে আমার বাড়ি বরিশাল, আপনি বরিশালের মন্ত্রী তাই আপনার কাছে ছুটে এসেছি। সে আরও জানায়, আওয়ামী লীগ সাপোর্ট করায় তাকে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক থেকে চাকরিচু্যত করা হয়েছে। একপর্যায়ে তিনি জানতে পারেন ব্যাংকটির এমডির বাড়িও বরিশালে। তিনি বলেন, এই সুবাদে শুধুমাত্র মানবিক কারণে আমি এমডিকে ফোন করতে রাজি হই।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যথারীতি টেলিফোন অপারেটরকে ফোনে মিলাতে বলি এমডিকে। অপারেটর ফোনে মিলিয়ে বলে, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কথা বলবেন। তিনি বলেন, এর পর আমি ফোনে তাঁর সঙ্গে কথা বলি। শুরম্নতে কুশল বিনিময়, এরপর তাঁর বাড়ি জানতে চাইলেই তিনি বলেন, আমার কোন বাড়ি নেই। এ সময়ে আমি জানতে চাইলাম, বাড়ি না থাকলে আপনি চাকরি করেন কিভাবে। একটা বায়োডাটা লিখতে গেলে তো বাড়ির ঠিকানা প্রয়োজন হয়। এর প্রতিউত্তরে তিনি জানান, 'আমার বাড়ি বাংলাদেশ'। প্রতিমন্ত্রী বলেন, এর পর আমি আমার কাছে আসা আলাউদ্দিন আজাদের চাকরি চু্যতির বিষয়ে জানতে চাইলে এমডি বলেন, আমাদের আইন রয়েছে, কাউকে পছন্দ না হলে যে কোন সময় কোন কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে তাকে চাকরিচু্যত করতে পারি। তাকে আমাদের পছন্দ নয়, তাই তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তার বিরম্নদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোন অভিযোগ রয়েছে কি না প্রতিমন্ত্রীর এমন প্রশ্নের জবাবে এমডি বলেন, না তার বিরম্নদ্ধে কোন অভিযোগ নেই। এর পর প্রতিমন্ত্রী এমডিকে বলেন, সরকারী ব্যাংক ছেড়ে একটা লোক আপনাদের ব্যাংকে যোগদান করেছে, আর কোন কারণ ছাড়া আপনি তাকে চাকরিচু্যত করছেন এটা কি মানবতাবিরোধী কাজ নয়? এছাড়া তার বিষয়টি পুনর্বিবেচনার অনুরোধও জানান প্রতিমন্ত্রী। এতে এমডি ৰুব্ধ হয়ে বলেন, মাহাবুবুর রহমান নামে কোন প্রতিমন্ত্রী আছে বলে আমার জানা নেই। এছাড়াও আরও কিছু ঔদ্ধত্যপূর্ণ কথা বলেন মন্ত্রী সম্পর্কে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, তার এই জাতীয় ব্যবহারে আমি বিস্মিত হই। এতে আমি বুঝে ফেলি, সে জামায়াতপন্থ্থী লোক। তাই আওয়ামীপন্থী কর্মকর্তাদের চাকরিচু্যত করেছে। তিনি বলেন, আমি এমডিকে বলি, তা হলে আপনাদের বিরম্নদ্ধে অভিযোগ সঠিক বলে মনে হচ্ছে। আপনারা কী তা হলে জঙ্গীদের অর্থ যোগানদাতা কিনা তা খুঁজে দেখা দরকার। এমনই বেশকিছু কথপোকথনের পর ফোন রেখে আমি মনে করি আমার কার্ড পেলে হয়ত মন নরম হতে পারে। এতে হয়ত লোকটির উপকারও হতে পারে। এরপর তিনি তাঁর কার্ডসহ অফিস সহকারীকে পাঠান এমডির কাছে। এ সময় তার সঙ্গে ৪/৫ জন লোক যায়।
তিনি বলেন, এমডি কার্ড পেয়ে পরে আমাকে আবার ফোন করেন। ফোন করে আমার কাছে ৰমাও চান। তিনি বলেন, স্যার আপনি কিছু মনে করবেন না। আমি ডায়াবেটিকের রোগী। প্রথমে মনে করেছিলাম, আপনার পরিচয় দিয়ে অন্যকেউ ফোন করেছে। এমনকি এমডি আরও বলেন, তার চাকরি আগামী মে মাসে শেষ হচ্ছে। এমন সৌহার্দ্যপূর্ণ কথায় প্রতিমন্ত্রী তাকে বিষয়টি আবারও পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ করেন। এতে এমডি আবারও ৰুব্ধ হন প্রতিমন্ত্রীর ওপর। এ সময়ে এমডি আবারও বলেন, আমরা কোন মন্ত্রীর কথা শুনি না।
এরপর রবিবার সকাল থেকে প্রতিমন্ত্রীকে বিভিন্ন সময়ে ফোন করে হুমকি দেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত থেকে একাধিক ফোন করে এই হুমকি দেয়া হয়েছে। সকাল ৮ টার দিকে ০১৯২৪৭০০৭২৫ নম্বর থেকে ফোন করে প্রতিমন্ত্রীকে হুমকি দেয়া হয়। এরপর মন্ত্রণালয়ে বৈঠক চলাকালে দুপুর দেড়টার দিকে + ৯১৯১১৬২৯৯৪২১ নম্বর থেকে ফোন করে হুমকি দেয়া হয়। এ সময় হুমকিতে বলা হয় ব্যাংকের এমডিকে অপহরণ করতে গানম্যান পাঠাইছস ক্যান। কে বলছেন, প্রতিমন্ত্রীর এমন প্রশ্নের জবাবে অপর প্রানত্ম থেকে বলা হয় ,"ভারত থেকে তোর জম বলছি। রেডি হয়ে যা, মৃতু্য ঘনিয়ে এসেছে।" বিকেল তিনটায় মিডিয়ার উপস্থিতিতে ০৩৭৯৮০২৮৫৮১ নম্বর থেকে ফোন করে তাকে হুমকি দেয়া হয়েছে। সিলেট থেকে পিংকিং পরিচয় দিয়ে বিকৃত স্বরে প্রতিমন্ত্রীকে বলে, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক। এটা জানিয়ে লাভ কি এমন প্রশ্নের জবাবে অপর প্রানত্ম থেকে প্রতিমন্ত্রীকে বলা হয় এমডিকে কেন অপহরণ করতে পাঠিয়েছিলি। তোর খবর আছে।
এদিকে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের এমডি জনকণ্ঠকে বলেন, প্রতিমন্ত্রী আমাকে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করেছেন। এমডি বলেন, আমি মনে করেছি মন্ত্রীর নাম ভাঙ্গিয়ে অন্য কেউ আমাকে ফোন করেছে। তাই আমি তাকে অবজ্ঞা করেছি। পরে ফোন করে আমি তাঁর কাছে ৰমা চেয়েছি।
এমডি বলেন, আমার কোন ভয় নেই। আমি মুক্তিযুদ্ধের সপৰের লোক। প্রতিমন্ত্রী আমার সম্পর্কে জানলে আমাকে ফুলের মালা দেবে। তিনি বলেন, এ নিয়ে জামায়াত-বিএনপি রাজনীতি করতে চেয়েছিল। তারা আমাকে ফোন করেছিল। আমি তাদের বলেছি, আমাকে নিয়ে রাজনৈতিক খেলা খেলবেন না। এটা ব্যক্তিগত বিষয়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যাকে চাকরিচু্যত করা হয়েছে তার নাম আলাউদ্দিন আজাদ। সে এই ব্যাংকের রাজশাহী শাখার সিনিয়র অফিসার। সে অযোগ্য কর্মকর্তা। কাজ করে না। ইউনিয়ন করে। এছাড়া সে সুবিধাবাদী একজন লোক।
No comments