চিকিৎসায় অবহেলা- ২২৪ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পেলেন এক বাংলাদেশী by এনা
চিকিৎসায় অবজ্ঞা ও গাফিলতির খেসারত হিসেবে নিউ ইয়র্ক সিটির জ্যাকসন
হাইটসের কাছে অবস্থিত এলমহার্স্ট হাসপাতালকে ২৮ মিলিয়ন ডলার (২২৪ কোটি
টাকা) দিতে হচ্ছে এক বাংলাদেশীকে।
ক্ষতিপূরণ আদায়ের এ
মামলা পরিচালনা করেন ট্রায়াল অ্যাটর্নি অ্যাডওয়ার্ড রাফেল ও তার
সহযোগিতায় ছিলেন বাংলাদেশী অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী। যুক্তরাষ্ট্রে কোনো
প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করে এই প্রথম কোনো বাংলাদেশী এত বিপুল
পরিমাণের ক্ষতিপূরণ পেলেন। গত ২৫ জানুয়ারি শুক্রবার বাংলাদেশী শিশুর পক্ষে
ক্ষতিপূরণ মামলার এ রায় প্রদান করা হয়। ৫ ফেব্রুয়ারি বার্তা সংস্থা
এনাকে এসব তথ্য জানান অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী।
মামলার বিবরণে প্রকাশ, ২০০৯ সালে তিন বছরের বাংলাদেশী শিশু (সঙ্গত কারণে তার নাম ও অভিভাবকের নাম প্রকাশ করা হলো না) জ্বর ও খিচুনি নিয়ে নিউ ইয়র্ক সিটির এলমহার্স্ট হাসপাতালে জরুরি বিভাগে যায়। কর্তব্যরত ডাক্তার তাৎক্ষণিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে শিশুটিকে হাসপাতালে ভর্তি করেন। কিন্তু যে সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল তার সঠিক কারণ ডাক্তারেরা শনাক্ত করতে পারেননি। এ কারণে চার দিন পর শিশুটি মারাত্মক অসুস্থ হয়ে অচেতন হয়ে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে মা-বাবার অনুরোধে ডাক্তারেরা শিশুটিকে নিউ ইয়র্ক প্রেসবাইটেরিয়ান হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। ওই হাসপাতালে চিকিৎসার পর ডাক্তারেরা শিশুটিকে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করতে সক্ষম হন। কিন্তু শিশুটির মস্তিষ্কের নার্ভ ড্যামেজ হয়ে যায়। এর ফলে শিশুটি চিরজীবনের জন্য বোধশক্তি হারিয়ে ফেলে। বর্তমানে শিশুটির উন্নত চিকিৎসা চলছে। এ সময় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপলব্ধি করতে সক্ষম হন, এলমহার্স্ট হাসপাতালে যথাযথ চিকিৎসা না পাওয়ার কারণেই শিশুটির মস্তিষ্কের নার্ভ ড্যামেজ হয়েছে। প্রেসবাইটেরিয়ান হাসপাতালের চিকিৎসকেরা মনে করছেন সৃষ্টিকর্তা চাইলে তাকে স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দিতেও পারেন।
এই ক্ষতিপূরণ মামলার বিভিন্নপর্যায়ে অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরীসহ ১১ জন অ্যাটর্নি সক্রিয়ভাবে কাজ করেন।
এক প্রশ্নের উত্তরে অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী বলেন, এটা নিঃসন্দেহে একটি ভালো সেটেলমেন্ট। কিন্তু দোয়া করি কারো জীবনে যেন এমন অঘটন না ঘটে। তারপরও দুর্ঘটনা ঘটলে তার আইনগত ক্ষতিপূরণ আদায়ে আমরা সর্বদা সচেষ্ট। যেকোনো দুর্ঘটনায় অভিজ্ঞ অ্যাটর্নির পরামর্শ নেয়া অত্যন্ত জরুরি। বর্তমানে নিউ ইয়র্ক, নিউজার্সি, কানেকটিকাট, পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, ভার্জিনিয়া, জর্জিয়া ও ওয়াশিংটন ডিসিতে যথাযথ স্টেট লাইসেন্সপ্রাপ্ত আমাদের সহযোগী অ্যাটর্নিরা বিভিন্ন ক্ষতিপূরণ মামলায় কায়েন্টদের জন্য মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার আদায় করে দিচ্ছেন।
মামলার বিবরণে প্রকাশ, ২০০৯ সালে তিন বছরের বাংলাদেশী শিশু (সঙ্গত কারণে তার নাম ও অভিভাবকের নাম প্রকাশ করা হলো না) জ্বর ও খিচুনি নিয়ে নিউ ইয়র্ক সিটির এলমহার্স্ট হাসপাতালে জরুরি বিভাগে যায়। কর্তব্যরত ডাক্তার তাৎক্ষণিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে শিশুটিকে হাসপাতালে ভর্তি করেন। কিন্তু যে সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল তার সঠিক কারণ ডাক্তারেরা শনাক্ত করতে পারেননি। এ কারণে চার দিন পর শিশুটি মারাত্মক অসুস্থ হয়ে অচেতন হয়ে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে মা-বাবার অনুরোধে ডাক্তারেরা শিশুটিকে নিউ ইয়র্ক প্রেসবাইটেরিয়ান হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। ওই হাসপাতালে চিকিৎসার পর ডাক্তারেরা শিশুটিকে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করতে সক্ষম হন। কিন্তু শিশুটির মস্তিষ্কের নার্ভ ড্যামেজ হয়ে যায়। এর ফলে শিশুটি চিরজীবনের জন্য বোধশক্তি হারিয়ে ফেলে। বর্তমানে শিশুটির উন্নত চিকিৎসা চলছে। এ সময় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপলব্ধি করতে সক্ষম হন, এলমহার্স্ট হাসপাতালে যথাযথ চিকিৎসা না পাওয়ার কারণেই শিশুটির মস্তিষ্কের নার্ভ ড্যামেজ হয়েছে। প্রেসবাইটেরিয়ান হাসপাতালের চিকিৎসকেরা মনে করছেন সৃষ্টিকর্তা চাইলে তাকে স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দিতেও পারেন।
এই ক্ষতিপূরণ মামলার বিভিন্নপর্যায়ে অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরীসহ ১১ জন অ্যাটর্নি সক্রিয়ভাবে কাজ করেন।
এক প্রশ্নের উত্তরে অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী বলেন, এটা নিঃসন্দেহে একটি ভালো সেটেলমেন্ট। কিন্তু দোয়া করি কারো জীবনে যেন এমন অঘটন না ঘটে। তারপরও দুর্ঘটনা ঘটলে তার আইনগত ক্ষতিপূরণ আদায়ে আমরা সর্বদা সচেষ্ট। যেকোনো দুর্ঘটনায় অভিজ্ঞ অ্যাটর্নির পরামর্শ নেয়া অত্যন্ত জরুরি। বর্তমানে নিউ ইয়র্ক, নিউজার্সি, কানেকটিকাট, পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, ভার্জিনিয়া, জর্জিয়া ও ওয়াশিংটন ডিসিতে যথাযথ স্টেট লাইসেন্সপ্রাপ্ত আমাদের সহযোগী অ্যাটর্নিরা বিভিন্ন ক্ষতিপূরণ মামলায় কায়েন্টদের জন্য মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার আদায় করে দিচ্ছেন।
No comments