৯/১১ পরবর্তী সিআইএ’র গুম অপহরণ নির্যাতনে সাহায্য করেছে ৫৪টি দেশ
বিশ্বের এক-চতুর্থাংশের বেশি বা ৫৪টি দেশ নাইন-ইলেভেন পরবর্তী সময়ে সিআইএর
উদ্যোগে বিশ্বব্যাপী গুম-অপহরণ, বন্দী করে রাখা এবং জুলুম-নির্যাতন
চালানোর কাজে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে।
এক রিপোর্টে এ তথ্য জানা গেছে। গার্ডিয়ান।
সিআইএর বিশেষ বন্দী স্থানান্তর কর্মসূচিতে বিশ্বের এক-চতুর্থাংশেরও বেশি
দেশের সরকার গোপনে সহযোগিতা করেছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। এ রিপোর্ট
প্রকাশ করার ওপর অবশ্য নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
নিউ ইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা ওপেন সোসাইটি জাস্টিস ইনিশিয়েটিভ (ওএসজেআই) ২১৩ পৃষ্ঠার এ রিপোর্ট প্রণয়ন করেছে। রিপোর্টে বলা হয়, অন্তত ৫৪টি দেশ বিশ্বব্যাপী গুম-অপহরণ, আটক করে রাখা ও নির্যাতন-নিপীড়ন চালানোর কাজে সহযোগিতা করে। এসব দেশের বেশির ভাগই ইউরোপে অবস্থিত। নাইন-ইলেভেনের পর এসব অপরাধ কর্মকাণ্ডের মাত্রা ব্যাপক বৃদ্ধি পায়।
ওএসজেআইএর রিপোর্টে বলা হয়, সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ব্যাপকভাবে এ কাজে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে। এতে স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, তাদের সহযোগিতা ছাড়া সিআইএ’র এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হতো না।
রিপোর্টটিতে বলা হয়, এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বুশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা গোপন স্থানে বন্দী করে রাখা, অন্য দেশে বন্দীদের আটক করে রেখে বিশেষভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করার মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার দায় এড়াতে পারেন না। যেসব সরকার এ কাজে সহযোগিতা করেছে তাদেরও এ জন্য অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
ওএসজেআই যেসব দেশকে এ সহযোগিতার জন্য শনাক্ত করেছে তাদের মধ্যে রয়েছে পাকিস্তান, আফগানিস্তান, মিসর ও জর্ডান। এসব দেশে দীর্ঘ দিন ধরে গোপন কারাগারের অস্তিত্ব বজায় রয়েছে। এ তালিকায় আয়ারল্যান্ড, আইসল্যান্ডও সাইপ্রাসের মতো দেশও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বন্দীদের ধরে এনে অন্যত্র আটক করে নির্যাতন চালানোর ক্ষেত্রে তারা তাদের আকাশসীমা ও বিমান ব্যবহার করার সুযোগ দিয়েছে। তাদের সহযোগিতা ছাড়া কেবল যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে গোপন স্থানে লোকদের বন্দী করে রেখে নির্র্যাতন চালানো সম্ভব হতো না।
কানাডা কেবল তার আকাশসীমা ব্যবহার করতেই দেয়নি দেশটি তার একজন নাগরিকের বিভিন্ন তথ্য দিয়েও সাহায্য করেছে। এর ফলে তাকে সিরিয়ায় নিয়ে যেয়ে সেখানে বন্দী করে রেখে নির্যাতন চালানো হয়।
বুশের শয়তানের অক্ষশক্তি ইরান ও সিরিয়াও ভিন্ন স্থানে বন্দীদের আটকে রেখে নির্যাতন চালাতে সাহায্য করেছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।
নিউ ইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা ওপেন সোসাইটি জাস্টিস ইনিশিয়েটিভ (ওএসজেআই) ২১৩ পৃষ্ঠার এ রিপোর্ট প্রণয়ন করেছে। রিপোর্টে বলা হয়, অন্তত ৫৪টি দেশ বিশ্বব্যাপী গুম-অপহরণ, আটক করে রাখা ও নির্যাতন-নিপীড়ন চালানোর কাজে সহযোগিতা করে। এসব দেশের বেশির ভাগই ইউরোপে অবস্থিত। নাইন-ইলেভেনের পর এসব অপরাধ কর্মকাণ্ডের মাত্রা ব্যাপক বৃদ্ধি পায়।
ওএসজেআইএর রিপোর্টে বলা হয়, সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ব্যাপকভাবে এ কাজে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে। এতে স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, তাদের সহযোগিতা ছাড়া সিআইএ’র এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হতো না।
রিপোর্টটিতে বলা হয়, এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বুশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা গোপন স্থানে বন্দী করে রাখা, অন্য দেশে বন্দীদের আটক করে রেখে বিশেষভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করার মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার দায় এড়াতে পারেন না। যেসব সরকার এ কাজে সহযোগিতা করেছে তাদেরও এ জন্য অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
ওএসজেআই যেসব দেশকে এ সহযোগিতার জন্য শনাক্ত করেছে তাদের মধ্যে রয়েছে পাকিস্তান, আফগানিস্তান, মিসর ও জর্ডান। এসব দেশে দীর্ঘ দিন ধরে গোপন কারাগারের অস্তিত্ব বজায় রয়েছে। এ তালিকায় আয়ারল্যান্ড, আইসল্যান্ডও সাইপ্রাসের মতো দেশও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বন্দীদের ধরে এনে অন্যত্র আটক করে নির্যাতন চালানোর ক্ষেত্রে তারা তাদের আকাশসীমা ও বিমান ব্যবহার করার সুযোগ দিয়েছে। তাদের সহযোগিতা ছাড়া কেবল যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে গোপন স্থানে লোকদের বন্দী করে রেখে নির্র্যাতন চালানো সম্ভব হতো না।
কানাডা কেবল তার আকাশসীমা ব্যবহার করতেই দেয়নি দেশটি তার একজন নাগরিকের বিভিন্ন তথ্য দিয়েও সাহায্য করেছে। এর ফলে তাকে সিরিয়ায় নিয়ে যেয়ে সেখানে বন্দী করে রেখে নির্যাতন চালানো হয়।
বুশের শয়তানের অক্ষশক্তি ইরান ও সিরিয়াও ভিন্ন স্থানে বন্দীদের আটকে রেখে নির্যাতন চালাতে সাহায্য করেছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।
No comments