৩৯ বছরে সেনা কু্য, অভ্যুত্থান কতটা তার তথ্য নেই মন্ত্রণালয়ে- সংসদে পরিকল্পনা মন্ত্রী
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে গত ৩৯ বছরে
সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন সময়ে কতটি ক্যু, অভ্যুত্থান বা বিদ্রোহ হয়েছে, কারা
জড়িত বা শাসত্মি পেয়েছে কিংবা কতজনের প্রাণহানি ঘটেছে; এর হালনাগাদ তথ্য
মন্ত্রণালয়ে নেই।
রবিবার জাতীয় সংসদে এ সংক্রানত্ম এক
প্রশ্নের জবাবে সংসদকাজে প্রতিরৰা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত
পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) একে খন্দকার বীরউত্তম এটি স্বীকার
করে বলেছেন, এসব তথ্য একত্রীভূত করা সময়সাপেৰ ব্যাপার। আগামীতে পূর্ণাঙ্গ
তালিকা প্রকাশ করা যেতে পারে।
জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারী দলের ইসরাফিল আলমের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন সময় ছোট-বড় আকারের কয়েকটি কু্য, অভু্যত্থান বা বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছে। এসব ঘটনায় বেশ কিছু ব্যক্তি নিহত হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীতে কু্য বা বিদ্রোহে নিহত কর্মকর্তা-কর্মচারী ও এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দ-াদেশপ্রাপ্তদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা আগামীতে প্রকাশ করা যেতে পারে।
মন্ত্রী প্রশ্নের উত্তরে দাবি করেছেন, স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যনত্ম নৌ ও বিমানবাহিনীতে কোন কু্য বা অভু্যত্থানের ঘটনার নজির নেই। আবার বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ৭ নবেম্বর নৌবাহিনীর কিছু স্বাথর্ান্বেষী নাবিক ব্যক্তিগত আক্রোশে চট্টগ্রাম ও খুলনায় অফিসারদের বিরম্নদ্ধে অবস্থান নেয়, এতে এক অফিসারের প্রাণহানি ঘটে। অন্যদিকে একই বছরের ৩ নবেম্বর বিমানবাহিনীর কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল সদস্য ঢাকা এলাকায় বিদ্রোহে অংশ নেয়। ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবরেও বিমানবাহিনীর কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল বিমানসেনা এবং এমওডিসি বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহ করে ১১ নিরীহ অফিসারকে হত্যা এবং কয়েকজনকে গুরম্নতর জখম করে।
সংসদকে মন্ত্রী আরও জানান, দেশ ও সেনাবাহিনীর প্রচলিত বিধান অনুযায়ী বিভিন্ন সময়ে নিহতদের স্বজনদের পুনর্বাসন করা হয়েছে বা আর্থিক অনুদান দেয়া হয়েছে। অপরদিকে ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কারণে অনেকের শাসত্মি বা দ-াদেশ দেয়া হয়। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মাধ্যমে পুনর্বাসন ও দ-াদেশ প্রক্রিয়া চলে।
ইসরাফিল আলমের অপর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, মিগ-২৯ বিমানের রৰণাবেৰণের জন্য গত নয় বছরে ২২২ কোটি ৪৯ লাখ ১ হাজার ৬২৯ টাকা ব্যয় হয়েছে। আর ১৬টি এফ-৭ বিজি ও এফটি-৭ বিজি বিমানের রৰণাবেৰণের জন্য গত চার বছরে ব্যয় হয়েছে ৫১ কোটি ৭৪ লাখ ৭৭ হাজার ৭৯৪ টাকা।
তিনি জানান, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর জন্য ১৯৯৯ সালে ১২ কোটি ৩৯ লাখ ৮০ হাজার ৫ মার্কিন ডলারের মিগ-২৯ জঙ্গী বিমান এবং এর যন্ত্রাংশ কেনার জন্য একটি চুক্তি স্বাৰরিত হয়। সে চুক্তির আওতায় ৮টি মিগ-২৯ জঙ্গী বিমান (৬টি মিগ-২৯ বি এবং ২টি মিগ-২৯ ইডবি), অতিরিক্ত দুইটি ইঞ্জিন এবং খুচরা যন্ত্রাংশ, রৰণাবেৰণ যন্ত্রপাতি, ওয়ার্কশপ সুবিধা পাইলট, প্রকৌশলী ও টেকনিশিয়ানসহ ৮০ জনের তিন মাসের প্রশিৰণ, অস্ত্র ও গোলাবারম্নদ, টেকনিক্যাল সাপোর্ট টিম, গ্রাউন্ড টেস্টিং ইকুইপমেন্ট, বিভিন্ন মেয়াদের পিরিয়ডিক ইন্সপেকশন এবং কিসত্মি সুবিধা অনত্মর্ভুক্ত ছিল।
মন্ত্রী আরও জানান, ২০০৫ সালে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর জন্য এফ-৭ বিজি জঙ্গী বিমান ও এর খুচরা যন্ত্রাংশ কেনার চুক্তি হয়। চুক্তির আওতায় ১২ কোটি ৯৯ লাখ ৯৭ হাজার ৭২৮ দশমিক ৩২ মার্কিন ডলার ব্যয়ে ১২টি এফ-৭ বিজি ও ৪টি এফটি-৭ বিজি, অতিরিক্ত চারটি ইঞ্জিনসহ অন্যান্য যন্ত্রাংশ কেনা ও প্রশিৰণের ব্যবস্থা নেয়া হয়।
রাজাকারদের তালিকা টানানো হবে
সরকারী দলের সংসদ সদস্য জুনায়েদ আহমেদ পলকের প্রশ্নের জবাবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব) এ বি তাজুল ইসলাম জানান, মুক্তিযুদ্ধকালীন রাজাকার-আলবদর-আলশামসের তালিকা তৈরি করে স্ব স্ব এলাকার দর্শনীয় স্থানে টানানোর পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। যাতে দেশের নতুন প্রজন্ম জানতে পারেন তার এলাকায় কারা দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, বাঙালী মা-বোনকে হত্যা করেছে।
তাঁর অপর প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, শিশুদের বিনোদনের জন্য, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করত্ ঐে;তিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়াদর্ী উদ্যান) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ এবং পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থানে শিশুপার্ক নির্মাণ করা হয়েছিল। বর্তমানে শিশুপার্ক অন্যত্র সরানো না হলেও সেখানে নির্মিত স্বাধীনতা বলয়ের সঙ্গে যোগ করা হবে; যাতে শিশুরা বিনোদনের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারে। তিনি জানান, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণস্থল এবং পাক হানাদারদের আত্মসমর্পণস্থল সংরৰণের জন্য সেখানে ৭ মার্চের ভাষণের রেপলিকা এবং আত্মসমর্পণের টেবিলটি দর্শনযোগ্য গস্নাস দিয়ে আবৃত করে যথাস্থানে সংরৰণ করা হবে।
পার্বত্য অঞ্চলে ভূমি জরিপ
বিএনপির সংসদ সদস্য আমজাদ হোসেনের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম হীরা জানান, পার্বত্য শানত্মি চুক্তিকে সমুন্নত রেখে পার্বত্য তিন অঞ্চলে ভূমি জরিপের জন্য আগামী ১৫ এপ্রিলের মধ্যে সকলকে নিয়ে রাঙ্গামাটিতে সভা করব। এই সভায় সকলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সিদ্ধানত্ম নেয়া হবে। তিনি জানান, ভূমি জরিপের জটিলতা নিরসনে একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে প্রধান করে একটি কমিশন গঠন করা হচ্ছে।
মন্ত্রী জানান, তিন পার্বত্য অঞ্চলের সবাইকে নিয়ে শীঘ্রই আমরা পার্বত্য অঞ্চলে সরেজমিনে গিয়ে বিদ্যমান সমস্যাগুলো ঐকমত্যের ভিত্তিতে নিরসনের চেষ্টা করব। মোসত্মাক আহমেদ রূহীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, যুগের পর যুগ ধরে সরকারী ছত্রছায়ায় লাঠিয়ালদের নিয়ে চর দখলের ঘটনা ঘটে। কিন্তু বর্তমান সরকার রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি দখলকারীদের উচ্ছেদ করতে শক্ত অবস্থান নিয়েছে।
জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারী দলের ইসরাফিল আলমের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন সময় ছোট-বড় আকারের কয়েকটি কু্য, অভু্যত্থান বা বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছে। এসব ঘটনায় বেশ কিছু ব্যক্তি নিহত হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীতে কু্য বা বিদ্রোহে নিহত কর্মকর্তা-কর্মচারী ও এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দ-াদেশপ্রাপ্তদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা আগামীতে প্রকাশ করা যেতে পারে।
মন্ত্রী প্রশ্নের উত্তরে দাবি করেছেন, স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যনত্ম নৌ ও বিমানবাহিনীতে কোন কু্য বা অভু্যত্থানের ঘটনার নজির নেই। আবার বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ৭ নবেম্বর নৌবাহিনীর কিছু স্বাথর্ান্বেষী নাবিক ব্যক্তিগত আক্রোশে চট্টগ্রাম ও খুলনায় অফিসারদের বিরম্নদ্ধে অবস্থান নেয়, এতে এক অফিসারের প্রাণহানি ঘটে। অন্যদিকে একই বছরের ৩ নবেম্বর বিমানবাহিনীর কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল সদস্য ঢাকা এলাকায় বিদ্রোহে অংশ নেয়। ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবরেও বিমানবাহিনীর কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল বিমানসেনা এবং এমওডিসি বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহ করে ১১ নিরীহ অফিসারকে হত্যা এবং কয়েকজনকে গুরম্নতর জখম করে।
সংসদকে মন্ত্রী আরও জানান, দেশ ও সেনাবাহিনীর প্রচলিত বিধান অনুযায়ী বিভিন্ন সময়ে নিহতদের স্বজনদের পুনর্বাসন করা হয়েছে বা আর্থিক অনুদান দেয়া হয়েছে। অপরদিকে ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কারণে অনেকের শাসত্মি বা দ-াদেশ দেয়া হয়। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মাধ্যমে পুনর্বাসন ও দ-াদেশ প্রক্রিয়া চলে।
ইসরাফিল আলমের অপর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, মিগ-২৯ বিমানের রৰণাবেৰণের জন্য গত নয় বছরে ২২২ কোটি ৪৯ লাখ ১ হাজার ৬২৯ টাকা ব্যয় হয়েছে। আর ১৬টি এফ-৭ বিজি ও এফটি-৭ বিজি বিমানের রৰণাবেৰণের জন্য গত চার বছরে ব্যয় হয়েছে ৫১ কোটি ৭৪ লাখ ৭৭ হাজার ৭৯৪ টাকা।
তিনি জানান, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর জন্য ১৯৯৯ সালে ১২ কোটি ৩৯ লাখ ৮০ হাজার ৫ মার্কিন ডলারের মিগ-২৯ জঙ্গী বিমান এবং এর যন্ত্রাংশ কেনার জন্য একটি চুক্তি স্বাৰরিত হয়। সে চুক্তির আওতায় ৮টি মিগ-২৯ জঙ্গী বিমান (৬টি মিগ-২৯ বি এবং ২টি মিগ-২৯ ইডবি), অতিরিক্ত দুইটি ইঞ্জিন এবং খুচরা যন্ত্রাংশ, রৰণাবেৰণ যন্ত্রপাতি, ওয়ার্কশপ সুবিধা পাইলট, প্রকৌশলী ও টেকনিশিয়ানসহ ৮০ জনের তিন মাসের প্রশিৰণ, অস্ত্র ও গোলাবারম্নদ, টেকনিক্যাল সাপোর্ট টিম, গ্রাউন্ড টেস্টিং ইকুইপমেন্ট, বিভিন্ন মেয়াদের পিরিয়ডিক ইন্সপেকশন এবং কিসত্মি সুবিধা অনত্মর্ভুক্ত ছিল।
মন্ত্রী আরও জানান, ২০০৫ সালে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর জন্য এফ-৭ বিজি জঙ্গী বিমান ও এর খুচরা যন্ত্রাংশ কেনার চুক্তি হয়। চুক্তির আওতায় ১২ কোটি ৯৯ লাখ ৯৭ হাজার ৭২৮ দশমিক ৩২ মার্কিন ডলার ব্যয়ে ১২টি এফ-৭ বিজি ও ৪টি এফটি-৭ বিজি, অতিরিক্ত চারটি ইঞ্জিনসহ অন্যান্য যন্ত্রাংশ কেনা ও প্রশিৰণের ব্যবস্থা নেয়া হয়।
রাজাকারদের তালিকা টানানো হবে
সরকারী দলের সংসদ সদস্য জুনায়েদ আহমেদ পলকের প্রশ্নের জবাবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব) এ বি তাজুল ইসলাম জানান, মুক্তিযুদ্ধকালীন রাজাকার-আলবদর-আলশামসের তালিকা তৈরি করে স্ব স্ব এলাকার দর্শনীয় স্থানে টানানোর পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। যাতে দেশের নতুন প্রজন্ম জানতে পারেন তার এলাকায় কারা দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, বাঙালী মা-বোনকে হত্যা করেছে।
তাঁর অপর প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, শিশুদের বিনোদনের জন্য, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করত্ ঐে;তিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়াদর্ী উদ্যান) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ এবং পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থানে শিশুপার্ক নির্মাণ করা হয়েছিল। বর্তমানে শিশুপার্ক অন্যত্র সরানো না হলেও সেখানে নির্মিত স্বাধীনতা বলয়ের সঙ্গে যোগ করা হবে; যাতে শিশুরা বিনোদনের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারে। তিনি জানান, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণস্থল এবং পাক হানাদারদের আত্মসমর্পণস্থল সংরৰণের জন্য সেখানে ৭ মার্চের ভাষণের রেপলিকা এবং আত্মসমর্পণের টেবিলটি দর্শনযোগ্য গস্নাস দিয়ে আবৃত করে যথাস্থানে সংরৰণ করা হবে।
পার্বত্য অঞ্চলে ভূমি জরিপ
বিএনপির সংসদ সদস্য আমজাদ হোসেনের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম হীরা জানান, পার্বত্য শানত্মি চুক্তিকে সমুন্নত রেখে পার্বত্য তিন অঞ্চলে ভূমি জরিপের জন্য আগামী ১৫ এপ্রিলের মধ্যে সকলকে নিয়ে রাঙ্গামাটিতে সভা করব। এই সভায় সকলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সিদ্ধানত্ম নেয়া হবে। তিনি জানান, ভূমি জরিপের জটিলতা নিরসনে একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে প্রধান করে একটি কমিশন গঠন করা হচ্ছে।
মন্ত্রী জানান, তিন পার্বত্য অঞ্চলের সবাইকে নিয়ে শীঘ্রই আমরা পার্বত্য অঞ্চলে সরেজমিনে গিয়ে বিদ্যমান সমস্যাগুলো ঐকমত্যের ভিত্তিতে নিরসনের চেষ্টা করব। মোসত্মাক আহমেদ রূহীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, যুগের পর যুগ ধরে সরকারী ছত্রছায়ায় লাঠিয়ালদের নিয়ে চর দখলের ঘটনা ঘটে। কিন্তু বর্তমান সরকার রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি দখলকারীদের উচ্ছেদ করতে শক্ত অবস্থান নিয়েছে।
No comments