প্রসিকিউশনের সাক্ষীকে নিজেই জেরা করলেন সাকা- যুদ্ধাপরাধী বিচার
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী
অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারকৃত বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের
(সাকা) চৌধুরীর আইনজীবী ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে
ট্রাইব্যুনালের বিচারিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগে শোকজ নোটিসের শুনানি ৭
মার্চ।
অন্যদিকে সাকা চৌধুরী নিজেই প্রসিকিউশনের
সাক্ষীকে জেরা করেছেন। জেরা শেষে পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ১০
ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করে দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। মানবতাবিরোধী অপরাধে গোলাম
আযমের মামলার কার্যক্রম একদিনের জন্য মুলতবি করা হয়েছে। চেয়ারম্যান
বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যবিশিষ্ট আন্তজার্তিক অপরাধ
ট্রাইব্যুনাল-১ বুধবার এই আদেশ প্রদান করেছে।
১৪ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে-১ এর আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে স্কাইপি নিয়ে বিচারিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে আবেদন করার অভিযোগে শোকজ নোটিস জারি করা হয়। এছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে রুলও জারি করা হয়। রুলে ট্রাইব্যুনালের বিচারিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগে কেন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে মর্মে নোটিস জারি করা হয়।
এ বিষয়ে প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম বলেন, ১৪ জানুয়ারি ট্রাইব্যুনালে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষে তার আইনজীবীর করা কয়েকটি আবেদনের ওপর শুনানির দিন ধার্য ছিল। এর একটি আবেদন ছিল, ট্রাইব্যুনালের সাবেক চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক ছাড়াও ট্রাইবু্যুনালের অন্য সদস্য বিচারপতিরা স্কাইপের সঙ্গে জড়িত ছিলেন কি-না তা জানতে চান ব্যারিস্টার ফখরুল। পরে ট্রাইব্যুনালের আদেশে বলা হয়, তিনি নিজের ইচ্ছায় এই আবেদন করেছেন। একজন আইনজীবী হিসেবে বিচারপতিদের মামলা কিভাবে পরিচালনা করতে হবে তা জানার এখতিয়ার তার নেই। এই আবেদন বিচারিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার সমান। তাই ব্যারিস্টার ফখরুলের বিরুদ্ধে আদালতের ওপর হস্তক্ষেপ করার অভিযোগে তাঁকে শোকজ করা হয়।
সাক্ষীকে জেরা ॥ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারকৃত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর প্রত্যাহারকৃত আ্ইনজীবীদের আবার ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই জন্য তিনি তার ওকালতনামা ট্রাইব্যুনালে দাখিল করেছেন। তবে ট্রাইব্যুনাল বলেছে, তার এই আইনজীবীদের ফিরিয়ে আনতে আমাদের কিছু পর্যবেক্ষণ থাকবে।
বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে তিনি তার এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষে তাঁর আইনজীবী ছিলেন এইচএম আহসানুল হক হেনা ও ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলাম। এর আগে ৩১ জানুয়ারি এক নারী সাক্ষীর ক্যামেরা ট্রায়ালের জেরার দিন তিনি তাঁর আইনজীবীদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। ওই দিন ট্রাইব্যুনালের কাছে দেয়া তাঁর লিখিত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষে রাষ্ট্রীয় খরচে সালমা হাই (টুনি) নামে এক আইনজীবী নিয়োগ দেয় ট্রাইব্যুনাল। এর আগেও তিনি একবার তাঁর আইনজীবী প্রত্যাহার করে আবার নিয়োগ দেন।
ট্রাইব্যুনালের এ আদেশের পর সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী নিজে সাক্ষীদের জেরা করেছেন। গত দিনের মতো আজও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং রাষ্ট্রীয় আইনজীবী মিলে প্রসিকিউশনের ১৮তম সাক্ষী দেবব্রত সরকারকে জেরা করেছেন। জেরা শেষে পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করে দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। জেরায় সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী প্রশ্নের উত্তরে সাক্ষী বলেন, সার্টিফিকেট অনুযায়ী আমার জন্ম ১৯৬৪ সালে তবে আমার আসল জন্ম তারিখ হচ্ছে ৫ জানুয়ারি ১৯৬৪ সাল। এ সময় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেন, সে হিসেবে ১৯৭১ সালে আপনার বয়স ছিল ৭ বছর। এবং আপনি আসল এবং নকল দু’ভাবে বলতে অভ্যস্ত। এরপর এক প্রশ্নের উত্তরে সাক্ষী বলেন, ১৯৭১ সালে আমি আধার মানিক স্কুলে চতুর্থ শ্রেণীতে পড়তাম। গ্রামে থেকে স্কুলে পড়ালেখা করতাম। মাঝে মাঝে শহরেও আসতাম।
আমি এখানে যে ঘটনা বলেছি তা সুনীলের কাছ থেকে শুনে বলেছি। সুনীলের বাবার নাম আমি বলতে পারব না। এ সময় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী সাজেশন দিয়ে বলেন, কথিত এই সুনীল বাংলাদেশে তার জন্মও হয়নি গুম হয়নি। উত্তরে সাক্ষী বলেন, ইহা সত্য নয়। চট্টগ্রামের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক বই বের হয়েছে এই ঘটনা কোন বইয়ে আছে কিনা আমি বলতে পারব না।
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের এ মামলায় সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গত ১৪ মে থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। প্রসিকিউশনের সাক্ষী হিসেবে ট্রাইব্যুনালে এর আগে আরও ১৬ জন জবানবন্দী দেন। তারা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমেরিটাস অধ্যাপক ও দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. আনিসুজ্জামান, চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী এম সলিমুল্লাহ, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সিরু বাঙালী, গৌরাঙ্গ চন্দ্র সিংহ, প্রফুল্লরঞ্জন সিংহ, এ্যাডভোকেট নির্মলচন্দ্র শর্মা, আব্বাস উদ্দিন চেয়ারম্যান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) উপাচার্য ড. মোঃ সালেহ উদ্দিন, পরাগ ধর, কাজী নুরুল আফসার, এসএম মাহবুব আলম, অরুণাংশু বিমল চৌধুরী, আশীষ চৌধুরী, অধ্যক্ষ গোপাল চন্দ্র দাস, নিজাম উদ্দীন আহমেদ ও ফয়েজ আহমেদ সিদ্দিকী। আসামিপক্ষ তাদের সবার জেরা করেছে।
গোলাম আযম ॥ মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় গোলাম আযমের মামলার কার্যক্রম একদিনের জন্য মুলতবি করা হয়েছে। আজ আসামিপক্ষকে দুই জন সাফাই সাক্ষী হাজির করতে আদেশ দেয়া হয়েছে। এরমধ্যে আসামি গোলাম আযমের পক্ষে প্রথম সাফাই সাক্ষী তার চতুর্থ পুত্র আব্দুল্লাহিল আমান আযমীকে প্রসিকিউশন আজ তৃতীয় দিনের মতো জেরা করবে। চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরের নেতত্বে তিন সদস্য বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ প্রদান করেছে।
১৪ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে-১ এর আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে স্কাইপি নিয়ে বিচারিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে আবেদন করার অভিযোগে শোকজ নোটিস জারি করা হয়। এছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে রুলও জারি করা হয়। রুলে ট্রাইব্যুনালের বিচারিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগে কেন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে মর্মে নোটিস জারি করা হয়।
এ বিষয়ে প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম বলেন, ১৪ জানুয়ারি ট্রাইব্যুনালে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষে তার আইনজীবীর করা কয়েকটি আবেদনের ওপর শুনানির দিন ধার্য ছিল। এর একটি আবেদন ছিল, ট্রাইব্যুনালের সাবেক চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক ছাড়াও ট্রাইবু্যুনালের অন্য সদস্য বিচারপতিরা স্কাইপের সঙ্গে জড়িত ছিলেন কি-না তা জানতে চান ব্যারিস্টার ফখরুল। পরে ট্রাইব্যুনালের আদেশে বলা হয়, তিনি নিজের ইচ্ছায় এই আবেদন করেছেন। একজন আইনজীবী হিসেবে বিচারপতিদের মামলা কিভাবে পরিচালনা করতে হবে তা জানার এখতিয়ার তার নেই। এই আবেদন বিচারিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার সমান। তাই ব্যারিস্টার ফখরুলের বিরুদ্ধে আদালতের ওপর হস্তক্ষেপ করার অভিযোগে তাঁকে শোকজ করা হয়।
সাক্ষীকে জেরা ॥ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারকৃত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর প্রত্যাহারকৃত আ্ইনজীবীদের আবার ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই জন্য তিনি তার ওকালতনামা ট্রাইব্যুনালে দাখিল করেছেন। তবে ট্রাইব্যুনাল বলেছে, তার এই আইনজীবীদের ফিরিয়ে আনতে আমাদের কিছু পর্যবেক্ষণ থাকবে।
বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে তিনি তার এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষে তাঁর আইনজীবী ছিলেন এইচএম আহসানুল হক হেনা ও ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলাম। এর আগে ৩১ জানুয়ারি এক নারী সাক্ষীর ক্যামেরা ট্রায়ালের জেরার দিন তিনি তাঁর আইনজীবীদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। ওই দিন ট্রাইব্যুনালের কাছে দেয়া তাঁর লিখিত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষে রাষ্ট্রীয় খরচে সালমা হাই (টুনি) নামে এক আইনজীবী নিয়োগ দেয় ট্রাইব্যুনাল। এর আগেও তিনি একবার তাঁর আইনজীবী প্রত্যাহার করে আবার নিয়োগ দেন।
ট্রাইব্যুনালের এ আদেশের পর সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী নিজে সাক্ষীদের জেরা করেছেন। গত দিনের মতো আজও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং রাষ্ট্রীয় আইনজীবী মিলে প্রসিকিউশনের ১৮তম সাক্ষী দেবব্রত সরকারকে জেরা করেছেন। জেরা শেষে পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করে দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। জেরায় সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী প্রশ্নের উত্তরে সাক্ষী বলেন, সার্টিফিকেট অনুযায়ী আমার জন্ম ১৯৬৪ সালে তবে আমার আসল জন্ম তারিখ হচ্ছে ৫ জানুয়ারি ১৯৬৪ সাল। এ সময় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেন, সে হিসেবে ১৯৭১ সালে আপনার বয়স ছিল ৭ বছর। এবং আপনি আসল এবং নকল দু’ভাবে বলতে অভ্যস্ত। এরপর এক প্রশ্নের উত্তরে সাক্ষী বলেন, ১৯৭১ সালে আমি আধার মানিক স্কুলে চতুর্থ শ্রেণীতে পড়তাম। গ্রামে থেকে স্কুলে পড়ালেখা করতাম। মাঝে মাঝে শহরেও আসতাম।
আমি এখানে যে ঘটনা বলেছি তা সুনীলের কাছ থেকে শুনে বলেছি। সুনীলের বাবার নাম আমি বলতে পারব না। এ সময় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী সাজেশন দিয়ে বলেন, কথিত এই সুনীল বাংলাদেশে তার জন্মও হয়নি গুম হয়নি। উত্তরে সাক্ষী বলেন, ইহা সত্য নয়। চট্টগ্রামের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক বই বের হয়েছে এই ঘটনা কোন বইয়ে আছে কিনা আমি বলতে পারব না।
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের এ মামলায় সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গত ১৪ মে থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। প্রসিকিউশনের সাক্ষী হিসেবে ট্রাইব্যুনালে এর আগে আরও ১৬ জন জবানবন্দী দেন। তারা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমেরিটাস অধ্যাপক ও দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. আনিসুজ্জামান, চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী এম সলিমুল্লাহ, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সিরু বাঙালী, গৌরাঙ্গ চন্দ্র সিংহ, প্রফুল্লরঞ্জন সিংহ, এ্যাডভোকেট নির্মলচন্দ্র শর্মা, আব্বাস উদ্দিন চেয়ারম্যান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) উপাচার্য ড. মোঃ সালেহ উদ্দিন, পরাগ ধর, কাজী নুরুল আফসার, এসএম মাহবুব আলম, অরুণাংশু বিমল চৌধুরী, আশীষ চৌধুরী, অধ্যক্ষ গোপাল চন্দ্র দাস, নিজাম উদ্দীন আহমেদ ও ফয়েজ আহমেদ সিদ্দিকী। আসামিপক্ষ তাদের সবার জেরা করেছে।
গোলাম আযম ॥ মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় গোলাম আযমের মামলার কার্যক্রম একদিনের জন্য মুলতবি করা হয়েছে। আজ আসামিপক্ষকে দুই জন সাফাই সাক্ষী হাজির করতে আদেশ দেয়া হয়েছে। এরমধ্যে আসামি গোলাম আযমের পক্ষে প্রথম সাফাই সাক্ষী তার চতুর্থ পুত্র আব্দুল্লাহিল আমান আযমীকে প্রসিকিউশন আজ তৃতীয় দিনের মতো জেরা করবে। চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরের নেতত্বে তিন সদস্য বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ প্রদান করেছে।
No comments