বিপরীতমুখী অবস্থানে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম
বিপরীতমুখী অবস্থানে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় নিয়ে এ বৈপরীত্য সৃষ্টি হয়েছে।
আন্তর্জাতিক
গণমাধ্যম আবদুল কাদের মোল্লার রায় নিয়ে সমালোচনা করলেও বাংলাদেশের
গণমাধ্যমকর্মীরা চাইছেন তার ফাঁসি। এমনকি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের
বাংলাদেশের কোনো কোনো প্রতিনিধিও সপরিবারের শাহবাগ স্কয়ারে যোগ দিয়েছেন।
তাদের সে রকম উপস্থিতি আসলে খবর সংগ্রহের জন্য নয়, বরং সংহতি জানানোর
জন্য।
সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুকে বিবিসি বাংলার ঢাকা অফিসের একজন সাংবাদিক সকালের স্ট্যাটাস দিলেন সপরিবারের যাচ্ছি শাহবাগ স্কয়ারে। তাদের আরেক সাংবাদিকও তার কিছুক্ষণ করে স্ট্যাটাস আপডেট করেছেন। শাহবাগ যাচ্ছি। তবে তিনি কী খবর সংগ্রহ করতে যাচ্ছেন, না অ্যাক্টিভিস্ট হিসেবে যাচ্ছেন, তা পরিষ্কার করেননি।
সামহ্যয়ার ইন ব্লগ, সচলায়তন, বিডি টুডে ব্লগ, পেঁচা ব্লগসহ বিভিন্ন ব্লগেও কাদের মোল্লার ফাঁসি না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে। কেন ফাঁসির রায় এলো না, তার পেছনে সরকারের সাথে জামায়াতের আঁতাতের সন্দেহও প্রকাশ করছেন কেউ কেউ।
আমাদের ট্রাইব্যুনাল রিপোর্টার মেহেদী হাসানকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, আসলে কিসের ভিত্তিতে এ রায়? এমন একটা রায় হলো যেটি দিয়ে জামায়াত ও সরকার দু’পক্ষই অসন্তোষ প্রকাশ করছে।
মেহেদী হাসান জানালেন, কাদের মোল্লার বিপক্ষে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে, সেসব অভিযোগের প্রমাণ হাজির করতে পারেনি রাষ্ট্রপক্ষ। সে জন্যই এমন একটি রায় হয়ে থাকতে পারে।
তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে কবি মেহেরুন্নেসা হত্যার অভিযোগ আনা হয়। কাজী রোজী নামে একজনকে এ জন্য সাক্ষী হিসেবে আনা হয়। কিন্তু মেহেরুন্নেসার ওপর কাজী রোজী তার লেখা বইতে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করেননি, এমনকি তার নাম পর্যন্ত উল্লেখ করেননি। অথচ নিজের বইয়ের তথ্য নিজেই অস্বীকার করে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিয়ে বলেছেন, ‘মেহেরুন্নেসা হত্যার সাথে কাদের মোল্লা জড়িত বলে’ তিনি ‘জনতার কাফেলার’ কাছে শুনেছেন।
কাদের মোল্লার মামলার রায় ঘোষণার পর মঙ্গলবার শাহবাগে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ শুরু করেন ব্লগাররা। এতে যোগ দেন অনেকে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক ঘটনাস্থল ঘুরে এসে জানান, শ পাঁচেক লোক সেখানে জড়ো হয়েছে। মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান ও সেখানে সংহতি প্রকাশ করেছেন।
তবে মঙ্গলবার ব্লগারদের দখলে থাকা শাহবাগ স্কয়ারের একাংশের নিয়ন্ত্রণ গতকাল সন্ধ্যা নাগাদ ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দখলে চলে গেছে। এ নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে টানাপড়েন চলছে। গতকাল সকাল থেকে ছাত্রলীগের সাবেক নেতারা ফেসবুকে তাদের আপডেট দিতে থাকেন এবং সেখানে হাজির হওয়ার জন্য সবাইকে আহ্বান জানান। কেউ কেউ সেখানে হাজির হয়ে নিজেদের ছবিও পোস্ট করেছেন।
ফেসবুক ব্যবহারকীদের অনেকেই মনে করছেন কাদের মোল্লার ফাঁসি হওয়া দরকার ছিল। আবার অনেকে এর বিরোধিতা করছেন। গৎবাঁধা ধাঁচে বিরোধিতাকারী ‘রাজাকার’ হিসেবে অভিযুক্ত। পক্ষের লোকজন ‘মুক্তিযোদ্ধা’। দেশের একটি প্রভাবশালী দৈনিক প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণে শাহবাগ স্কয়ারের খবর দেয়া হয়নি বলে সে সত্যিকারই একজন সাবেক রিপোর্টার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘প্রথম আলো তুই রাজাকার’।
দেশের অন্যতম অনলাইন দৈনিক বিডি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইট হ্যাকের খবরে একটি গালিকে কোট করে নিজেদের মহান করে তোলার চেষ্টা করেছে।
ফেসবুকে সংবাদমাধ্যমগুলোর কর্মীদের স্ট্যাটাস আপডেট দেখে মনে হবে, পারলে তারা নিজেরাই বিচার করেন।
বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম শাহবাগ স্কয়ারের আন্দোলনের সমর্থন নিয়ে একটি জরিপ চালিয়ে তাতে নেতিবাচক ফল পেয়ে বিস্মিত হয়েছে। পরে তারা জরিপটি তুলে নেয়। দুপুরের দিকে এ জন্য বাংলানিউজ কয়েক ঘণ্টা দেখা যায়নি।
বিদেশী গণমাধ্যম চিত্র : এবার একনজরে দেখে নেয়া যাক বিদেশী গণমাধ্যমে কী খবর হয়েছে।
বিবিসি, এএফপি, এপি, রয়টার্স ও ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের মতো সংবাদমাধ্যম নির্মোহভাবে খবরটি তুলে আনার চেষ্টা করেছে।
ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকা লিখেছে, এ রায়ে সরকারপরে আইনজীবী থেকে শুরু করে ছাত্র, নাগরিক, মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠন সবাই অখুশি। বেশ কয়েকটি সংগঠন রাস্তায় নেমে রায়ের বিরুদ্ধে বিােভ দেখাচ্ছে।
ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে এ রায়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরো উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে।
আলজাজিরার খবরে বলা হয়, বিতর্কিত আন্তর্জাতিক (অপরাধ) ট্রাইব্যুনাল ধর্ষণ, গণহত্যা ও হত্যার দায়ে তাকে (কাদের মোল্লা) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে।
লন্ডনের দ্য গার্ডিয়ানের অনলাইন সংস্করণে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো ট্রাইব্যুনালের বিচারকার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
ভারতের প্রভাবশালী দৈনিক হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ২০১০ সালে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল একটি দেশীয় আদালত। এতে আন্তর্জাতিক মানের ঘাটতি রয়েছে।
পাকিস্তানের দ্য ডন পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুদ্ধাপরাধের দায়ে কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়ার পর তিনি ‘আল্লাহু আকবার’ ধ্বনি দিয়ে তার বিরুদ্ধে আনীত সব অভিযোগকে মিথ্যা বলে অভিহিত করেন।
বার্তা সংস্থা এএফপি লিখেছে, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ব্যাপক গণহত্যার দায়ে জামায়াতে ইসলামীর ওই নেতাকে আদালত যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। এর পরই বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে।
অনলাইন ভয়েস অব আমেরিকায় বলা হয়, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত ইসলামপন্থী বিরোধীদলীয় এক সিনিয়র নেতা আবদুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা এপির সংবাদের শিরোনাম ‘বাংলাদেশ জেইলস ইসলামিক পার্টি লিডার ফর লাইফ’।
সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুকে বিবিসি বাংলার ঢাকা অফিসের একজন সাংবাদিক সকালের স্ট্যাটাস দিলেন সপরিবারের যাচ্ছি শাহবাগ স্কয়ারে। তাদের আরেক সাংবাদিকও তার কিছুক্ষণ করে স্ট্যাটাস আপডেট করেছেন। শাহবাগ যাচ্ছি। তবে তিনি কী খবর সংগ্রহ করতে যাচ্ছেন, না অ্যাক্টিভিস্ট হিসেবে যাচ্ছেন, তা পরিষ্কার করেননি।
সামহ্যয়ার ইন ব্লগ, সচলায়তন, বিডি টুডে ব্লগ, পেঁচা ব্লগসহ বিভিন্ন ব্লগেও কাদের মোল্লার ফাঁসি না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে। কেন ফাঁসির রায় এলো না, তার পেছনে সরকারের সাথে জামায়াতের আঁতাতের সন্দেহও প্রকাশ করছেন কেউ কেউ।
আমাদের ট্রাইব্যুনাল রিপোর্টার মেহেদী হাসানকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, আসলে কিসের ভিত্তিতে এ রায়? এমন একটা রায় হলো যেটি দিয়ে জামায়াত ও সরকার দু’পক্ষই অসন্তোষ প্রকাশ করছে।
মেহেদী হাসান জানালেন, কাদের মোল্লার বিপক্ষে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে, সেসব অভিযোগের প্রমাণ হাজির করতে পারেনি রাষ্ট্রপক্ষ। সে জন্যই এমন একটি রায় হয়ে থাকতে পারে।
তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে কবি মেহেরুন্নেসা হত্যার অভিযোগ আনা হয়। কাজী রোজী নামে একজনকে এ জন্য সাক্ষী হিসেবে আনা হয়। কিন্তু মেহেরুন্নেসার ওপর কাজী রোজী তার লেখা বইতে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করেননি, এমনকি তার নাম পর্যন্ত উল্লেখ করেননি। অথচ নিজের বইয়ের তথ্য নিজেই অস্বীকার করে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিয়ে বলেছেন, ‘মেহেরুন্নেসা হত্যার সাথে কাদের মোল্লা জড়িত বলে’ তিনি ‘জনতার কাফেলার’ কাছে শুনেছেন।
কাদের মোল্লার মামলার রায় ঘোষণার পর মঙ্গলবার শাহবাগে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ শুরু করেন ব্লগাররা। এতে যোগ দেন অনেকে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক ঘটনাস্থল ঘুরে এসে জানান, শ পাঁচেক লোক সেখানে জড়ো হয়েছে। মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান ও সেখানে সংহতি প্রকাশ করেছেন।
তবে মঙ্গলবার ব্লগারদের দখলে থাকা শাহবাগ স্কয়ারের একাংশের নিয়ন্ত্রণ গতকাল সন্ধ্যা নাগাদ ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দখলে চলে গেছে। এ নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে টানাপড়েন চলছে। গতকাল সকাল থেকে ছাত্রলীগের সাবেক নেতারা ফেসবুকে তাদের আপডেট দিতে থাকেন এবং সেখানে হাজির হওয়ার জন্য সবাইকে আহ্বান জানান। কেউ কেউ সেখানে হাজির হয়ে নিজেদের ছবিও পোস্ট করেছেন।
ফেসবুক ব্যবহারকীদের অনেকেই মনে করছেন কাদের মোল্লার ফাঁসি হওয়া দরকার ছিল। আবার অনেকে এর বিরোধিতা করছেন। গৎবাঁধা ধাঁচে বিরোধিতাকারী ‘রাজাকার’ হিসেবে অভিযুক্ত। পক্ষের লোকজন ‘মুক্তিযোদ্ধা’। দেশের একটি প্রভাবশালী দৈনিক প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণে শাহবাগ স্কয়ারের খবর দেয়া হয়নি বলে সে সত্যিকারই একজন সাবেক রিপোর্টার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘প্রথম আলো তুই রাজাকার’।
দেশের অন্যতম অনলাইন দৈনিক বিডি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইট হ্যাকের খবরে একটি গালিকে কোট করে নিজেদের মহান করে তোলার চেষ্টা করেছে।
ফেসবুকে সংবাদমাধ্যমগুলোর কর্মীদের স্ট্যাটাস আপডেট দেখে মনে হবে, পারলে তারা নিজেরাই বিচার করেন।
বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম শাহবাগ স্কয়ারের আন্দোলনের সমর্থন নিয়ে একটি জরিপ চালিয়ে তাতে নেতিবাচক ফল পেয়ে বিস্মিত হয়েছে। পরে তারা জরিপটি তুলে নেয়। দুপুরের দিকে এ জন্য বাংলানিউজ কয়েক ঘণ্টা দেখা যায়নি।
বিদেশী গণমাধ্যম চিত্র : এবার একনজরে দেখে নেয়া যাক বিদেশী গণমাধ্যমে কী খবর হয়েছে।
বিবিসি, এএফপি, এপি, রয়টার্স ও ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের মতো সংবাদমাধ্যম নির্মোহভাবে খবরটি তুলে আনার চেষ্টা করেছে।
ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকা লিখেছে, এ রায়ে সরকারপরে আইনজীবী থেকে শুরু করে ছাত্র, নাগরিক, মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠন সবাই অখুশি। বেশ কয়েকটি সংগঠন রাস্তায় নেমে রায়ের বিরুদ্ধে বিােভ দেখাচ্ছে।
ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে এ রায়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরো উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে।
আলজাজিরার খবরে বলা হয়, বিতর্কিত আন্তর্জাতিক (অপরাধ) ট্রাইব্যুনাল ধর্ষণ, গণহত্যা ও হত্যার দায়ে তাকে (কাদের মোল্লা) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে।
লন্ডনের দ্য গার্ডিয়ানের অনলাইন সংস্করণে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো ট্রাইব্যুনালের বিচারকার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
ভারতের প্রভাবশালী দৈনিক হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ২০১০ সালে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল একটি দেশীয় আদালত। এতে আন্তর্জাতিক মানের ঘাটতি রয়েছে।
পাকিস্তানের দ্য ডন পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুদ্ধাপরাধের দায়ে কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়ার পর তিনি ‘আল্লাহু আকবার’ ধ্বনি দিয়ে তার বিরুদ্ধে আনীত সব অভিযোগকে মিথ্যা বলে অভিহিত করেন।
বার্তা সংস্থা এএফপি লিখেছে, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ব্যাপক গণহত্যার দায়ে জামায়াতে ইসলামীর ওই নেতাকে আদালত যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। এর পরই বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে।
অনলাইন ভয়েস অব আমেরিকায় বলা হয়, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত ইসলামপন্থী বিরোধীদলীয় এক সিনিয়র নেতা আবদুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা এপির সংবাদের শিরোনাম ‘বাংলাদেশ জেইলস ইসলামিক পার্টি লিডার ফর লাইফ’।
উন্নতির জন্য এইটা অন্তরায়। জাতীয় উন্নতির জন্য সবার একযোগে কাজ করতে হবে। আবাসন সমস্যার সুষ্ঠ সমাধান এখনি প্রয়োজন। আরো খবর পড়ুন এখানে- http://atnewsbd.com/home
ReplyDelete