ঢাবির দুই সাংবাদিককে মারধর করেছে ছাত্রলীগ
কক্ষ দখলের উদ্দেশ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পড়ুয়া দুই সাংবাদিককে তাদের কৰে ঢুকে লাঞ্ছিত করেছে ছাত্রলীগের কর্মীরা।
শুক্রবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারদা সূর্যসেন হলের ৬৪৭ নম্বর
কৰে এ ঘটনা ঘটে।
লাঞ্ছিত দুই সাংবাদিক হলেন রেডিও এবিসির
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার রামিমুল হাসান ও সাপ্তাহিকের রিপোর্টার মুনীর
মমতাজ। এরা দুইজনই গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ষষ্ঠ সেমিস্টারের
শিার্থী। ঘটনার পর পর চার ছাত্রলীগ কর্মীকে হল থেকে বের করে দেন হল শাখা
ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ।
জানা যায়, শুক্রবার দুপুর বারোটার দিকে সূর্যসেন হলের মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্রলীগ কর্মী আল আমিনের নির্দেশে হলের ম্যানেজমেন্ট প্রথম বর্ষের ছাত্র ইমরান, ফিন্যান্সের বাঁধন ও ইমরান ৬৪৭ নম্বর রম্নমে গিয়ে দুই সাংবাদিককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে রম্নম তালাবদ্ধ করে চলে যায়।
ঘটনার শিকার মুনীর মমতাজ জানান, গত এক সপ্তাহ যাবত হামলাকারীরা রম্নমটি খালি করে দেয়ার জন্য চাপাচাপি করতে থাকে। তাদের কথা অনুযায়ী কাজ না করায় শুক্রবার বারোটার দিকে এসে তারা হামলা করে। মুনীর অভিযোগ করেন, ঘটনার সাথে এস এম হলের নৃবিজ্ঞান প্রথম বর্ষের (পুরনো) শিার্থী সুমনও জড়িত ছিলেন।
ঘটনার পরে ছাত্রলীগের হলের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক তুহিনসহ নেতৃবৃন্দ ৬৪৭ নম্বর কৰে আসেন। তারা হামলাকারী চার ছাত্রলীগ কর্মীকে চেন অব কমান্ড ভাঙ্গা ও সাংবাদিকদের ওপর হামলার অভিযোগে হল থেকে বের করে দেন।
এ ব্যাপারে হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক তুহিন বলেন, ঘটনা জানার পর পরই সাংবাদিকদের উপস্থিতিতেই জড়িতদের হল থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। ঘটনায় জড়িতরা কেউ ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী নয় বলে তিনি দাবি করেন।
জানা যায়, শুক্রবার দুপুর বারোটার দিকে সূর্যসেন হলের মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্রলীগ কর্মী আল আমিনের নির্দেশে হলের ম্যানেজমেন্ট প্রথম বর্ষের ছাত্র ইমরান, ফিন্যান্সের বাঁধন ও ইমরান ৬৪৭ নম্বর রম্নমে গিয়ে দুই সাংবাদিককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে রম্নম তালাবদ্ধ করে চলে যায়।
ঘটনার শিকার মুনীর মমতাজ জানান, গত এক সপ্তাহ যাবত হামলাকারীরা রম্নমটি খালি করে দেয়ার জন্য চাপাচাপি করতে থাকে। তাদের কথা অনুযায়ী কাজ না করায় শুক্রবার বারোটার দিকে এসে তারা হামলা করে। মুনীর অভিযোগ করেন, ঘটনার সাথে এস এম হলের নৃবিজ্ঞান প্রথম বর্ষের (পুরনো) শিার্থী সুমনও জড়িত ছিলেন।
ঘটনার পরে ছাত্রলীগের হলের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক তুহিনসহ নেতৃবৃন্দ ৬৪৭ নম্বর কৰে আসেন। তারা হামলাকারী চার ছাত্রলীগ কর্মীকে চেন অব কমান্ড ভাঙ্গা ও সাংবাদিকদের ওপর হামলার অভিযোগে হল থেকে বের করে দেন।
এ ব্যাপারে হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক তুহিন বলেন, ঘটনা জানার পর পরই সাংবাদিকদের উপস্থিতিতেই জড়িতদের হল থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। ঘটনায় জড়িতরা কেউ ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী নয় বলে তিনি দাবি করেন।
No comments