ইডেনে ছাত্রলীগের দু'গ্রুপের দিনভর মহড়া॥ ধাওয়া পাল্টাধাওয়া
ভর্তি বাণিজ্যে ভাগ বসানো ও আধিপত্য
বিসত্মার নিয়ে নগরীর ইডেন কলেজে ছাত্রলীগের গ্রম্নপিং চরম আকার ধারণ করেছে।
শুক্রবার দুই পৰের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
দুই প দিনভর দফায় ক্যাম্পাসে মহড়া দিয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
কলেজ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ছাত্রলীগের ইডেন কলেজ শাখার সভাপতি জেসমিন শারমিন নিঝুম ও সাধারণ সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমিন তানিয়ার পরে ছাত্রীদের সঙ্গে কমিটির বাকিদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। কেন্দ্রীয় সভাপতিকে সন্তুষ্ট রেখে কলেজ শাখার সভাপতি সাধারণ সম্পাদক লাখ লাখ টাকার ভর্তি বাণিজ্য করে আসছে। এ নিয়ে বিৰুব্ধ অন্য নেত্রীরা সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের বিরম্নদ্ধে অবস্থান নেয়ায় এ পরিস্থিতির উদ্ভব হয়।
শুক্রবার দু'পৰের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় কয়েকজন আহত হয়। এছাড়া জেবুন্নেসা হলের ২০৮, খোদেজা বেগম হলের ২০৫ ও পুরনো হলের ২ (ক) নম্বর কটিতে ভাংচুর করে মালামাল লুট করা হয় বলে হলের ছাত্রীরা জানিয়েছে।
কলেজের একাধিক ছাত্রলীগ নেত্রী জানান, ২০০৮-০৯ শিাবর্ষে সভাপতি নিঝুম ও তানিয়া ইডেনে ৯০০ ছাত্রীকে অবৈধভাবে ভর্তি করায়। এজন্য প্রত্যেকের কাছ থেকে সর্বনিম্ন ১০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা করে নেয়া হয়েছিল। এ বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কতর্ৃপ নিয়ম কড়াকড়ি করায় সরাসরি ভর্তি করতে না পেরে কলেজের অধ্যৰের সঙ্গে সমঝোতা করে ৭০০ ছাত্রীর বিষয় পরিবর্তনের মাধ্যমে তারা ব্যবসা করে। ছাত্রলীগের কলেজ শাখা সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের দেয়া তালিকা অনুযায়ীই সাবজেক্ট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয় কলেজ প্রশাসন। এেেত্রও সর্বোচ্চ ৫০ হাজার থেকে শুরম্ন করে সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা নেয়া হয় প্রত্যেকের কাছ থেকে।
ভাগ-বাটোয়ারার েেত্র জুনিয়রদের একটি করে ছাত্রী ভর্তি করার সুযোগ দেয়া হয়। এ বছর প্রত্যাশিত ভাগ না পেয়ে প্রতিবাদ করায় তিন মাস আগে কলেজ শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক শর্মী ও হ্যাপিকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়। ছাত্রলীগ নেত্রীদের অভিযোগ, আগের বছর অন্যরাও দু'জন করে মেয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিল। এবার তাঁরা মাত্র একজন করে ভর্তি করাতে পেরেছেন। এ ছাড়া সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ছাড়া কেউ হলে মেয়ে তুলতে পারছে না। এসব কারণে দীর্ঘদিন ধরে বাকিদের মধ্যে ােভ ছিল। শুক্রবার এ ােভেরই বহির্প্রকাশ ঘটে।
তবে সভাপতি জেসমিন শামীমা নিঝুম বলেছেন, ওই দুই নেত্রী ছাত্রীদের দিয়ে অনৈতিক কাজ করিয়েছে। এজন্য তাদের বহিষ্কার করা হয়। আর এজন্যই তারা তার বিরম্নদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। তিনি কোন ধরনের ভর্তি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত নন বলেও দাবি করেন।
ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের একাধিক পদধারী নেত্রী অভিযোগ করেন, অনেকদিন আগেই ইডেনের বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে। নিজেদের পদ ধরে রেখে ব্যবসা করার জন্য বর্তমান সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সমপ্রতি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপনকে ১০ লাখ টাকা দিয়েছেন। তবে কেন্দ্রীয় সভাপতি তা অস্বীকার করে বলেছেন, এটি একেবারেই ভিত্তিহীন। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, কোন শিৰা প্রতিষ্ঠানে কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।
কলেজ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ছাত্রলীগের ইডেন কলেজ শাখার সভাপতি জেসমিন শারমিন নিঝুম ও সাধারণ সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমিন তানিয়ার পরে ছাত্রীদের সঙ্গে কমিটির বাকিদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। কেন্দ্রীয় সভাপতিকে সন্তুষ্ট রেখে কলেজ শাখার সভাপতি সাধারণ সম্পাদক লাখ লাখ টাকার ভর্তি বাণিজ্য করে আসছে। এ নিয়ে বিৰুব্ধ অন্য নেত্রীরা সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের বিরম্নদ্ধে অবস্থান নেয়ায় এ পরিস্থিতির উদ্ভব হয়।
শুক্রবার দু'পৰের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় কয়েকজন আহত হয়। এছাড়া জেবুন্নেসা হলের ২০৮, খোদেজা বেগম হলের ২০৫ ও পুরনো হলের ২ (ক) নম্বর কটিতে ভাংচুর করে মালামাল লুট করা হয় বলে হলের ছাত্রীরা জানিয়েছে।
কলেজের একাধিক ছাত্রলীগ নেত্রী জানান, ২০০৮-০৯ শিাবর্ষে সভাপতি নিঝুম ও তানিয়া ইডেনে ৯০০ ছাত্রীকে অবৈধভাবে ভর্তি করায়। এজন্য প্রত্যেকের কাছ থেকে সর্বনিম্ন ১০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা করে নেয়া হয়েছিল। এ বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কতর্ৃপ নিয়ম কড়াকড়ি করায় সরাসরি ভর্তি করতে না পেরে কলেজের অধ্যৰের সঙ্গে সমঝোতা করে ৭০০ ছাত্রীর বিষয় পরিবর্তনের মাধ্যমে তারা ব্যবসা করে। ছাত্রলীগের কলেজ শাখা সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের দেয়া তালিকা অনুযায়ীই সাবজেক্ট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয় কলেজ প্রশাসন। এেেত্রও সর্বোচ্চ ৫০ হাজার থেকে শুরম্ন করে সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা নেয়া হয় প্রত্যেকের কাছ থেকে।
ভাগ-বাটোয়ারার েেত্র জুনিয়রদের একটি করে ছাত্রী ভর্তি করার সুযোগ দেয়া হয়। এ বছর প্রত্যাশিত ভাগ না পেয়ে প্রতিবাদ করায় তিন মাস আগে কলেজ শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক শর্মী ও হ্যাপিকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়। ছাত্রলীগ নেত্রীদের অভিযোগ, আগের বছর অন্যরাও দু'জন করে মেয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিল। এবার তাঁরা মাত্র একজন করে ভর্তি করাতে পেরেছেন। এ ছাড়া সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ছাড়া কেউ হলে মেয়ে তুলতে পারছে না। এসব কারণে দীর্ঘদিন ধরে বাকিদের মধ্যে ােভ ছিল। শুক্রবার এ ােভেরই বহির্প্রকাশ ঘটে।
তবে সভাপতি জেসমিন শামীমা নিঝুম বলেছেন, ওই দুই নেত্রী ছাত্রীদের দিয়ে অনৈতিক কাজ করিয়েছে। এজন্য তাদের বহিষ্কার করা হয়। আর এজন্যই তারা তার বিরম্নদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। তিনি কোন ধরনের ভর্তি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত নন বলেও দাবি করেন।
ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের একাধিক পদধারী নেত্রী অভিযোগ করেন, অনেকদিন আগেই ইডেনের বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে। নিজেদের পদ ধরে রেখে ব্যবসা করার জন্য বর্তমান সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সমপ্রতি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপনকে ১০ লাখ টাকা দিয়েছেন। তবে কেন্দ্রীয় সভাপতি তা অস্বীকার করে বলেছেন, এটি একেবারেই ভিত্তিহীন। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, কোন শিৰা প্রতিষ্ঠানে কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।
No comments