গণতন্ত্র রক্ষায়ই খালেদা জিয়ার ওয়াশিংটন টাইমসে নিবন্ধ ॥ মির্জা ফখরুল
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া গণতন্ত্র
রক্ষার জন্যই ওয়াশিংটন টাইমসে নিবন্ধ লিখেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির
ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি
বলেন, জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে স্বাধীনতাবিরোধী ও
বিদেশী পত্রিকায় প্রবন্ধ লিখে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করেছেন বলে যে অভিযোগ
করেছেন তা অবান্তর। তাঁর এ বক্তব্যের কোন ভিত্তি নেই। বুধবার রাতে বারডেম
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামকে দেখতে
গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
ফখরুল বলেন, প্রধানমন্ত্রী হয়ত ভুলে গেছেন তিনি বিরোধী দলে থাকতে দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি তখন বিদেশের কাছে আবেদন নিবেদন করেছেন যেন বাংলাদেশকে সাহায্য করা না হয়। তিনি তা ভুলে না গেলে আজ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এভাবে অপপ্রচার চালাতেন না। শেখ হাসিনা তখন বিদেশী দূতাবাসেও অনেক চিঠি লিখেছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, এ সরকার নিজেদের অধীনে নির্বাচন করে আবারও ক্ষমতায় যাওয়ার ষড়যন্ত্র করছে। তবে তাদের এ ষড়যন্ত্র সফল হবে না। তিনি বলেন, দেশে এখন গণতন্ত্র নেই। সরকার বিরোধী দলের ওপর অত্যাচার নির্যাতন চালাচ্ছে। এ অবস্থার অবসানে এ সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
ফখরুল বলেন, সরকার যত অত্যাচার নির্যাতন করুক না কেন বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় না করে ঘরে ফিরে যাবে না। তিনি বলেন, পরবর্তীতে খালেদা জিয়া যে আন্দোলনের ডাক দেবেন তা সফল করতে সবাইকে রাজপথে নেমে আসতে হবে। যে আন্দোলনে জনগণের সমর্থন আছে সে আন্দোলন ব্যর্থ হবে না। সে আন্দোলন অবশ্যই সফল হবে।
রাত ৮টায় বারডেম হাসপাতালে গিয়ে প্রথমেই তরিকুল ইসলামের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন মির্জা ফকরুল। সেই সঙ্গে দীর্ঘ ৫৬ দিন দলের কর্মকা- পরিচালনার জন্য তরিকুল ইসলামকে ধন্যবাদ জানান তিনি । এর পর তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। উল্লেখ্য, ৫৬ দিন কারাবাসের পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জামিনে মুক্তি পান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফখরুল বলেন, প্রধানমন্ত্রী হয়ত ভুলে গেছেন তিনি বিরোধী দলে থাকতে দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি তখন বিদেশের কাছে আবেদন নিবেদন করেছেন যেন বাংলাদেশকে সাহায্য করা না হয়। তিনি তা ভুলে না গেলে আজ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এভাবে অপপ্রচার চালাতেন না। শেখ হাসিনা তখন বিদেশী দূতাবাসেও অনেক চিঠি লিখেছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, এ সরকার নিজেদের অধীনে নির্বাচন করে আবারও ক্ষমতায় যাওয়ার ষড়যন্ত্র করছে। তবে তাদের এ ষড়যন্ত্র সফল হবে না। তিনি বলেন, দেশে এখন গণতন্ত্র নেই। সরকার বিরোধী দলের ওপর অত্যাচার নির্যাতন চালাচ্ছে। এ অবস্থার অবসানে এ সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
ফখরুল বলেন, সরকার যত অত্যাচার নির্যাতন করুক না কেন বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় না করে ঘরে ফিরে যাবে না। তিনি বলেন, পরবর্তীতে খালেদা জিয়া যে আন্দোলনের ডাক দেবেন তা সফল করতে সবাইকে রাজপথে নেমে আসতে হবে। যে আন্দোলনে জনগণের সমর্থন আছে সে আন্দোলন ব্যর্থ হবে না। সে আন্দোলন অবশ্যই সফল হবে।
রাত ৮টায় বারডেম হাসপাতালে গিয়ে প্রথমেই তরিকুল ইসলামের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন মির্জা ফকরুল। সেই সঙ্গে দীর্ঘ ৫৬ দিন দলের কর্মকা- পরিচালনার জন্য তরিকুল ইসলামকে ধন্যবাদ জানান তিনি । এর পর তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। উল্লেখ্য, ৫৬ দিন কারাবাসের পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জামিনে মুক্তি পান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
No comments