তারেক-কোকোর কুৎসিত চেহারা আড়াল করতেই জয় সম্পর্কে অপপ্রচার- তথ্যপ্রমাণ হাজির করতে চ্যালেঞ্জ আওয়ামী লীগের
বিরোধীদলীয় হুইপ জয়নুল আবদীন ফারম্নকের
উদ্দেশে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। বলেছে, "সজীব ওয়াজেদ
জয়ের বিরুদ্ধে কী তথ্য-প্রমাণ বা কাগজপত্র আছে, তা জাতির সামনে প্রকাশ
করম্নন।
মিথ্যাচার অব্যাহত থাকলে আইনগত, রাজনৈতিকসহ যা যা
ব্যবস্থা নেয়ার দরকার সবই নেয়া হবে।" দলটির দাবি, তারেক-কোকোর কুৎসিত
চেহারা ও বিএনপির নষ্ট রাজনীতিকে আড়াল করতেই আধুনিক শিৰায় শিৰিত কিন ইমেজের
সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরম্নদ্ধে অপপ্রচারের আশ্রয় নিয়েছে বিএনপি। শনিবার
বিকেলে ধানম-িতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে
আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে এই পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়া হয়। দলের পৰে
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বাংলাদেশের তরম্নণ প্রজন্ম সজীব ওয়াজেদ জয়ের মতো
আধুনিক মানুষদের পথ অনুসরণ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চায়। তরম্নণ
প্রজন্ম তারেক-কোকোদের মতো দুনর্ীতিবাজদের ঘৃণা করে। দুনর্ীতিমুক্ত
বাংলাদেশ গড়তে জনতার আদালতে অভিযুক্ত এই দুনর্ীতিবাজদের বিচার চায়।
দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলা হয়, "আসুন- একটি সুখী-সমৃদ্ধ, আধুনিক দেশ
গড়তে এ ধরনের অপরাজনীতিকে প্রত্যাখ্যান করি।"
সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জাতীয় সংসদের হুইপ ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা মির্জা আজম এমপি। এ সময় কেন্দ্রীয় নেতা কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মৃণাল কানত্মি দাস, এ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন ছাড়াও নতুন প্রজন্মের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য নসরম্নল হামিদ বিপু, ইঞ্জিনিয়ার তানভীর শাকিল জয়, ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক, শাহরিয়ার আলম, শফিকুল ইসলামসহ পংকজ দেবনাথ, আখতার হোসেন প্রমুখ যুব নেতারা উপস্থিত ছিলেন। 'সজীব ওয়াজেদ জয় অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত'- বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ জয়নুল আবদীন ফারম্নকের এমন অভিযোগের প্রতিবাদেই এই সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। লিখিত বক্তব্যে মির্জা আজম বিরোধীদলীয় চীফ হুইপের অভিযোগকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, বানোয়াট, শঠতাপূর্ণ ও হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেন। তিনি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় লাখ লাখ তরম্নণের রোল মডেল। এসব তরম্নণ জয়ের মতো সৎ, শিৰিত ও আধুনিক মানুষ হতে চায়। অন্যদিকে তারেক-কোকো আজ দুনর্ীতির প্রতিশব্দ। একজন তথ্যপ্রযুক্তিবিদ হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয় একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার উপযুক্ত ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লৰ্যে তাঁর মেধা ও যোগ্যতা কাজে লাগাচ্ছেন। সেই মুহূর্তেই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জয়ের বিরম্নদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার করছে বিএনপি।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, একজন উচ্চশিৰিত, মেধাবী ব্যক্তি হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয় সততার সঙ্গে নিজস্ব পেশাগত গবেষণাকর্মে নিয়োজিত। তাঁর পেশার সঙ্গে কোন ধরনের দুনর্ীতির সম্পর্ক নেই। আছে শিৰা এবং মেধার চর্চা ও বিকাশ। অন্যদিকে জাতি জানে, বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক-কোকোর দুষ্কর্মের খতিয়ান। জনগণের অর্থ আত্মসাত করে দেশে ও বিদেশে নামে-বেনামে গড়ে তুলেছেন বিত্ত-প্রাচুর্যের পাহাড়। খালেদা জিয়ার পরিবারের ডজনখানেক সদস্যের বিরম্নদ্ধে সুনির্দিষ্ট দুনর্ীতির মামলা ও অভিযোগ রয়েছে। তারেক রহমানের মা ও শাশুড়ি একই সঙ্গে দুনর্ীতি মামলার আসামি, যা গিনেস বুকে স্থান পাওয়ার দাবি রাখে।
মির্জা আজম অভিযোগ করেন, ৰমতায় থাকতে তারেক রহমান হাওয়া ভবনের মাধ্যমে সমানত্মরাল প্রশাসন সৃষ্টি করে দুনর্ীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য, আমদানি-রফতানি, প্রশাসনের নিয়োগ-বদলি সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করত রাষ্ট্রৰমতার বিকল্প কেন্দ্র হাওয়া ভবন। বিরোধী দলের নেতাকমর্ীদের হত্যা, সন্ত্রাস, অত্যাচার-নির্যাতন, বোমাবাজি, গ্রেনেড হামলা, অস্ত্র চোরাচালান সবকিছুই চলত হাওয়া ভবনের নির্দেশে, যার অধিকর্তা ছিল তারেক রহমান।
বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ জয়নুল আবদীন ফারম্নকের প্রতি প্রশ্ন রেখে হুইপ মির্জা আজম বলেন, "জিয়াউর রহমানের মৃতু্যর পর প্রচার করা হয়েছিল, ভাঙ্গা সু্যটকেস আর ছেঁড়া গেঞ্জি রেখে গেছেন। ভাঙ্গা সু্যটকেসের কি জাদু যে, তারেক-কোকো হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে গেলেন? আপনাদের কি লজ্জা হয় না যখন আপনার নেত্রী ও তারেক-কোকো জরিমানা দিয়ে কালো টাকা সাদা করে? মার্কিন ফেডারেল কোর্টের রায়ে বলা হয়, খালেদা জিয়ার পুত্র দুনর্ীতিবাজ?" তিনি বলেন, জনগণের ট্যাক্সের টাকায় এতিম ভাতা ও শিৰা ভাতা নেয়ার পরও খালেদা জিয়ার দুই ছেলে যখন পড়াশোনা না করে অশিৰিত-অর্ধশিৰিত থাকে, স্কুল থেকে বহিষ্কৃত হয়- তখন বিএনপির লজ্জা না হলেও জাতি লজ্জিত হয়।
তিনি বলেন, জয়নাল আবদীন ফারম্নকরা যখন মেধাবী তরম্নণ সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঙ্গে এ ধরনের দুনর্ীতিবাজদের তুলনা করতে চায় তখন তাদের জন্য করম্নণা হয়। প্রচলন আছে- 'যার এক কান কাটা সে রাসত্মার একপাশ দিয়ে হাঁটে, যার দুই কান কাটা সে রাসত্মার মাঝ দিয়ে হাঁটে।' জয়নাল আবদীন ফারম্নকরা ্এখন রাসত্মার মাঝ দিয়ে হাঁটছেন।
সাবেক ছাত্রনেতাদের প্রতিবাদ উচ্চ শিৰায় শিৰিত, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার সজীব ওয়াজেদ জয়কে জড়িয়ে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বক্তব্য উপস্থাপনের দায়ে বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ জয়নুল আবদীন ফারম্নককে সংসদ থেকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতারা। যুক্ত বিবৃতিতে তাঁরা বলেন- 'থিফ অব বাগদাদ'কেও হার মানানো বিশ্বসেরা দুনর্ীতিবাজ তারেক-কোকোর অপকর্মকে ঢাকতে পরিকল্পিতভাবে জয়কে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চলছে। এই দেশের মানুষ মোটেও এ ধরনের অপচেষ্টায় বিভ্রানত্ম হবে না।
বিবৃতিদাতা সাবেক নেতারা হলেন- লিয়াকত সিকদার, নজরম্নল ইসলাম বাবু এমপি, এ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, শাহজাদা মহিউদ্দিন, এ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর, কামরম্নল হাসান খোকন, রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল, অসিত বরণ বিশ্বাস, বিশ্বনাথ সরকার বিটু, আমিনুল ইসলাম আমিন, অলোক বণিক, এইচ এম মাসুদ দুলাল, এম এ মমিন পাটোয়ারী প্রমুখ।
সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জাতীয় সংসদের হুইপ ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা মির্জা আজম এমপি। এ সময় কেন্দ্রীয় নেতা কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মৃণাল কানত্মি দাস, এ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন ছাড়াও নতুন প্রজন্মের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য নসরম্নল হামিদ বিপু, ইঞ্জিনিয়ার তানভীর শাকিল জয়, ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক, শাহরিয়ার আলম, শফিকুল ইসলামসহ পংকজ দেবনাথ, আখতার হোসেন প্রমুখ যুব নেতারা উপস্থিত ছিলেন। 'সজীব ওয়াজেদ জয় অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত'- বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ জয়নুল আবদীন ফারম্নকের এমন অভিযোগের প্রতিবাদেই এই সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। লিখিত বক্তব্যে মির্জা আজম বিরোধীদলীয় চীফ হুইপের অভিযোগকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, বানোয়াট, শঠতাপূর্ণ ও হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেন। তিনি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় লাখ লাখ তরম্নণের রোল মডেল। এসব তরম্নণ জয়ের মতো সৎ, শিৰিত ও আধুনিক মানুষ হতে চায়। অন্যদিকে তারেক-কোকো আজ দুনর্ীতির প্রতিশব্দ। একজন তথ্যপ্রযুক্তিবিদ হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয় একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার উপযুক্ত ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লৰ্যে তাঁর মেধা ও যোগ্যতা কাজে লাগাচ্ছেন। সেই মুহূর্তেই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জয়ের বিরম্নদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার করছে বিএনপি।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, একজন উচ্চশিৰিত, মেধাবী ব্যক্তি হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয় সততার সঙ্গে নিজস্ব পেশাগত গবেষণাকর্মে নিয়োজিত। তাঁর পেশার সঙ্গে কোন ধরনের দুনর্ীতির সম্পর্ক নেই। আছে শিৰা এবং মেধার চর্চা ও বিকাশ। অন্যদিকে জাতি জানে, বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক-কোকোর দুষ্কর্মের খতিয়ান। জনগণের অর্থ আত্মসাত করে দেশে ও বিদেশে নামে-বেনামে গড়ে তুলেছেন বিত্ত-প্রাচুর্যের পাহাড়। খালেদা জিয়ার পরিবারের ডজনখানেক সদস্যের বিরম্নদ্ধে সুনির্দিষ্ট দুনর্ীতির মামলা ও অভিযোগ রয়েছে। তারেক রহমানের মা ও শাশুড়ি একই সঙ্গে দুনর্ীতি মামলার আসামি, যা গিনেস বুকে স্থান পাওয়ার দাবি রাখে।
মির্জা আজম অভিযোগ করেন, ৰমতায় থাকতে তারেক রহমান হাওয়া ভবনের মাধ্যমে সমানত্মরাল প্রশাসন সৃষ্টি করে দুনর্ীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য, আমদানি-রফতানি, প্রশাসনের নিয়োগ-বদলি সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করত রাষ্ট্রৰমতার বিকল্প কেন্দ্র হাওয়া ভবন। বিরোধী দলের নেতাকমর্ীদের হত্যা, সন্ত্রাস, অত্যাচার-নির্যাতন, বোমাবাজি, গ্রেনেড হামলা, অস্ত্র চোরাচালান সবকিছুই চলত হাওয়া ভবনের নির্দেশে, যার অধিকর্তা ছিল তারেক রহমান।
বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ জয়নুল আবদীন ফারম্নকের প্রতি প্রশ্ন রেখে হুইপ মির্জা আজম বলেন, "জিয়াউর রহমানের মৃতু্যর পর প্রচার করা হয়েছিল, ভাঙ্গা সু্যটকেস আর ছেঁড়া গেঞ্জি রেখে গেছেন। ভাঙ্গা সু্যটকেসের কি জাদু যে, তারেক-কোকো হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে গেলেন? আপনাদের কি লজ্জা হয় না যখন আপনার নেত্রী ও তারেক-কোকো জরিমানা দিয়ে কালো টাকা সাদা করে? মার্কিন ফেডারেল কোর্টের রায়ে বলা হয়, খালেদা জিয়ার পুত্র দুনর্ীতিবাজ?" তিনি বলেন, জনগণের ট্যাক্সের টাকায় এতিম ভাতা ও শিৰা ভাতা নেয়ার পরও খালেদা জিয়ার দুই ছেলে যখন পড়াশোনা না করে অশিৰিত-অর্ধশিৰিত থাকে, স্কুল থেকে বহিষ্কৃত হয়- তখন বিএনপির লজ্জা না হলেও জাতি লজ্জিত হয়।
তিনি বলেন, জয়নাল আবদীন ফারম্নকরা যখন মেধাবী তরম্নণ সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঙ্গে এ ধরনের দুনর্ীতিবাজদের তুলনা করতে চায় তখন তাদের জন্য করম্নণা হয়। প্রচলন আছে- 'যার এক কান কাটা সে রাসত্মার একপাশ দিয়ে হাঁটে, যার দুই কান কাটা সে রাসত্মার মাঝ দিয়ে হাঁটে।' জয়নাল আবদীন ফারম্নকরা ্এখন রাসত্মার মাঝ দিয়ে হাঁটছেন।
সাবেক ছাত্রনেতাদের প্রতিবাদ উচ্চ শিৰায় শিৰিত, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার সজীব ওয়াজেদ জয়কে জড়িয়ে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বক্তব্য উপস্থাপনের দায়ে বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ জয়নুল আবদীন ফারম্নককে সংসদ থেকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতারা। যুক্ত বিবৃতিতে তাঁরা বলেন- 'থিফ অব বাগদাদ'কেও হার মানানো বিশ্বসেরা দুনর্ীতিবাজ তারেক-কোকোর অপকর্মকে ঢাকতে পরিকল্পিতভাবে জয়কে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চলছে। এই দেশের মানুষ মোটেও এ ধরনের অপচেষ্টায় বিভ্রানত্ম হবে না।
বিবৃতিদাতা সাবেক নেতারা হলেন- লিয়াকত সিকদার, নজরম্নল ইসলাম বাবু এমপি, এ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, শাহজাদা মহিউদ্দিন, এ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর, কামরম্নল হাসান খোকন, রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল, অসিত বরণ বিশ্বাস, বিশ্বনাথ সরকার বিটু, আমিনুল ইসলাম আমিন, অলোক বণিক, এইচ এম মাসুদ দুলাল, এম এ মমিন পাটোয়ারী প্রমুখ।
No comments