মানচিত্র পাল্টানোর ষড়যন্ত্র চলছে-মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা
দেশের মানচিত্র পাল্টানোর ষড়যন্ত্র চলছে অভিযোগ করে রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধাদের সরকার হটানোর আন্দোলনে শরিক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া। একই সঙ্গে ৪০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা হত্যার জন্য আওয়ামী লীগকে একদিন জবাবদিহি করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
গতকাল বুধবার বিকেলে মহান বিজয়ের ৪১তম বার্ষিকী উপলক্ষে গুলিস্তানের মহানগর নাট্যমঞ্চ প্রাঙ্গণে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে বিএনপি আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত মুক্তিযোদ্ধাদের লাল-সবুজ রঙের ক্যাপ ও সাদা গেঞ্জি উপহার দেওয়া হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে খালেদা জিয়া বলেন, কারো পদানত হতে নয়, মাথা উঁচু করে স্বাধীনভাবে বাঁচার জন্য মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করে এ দেশ স্বাধীন করেছেন। আজ দেশের মানচিত্র পাল্টানোর ষড়যন্ত্র চলছে। সীমান্তে বাংলাদেশিরা প্রতিনিয়ত হত্যার শিকার হচ্ছে। ফেলানীর লাশ কাঁটাতারে ঝুলে থাকে।
১৯৭২-৭৫ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের ব্যর্থতার চিত্র তুলে ধরে খালেদা জিয়া বলেন, '৪০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা হত্যা করা হয়েছিল। এই হত্যার বিচার হয়নি। সিরাজ শিকদারসহ মুক্তিযোদ্ধা হত্যার জন্য অবশ্যই তাদের (আওয়ামী লীগ) একদিন জবাবদিহি করতে হবে। এসবের বিচার হতেই হবে।' মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, আপনাদের আত্মত্যাগে এই স্বাধীন বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে চলমান আন্দোলনে শরিক হওয়ার জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সীমান্তে বাংলাদেশী হত্যাকাণ্ডের কথা উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, 'সীমান্তের কাঁটাতারে ফেলানীর লাশ ঝুলে থাকে সরকার তার প্রতিবাদ জানাতে পারে না। আমরা যুদ্ধ করে এই দেশ স্বাধীন করেছি। কারো করুণায় স্বাধীনতা আসেনি। আমরা সমমর্যাদার ভিত্তিতে বন্ধুত্ব চাই। আমাদের কোনো প্রভু নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগ তা মনে করে না। তারা বাংলাদেশকে অন্য দেশের পদানত করে রাখতে চায়।'
দেশের বর্তমান অবস্থা তুলে ধরে তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্যের দাম কমেনি। সারা দেশে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড কমে গেছে। কিন্তু তা থেকে উত্তরণে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই। তারা ব্যস্ত কোথায় কমিশন পাওয়া যাবে, কিভাবে লুটপাট করা যাবে তা নিয়ে। হলমার্ক, ডেসটিনি, ভিওআইপি, রেন্টাল পাওয়ার প্লান্ট, পুঁজিবাজার থেকে ক্ষমতাসীনরা লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করে তিনি বলেন, সরকারের মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয়-স্বজনরা চোর। এই চোরদের দিয়ে দেশের কোনো উন্নয়ন হবে না। পদ্মা সেতু না হওয়ার পেছনে সরকারের দুর্নীতিকে দায়ী করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, সেতু প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিশ্বব্যাংক অনুরোধ জানালেও সরকার তাতে কর্ণপাত করেনি। দুর্নীতির মামলা থেকে দুই আবুলকে বাদ দেওয়া হয়েছে। সরকার আবুলদের ধরতে চায় না। কারণ আবুলদের ধরলে দুর্নীতির সবকিছু বেরিয়ে যাবে। কান টানলে যেমন মাথা চলে আসে।
মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আসতে ক্ষমতাসীনদের বাধা দেওয়ার নিন্দা জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, 'মুক্তিযোদ্ধাদের আওয়ামী লীগ সরকার ভয় পায় বলেই বাধা দিয়েছে। তারা জানে রণাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধাদের ডাক দিলে তারা দেশরক্ষার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বে। আমি মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানাব, আসুন দেশকে রক্ষার জন্য এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে বিদায় করতে গণতন্ত্রের সংগ্রামে শরিক হই। সরকারের বিদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে নতুন প্রজন্মও চলমান আন্দোলনে পাশে থাকবে।'
বিশ্বজিত দাসের হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ছাত্রলীগ এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। তার পরও প্রধানমন্ত্রী মিথ্যা বলে যাচ্ছেন। এতে কোনো লাভ হবে না। কারাগার থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ করেন তিনি।
চারদলীয় জোট সরকারের আমলে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় গঠনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'আমরা এই মন্ত্রণালয় গঠন করেছি। সময় বেশি পাইনি বলে অনেক কাজ করতে পারিনি। আগামীতে ক্ষমতায় গেলে মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বৃদ্ধি করব। একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাকে এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হবে।'
'মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এলে তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়া হবে' সরকারের একজন মন্ত্রীর এমন বক্তব্যের জবাবে খালেদা জিয়া বলেন, কারা নাম বাদ দেবে? মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় আমিই করেছিলাম। মুক্তিযোদ্ধাদের নাম বাদ দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠান কমিটির আহ্বায়ক ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীরউত্তম। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, সাবেক প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী নুরুল ইসলাম মঞ্জুর, বিভিন্ন জেলা থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে কয়েকজন। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামীর কোনো নেতাকে এ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
বিএনপি নেতাদের মধ্যে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, তরিকুল ইসলাম, মির্জা আব্বাস, সহসভাপতি শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, সাদেক হোসেন খোকা, আবদুল্লাহ আল নোমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, শমসের মবিন চৌধুরী, সংসদ সদস্য অধ্যাপক জয়নুল আবেদীন (ভিপি জয়নাল), বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক এস এম শফিউজ্জামান খোকন, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবদুস সালাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে খালেদা জিয়া বলেন, কারো পদানত হতে নয়, মাথা উঁচু করে স্বাধীনভাবে বাঁচার জন্য মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করে এ দেশ স্বাধীন করেছেন। আজ দেশের মানচিত্র পাল্টানোর ষড়যন্ত্র চলছে। সীমান্তে বাংলাদেশিরা প্রতিনিয়ত হত্যার শিকার হচ্ছে। ফেলানীর লাশ কাঁটাতারে ঝুলে থাকে।
১৯৭২-৭৫ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের ব্যর্থতার চিত্র তুলে ধরে খালেদা জিয়া বলেন, '৪০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা হত্যা করা হয়েছিল। এই হত্যার বিচার হয়নি। সিরাজ শিকদারসহ মুক্তিযোদ্ধা হত্যার জন্য অবশ্যই তাদের (আওয়ামী লীগ) একদিন জবাবদিহি করতে হবে। এসবের বিচার হতেই হবে।' মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, আপনাদের আত্মত্যাগে এই স্বাধীন বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে চলমান আন্দোলনে শরিক হওয়ার জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সীমান্তে বাংলাদেশী হত্যাকাণ্ডের কথা উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, 'সীমান্তের কাঁটাতারে ফেলানীর লাশ ঝুলে থাকে সরকার তার প্রতিবাদ জানাতে পারে না। আমরা যুদ্ধ করে এই দেশ স্বাধীন করেছি। কারো করুণায় স্বাধীনতা আসেনি। আমরা সমমর্যাদার ভিত্তিতে বন্ধুত্ব চাই। আমাদের কোনো প্রভু নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগ তা মনে করে না। তারা বাংলাদেশকে অন্য দেশের পদানত করে রাখতে চায়।'
দেশের বর্তমান অবস্থা তুলে ধরে তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্যের দাম কমেনি। সারা দেশে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড কমে গেছে। কিন্তু তা থেকে উত্তরণে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই। তারা ব্যস্ত কোথায় কমিশন পাওয়া যাবে, কিভাবে লুটপাট করা যাবে তা নিয়ে। হলমার্ক, ডেসটিনি, ভিওআইপি, রেন্টাল পাওয়ার প্লান্ট, পুঁজিবাজার থেকে ক্ষমতাসীনরা লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করে তিনি বলেন, সরকারের মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয়-স্বজনরা চোর। এই চোরদের দিয়ে দেশের কোনো উন্নয়ন হবে না। পদ্মা সেতু না হওয়ার পেছনে সরকারের দুর্নীতিকে দায়ী করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, সেতু প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিশ্বব্যাংক অনুরোধ জানালেও সরকার তাতে কর্ণপাত করেনি। দুর্নীতির মামলা থেকে দুই আবুলকে বাদ দেওয়া হয়েছে। সরকার আবুলদের ধরতে চায় না। কারণ আবুলদের ধরলে দুর্নীতির সবকিছু বেরিয়ে যাবে। কান টানলে যেমন মাথা চলে আসে।
মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আসতে ক্ষমতাসীনদের বাধা দেওয়ার নিন্দা জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, 'মুক্তিযোদ্ধাদের আওয়ামী লীগ সরকার ভয় পায় বলেই বাধা দিয়েছে। তারা জানে রণাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধাদের ডাক দিলে তারা দেশরক্ষার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বে। আমি মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানাব, আসুন দেশকে রক্ষার জন্য এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে বিদায় করতে গণতন্ত্রের সংগ্রামে শরিক হই। সরকারের বিদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে নতুন প্রজন্মও চলমান আন্দোলনে পাশে থাকবে।'
বিশ্বজিত দাসের হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ছাত্রলীগ এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। তার পরও প্রধানমন্ত্রী মিথ্যা বলে যাচ্ছেন। এতে কোনো লাভ হবে না। কারাগার থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ করেন তিনি।
চারদলীয় জোট সরকারের আমলে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় গঠনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'আমরা এই মন্ত্রণালয় গঠন করেছি। সময় বেশি পাইনি বলে অনেক কাজ করতে পারিনি। আগামীতে ক্ষমতায় গেলে মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বৃদ্ধি করব। একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাকে এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হবে।'
'মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এলে তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়া হবে' সরকারের একজন মন্ত্রীর এমন বক্তব্যের জবাবে খালেদা জিয়া বলেন, কারা নাম বাদ দেবে? মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় আমিই করেছিলাম। মুক্তিযোদ্ধাদের নাম বাদ দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠান কমিটির আহ্বায়ক ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীরউত্তম। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, সাবেক প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী নুরুল ইসলাম মঞ্জুর, বিভিন্ন জেলা থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে কয়েকজন। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামীর কোনো নেতাকে এ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
বিএনপি নেতাদের মধ্যে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, তরিকুল ইসলাম, মির্জা আব্বাস, সহসভাপতি শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, সাদেক হোসেন খোকা, আবদুল্লাহ আল নোমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, শমসের মবিন চৌধুরী, সংসদ সদস্য অধ্যাপক জয়নুল আবেদীন (ভিপি জয়নাল), বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক এস এম শফিউজ্জামান খোকন, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবদুস সালাম।
No comments