শ্রীলঙ্কায় 'গণকবরের' সন্ধান লাভ
শ্রীলঙ্কার মধ্যাঞ্চলীয় শহর ম্যাতেলের একটি জায়গায় মাটি খুঁড়ে ৫৮টি দেহাবশেষ পাওয়া গেছে। বামপন্থী সিংহলি গ্রুপ জেভিপির অভিযোগ, মরদেহগুলো তাদের পূর্বসূরিদের। তবে এর পেছনে প্রাকৃতিক কারণও থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ অজিত জয়সেনা মনে করেন, 'এর সঙ্গে অপরাধের যোগসূত্র থাকতে পারে।' গত মাসের শেষের দিকে একটি হাসপাতালের নির্মাণকাজের জন্য মাটি খুঁড়লে এগুলো পাওয়া যায়।
জয়সেনা জানান, ৫৮টি দেহাবশেষ পাওয়া গেছে। এর কোনোটি পুরো আবার কোনোটি আংশটিক। আরো দেহাবশেষ পাওয়া যেতে পারে বলে আশঙ্কা করেন তিনি। তিনি বলেন, 'দেহাবশেষগুলো নারী না কী পুরুষের, তাদের বয়স কত? কিভাবে তারা মারা গেছে?_এসব প্রশ্নের উত্তর আমাদের বের করতে হবে। কোনো জায়গায় একসঙ্গে একাধিক মরদেহ বা দেহাবশেষ পাওয়া স্বাভাবিক ঘটনা নয়। তাই এ ঘটনা আমাদের মধ্যে সন্দেহ তৈরি করেছে।' জায়গাটি মরদেহ সমাহিত করার স্বাভাবিক স্থান নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর পেছনে 'অপরাধমূলক কারণ' থাকতে পারে।
গত শতকের আশির দশকে জেভিপির (জনতা বিমুক্তি পেরামুনা) তৎপরতার কেন্দ্রবিন্দু ছিল ম্যাতেলা। গ্রুপটির বর্তমান নেতাদের দাবি, তাঁদের পূর্বসূরিদের হত্যা করে গণকবর দেওয়া হয়েছে। এর তদন্তের দাবি জানিয়েছে তারা। তবে কলম্বো পুলিশের মুখপাত্র প্রিশান্তা জয়াকোদি বলেন, চল্লিশের দশকে বড় ভূমিধস হয়েছিল। এতে হয়তো মাটিচাপা পড়ার ঘটনা ঘটতে পারে। সূত্র : বিবিসি।
জয়সেনা জানান, ৫৮টি দেহাবশেষ পাওয়া গেছে। এর কোনোটি পুরো আবার কোনোটি আংশটিক। আরো দেহাবশেষ পাওয়া যেতে পারে বলে আশঙ্কা করেন তিনি। তিনি বলেন, 'দেহাবশেষগুলো নারী না কী পুরুষের, তাদের বয়স কত? কিভাবে তারা মারা গেছে?_এসব প্রশ্নের উত্তর আমাদের বের করতে হবে। কোনো জায়গায় একসঙ্গে একাধিক মরদেহ বা দেহাবশেষ পাওয়া স্বাভাবিক ঘটনা নয়। তাই এ ঘটনা আমাদের মধ্যে সন্দেহ তৈরি করেছে।' জায়গাটি মরদেহ সমাহিত করার স্বাভাবিক স্থান নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর পেছনে 'অপরাধমূলক কারণ' থাকতে পারে।
গত শতকের আশির দশকে জেভিপির (জনতা বিমুক্তি পেরামুনা) তৎপরতার কেন্দ্রবিন্দু ছিল ম্যাতেলা। গ্রুপটির বর্তমান নেতাদের দাবি, তাঁদের পূর্বসূরিদের হত্যা করে গণকবর দেওয়া হয়েছে। এর তদন্তের দাবি জানিয়েছে তারা। তবে কলম্বো পুলিশের মুখপাত্র প্রিশান্তা জয়াকোদি বলেন, চল্লিশের দশকে বড় ভূমিধস হয়েছিল। এতে হয়তো মাটিচাপা পড়ার ঘটনা ঘটতে পারে। সূত্র : বিবিসি।
No comments