আমাদের কাছের সৌরজগতে প্রাণের আশা
আমাদের সৌরজগৎ থেকে ১২ আলোকবর্ষ দূরে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। টাউ সেটি নামক নক্ষত্রকে ঘিরে আবর্তনকারী গ্রহের ব্যাপারে এমন আশা করছেন তাঁরা।
গতকাল বুধবার ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব হার্টফোর্ডশায়ারের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অস্ট্রেলিয়া, চিলি, ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা যৌথভাবে এ পর্যবেক্ষণ চালান। তাঁরা দেখেন, টাউ সেটি নক্ষত্রটি সূর্যের চেয়ে সামান্য ছোট এবং অপেক্ষাকৃত কম উজ্জ্বল। এটি আমাদের সৌরজগতের কাছের নক্ষত্রগুলোর অন্যতম। এখন পর্যন্ত এর চারপাশে ঘূর্ণায়মান পাঁচটি গ্রহের খোঁজ পাওয়া গেছে। টাউ সেটির সঙ্গে সূর্যের অনেক মিল থাকায় এই সৌর পরিবারের গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে বিজ্ঞানীরা আশাবাদী। কারণ, এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সেখানে পানি থাকার সম্ভাবনা প্রবল। বিজ্ঞানীদের মতে, প্রাণের বিকাশের জন্য পানির উপস্থিতি আবশ্যক।
নতুন এই সৌরজগৎ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য বিজ্ঞানীরা টেলিস্কোপের সাহায্য নেননি। বরং নক্ষত্র থেকে বিকিরিত আলোর গতি এবং নিকটতম গ্রহগুলোতে তার প্রভাব সম্পর্কিত তথ্য যাচাই-বাছাই করেছেন। নয়েজ মডেলিং নামের নতুন এই পদ্ধতিতে কোন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করা হবে, সেটা আগেই নির্ধারণ করা থাকে। ফলে অপ্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সহজেই বাদ দেওয়া যায়।
ইউনিভার্সিটি অব হার্টফোর্ডশায়ারের অধ্যাপক হাগ জোনস বলেন, 'নতুন এই কৌশলের মাধ্যমে অনেক সূক্ষ্ম তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যাচ্ছে। এর ফলে অন্য যেকোনো নক্ষত্রের তুলনায় টাউ সেটি সম্পর্কে অনেক বেশি তথ্য আমাদের কাছে রয়েছে।'
সূত্র : বিবিসি ও এএফপি।
অস্ট্রেলিয়া, চিলি, ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা যৌথভাবে এ পর্যবেক্ষণ চালান। তাঁরা দেখেন, টাউ সেটি নক্ষত্রটি সূর্যের চেয়ে সামান্য ছোট এবং অপেক্ষাকৃত কম উজ্জ্বল। এটি আমাদের সৌরজগতের কাছের নক্ষত্রগুলোর অন্যতম। এখন পর্যন্ত এর চারপাশে ঘূর্ণায়মান পাঁচটি গ্রহের খোঁজ পাওয়া গেছে। টাউ সেটির সঙ্গে সূর্যের অনেক মিল থাকায় এই সৌর পরিবারের গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে বিজ্ঞানীরা আশাবাদী। কারণ, এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সেখানে পানি থাকার সম্ভাবনা প্রবল। বিজ্ঞানীদের মতে, প্রাণের বিকাশের জন্য পানির উপস্থিতি আবশ্যক।
নতুন এই সৌরজগৎ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য বিজ্ঞানীরা টেলিস্কোপের সাহায্য নেননি। বরং নক্ষত্র থেকে বিকিরিত আলোর গতি এবং নিকটতম গ্রহগুলোতে তার প্রভাব সম্পর্কিত তথ্য যাচাই-বাছাই করেছেন। নয়েজ মডেলিং নামের নতুন এই পদ্ধতিতে কোন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করা হবে, সেটা আগেই নির্ধারণ করা থাকে। ফলে অপ্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সহজেই বাদ দেওয়া যায়।
ইউনিভার্সিটি অব হার্টফোর্ডশায়ারের অধ্যাপক হাগ জোনস বলেন, 'নতুন এই কৌশলের মাধ্যমে অনেক সূক্ষ্ম তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যাচ্ছে। এর ফলে অন্য যেকোনো নক্ষত্রের তুলনায় টাউ সেটি সম্পর্কে অনেক বেশি তথ্য আমাদের কাছে রয়েছে।'
সূত্র : বিবিসি ও এএফপি।
No comments