রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়- অষ্টম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেডিয়ামে গতকাল রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের অষ্টম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে মাইকে জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। এরপর শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান অসুস্থ থাকায় শিক্ষামন্ত্রী এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
নিবন্ধিত গ্র্যাজুয়েটরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শাবাশ বাংলাদেশ চত্বর থেকে শোভাযাত্রা বের করেন। শোভাযাত্রাটি ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে স্টেডিয়াম চত্বরে শেষ হয়।
বেলা ১১টার দিকে কলা অনুষদের ডিন আবদুল হাই, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন আমজাদ হোসেন ও কৃষি অনুষদের ডিন আমিনুল ইসলাম অনুষ্ঠানে উপস্থিত না হওয়ায় তাঁদের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ডিগ্রি গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের উপস্থাপন করেন। আইন অনুষদের ডিন বিশ্বজিৎ চন্দ্র, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন আনওয়ারুল ইসলাম, চিকিৎসা অনুষদের ডিন সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন আনসার উদ্দিন, জীব ও ভূ-বিজ্ঞান অনুষদের ডিন সরওয়ার জাহান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন মামুনুর রশীদ শিক্ষামন্ত্রীর কাছে নিজ নিজ অনুষদের ডিগ্রি গ্রহণকারীদের উপস্থাপন করেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শুধু সরকারি বা দরিদ্র জনগণের সীমিত অর্থে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চাহিদা পূরণ করা সম্ভব নয়। এ জন্য দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজস্ব আয়ের উৎস বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের দায়িত্বশীল হওয়ারও পরামর্শ দেন তিনি।
স্বাগত বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এম আবদুস সোবহান বলেন, এই বিদ্যাপীঠে বর্তমানে ১২টি একাডেমিক ভবনে পাঁচটি ইনস্টিটিউট এবং ৪৭টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, আজকের সবাই হয়তো বা বিলেত-আমেরিকায় ইংরেজি ভাষা শিখতে যাবেন না, কিন্তু দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভালোভাবে শেখা দরকার। আরও বেশি দরকার, প্রথম ভাষাটা নির্ভুলভাবে শেখা।
সমাবর্তনে মোট ছয় হাজার ৯৯৮ জনকে গ্র্যাজুয়েট সনদ দেওয়া হয়। এর মধ্যে ১৯ জন গবেষককে পিএইচডি ডিগ্রি ও চারজন গবেষককে এমফিল ডিগ্রি দেওয়া হয়। পিএইচডি ও এমফিল ডিগ্রি অর্জনকারীরা শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে সদন গ্রহণ করেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ৬০ বছর হলেও সমাবর্তন হয়েছে আটবার। সর্বশেষ সমাবর্তন হয় ১৯৯৮ সালে।
নিবন্ধিত গ্র্যাজুয়েটরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শাবাশ বাংলাদেশ চত্বর থেকে শোভাযাত্রা বের করেন। শোভাযাত্রাটি ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে স্টেডিয়াম চত্বরে শেষ হয়।
বেলা ১১টার দিকে কলা অনুষদের ডিন আবদুল হাই, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন আমজাদ হোসেন ও কৃষি অনুষদের ডিন আমিনুল ইসলাম অনুষ্ঠানে উপস্থিত না হওয়ায় তাঁদের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ডিগ্রি গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের উপস্থাপন করেন। আইন অনুষদের ডিন বিশ্বজিৎ চন্দ্র, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন আনওয়ারুল ইসলাম, চিকিৎসা অনুষদের ডিন সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন আনসার উদ্দিন, জীব ও ভূ-বিজ্ঞান অনুষদের ডিন সরওয়ার জাহান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন মামুনুর রশীদ শিক্ষামন্ত্রীর কাছে নিজ নিজ অনুষদের ডিগ্রি গ্রহণকারীদের উপস্থাপন করেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শুধু সরকারি বা দরিদ্র জনগণের সীমিত অর্থে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চাহিদা পূরণ করা সম্ভব নয়। এ জন্য দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজস্ব আয়ের উৎস বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের দায়িত্বশীল হওয়ারও পরামর্শ দেন তিনি।
স্বাগত বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এম আবদুস সোবহান বলেন, এই বিদ্যাপীঠে বর্তমানে ১২টি একাডেমিক ভবনে পাঁচটি ইনস্টিটিউট এবং ৪৭টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, আজকের সবাই হয়তো বা বিলেত-আমেরিকায় ইংরেজি ভাষা শিখতে যাবেন না, কিন্তু দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভালোভাবে শেখা দরকার। আরও বেশি দরকার, প্রথম ভাষাটা নির্ভুলভাবে শেখা।
সমাবর্তনে মোট ছয় হাজার ৯৯৮ জনকে গ্র্যাজুয়েট সনদ দেওয়া হয়। এর মধ্যে ১৯ জন গবেষককে পিএইচডি ডিগ্রি ও চারজন গবেষককে এমফিল ডিগ্রি দেওয়া হয়। পিএইচডি ও এমফিল ডিগ্রি অর্জনকারীরা শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে সদন গ্রহণ করেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ৬০ বছর হলেও সমাবর্তন হয়েছে আটবার। সর্বশেষ সমাবর্তন হয় ১৯৯৮ সালে।
No comments