আগামী ডিসেম্বরেই সংসদ নির্বাচনঃ অর্থমন্ত্রী
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, আগামী ২৫ অক্টোবর বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ হবে। এরপর তিন মাসের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সকল অনিশ্চয়তা কাটিয়ে আগামী ডিসেম্বরেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেছেন।
বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটে ইব্রাহিম স্মৃতি সংসদে জেলা যুবলীগের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন অর্থমন্ত্রী।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার যে ইশতেহার নিয়ে নির্বাচন করেছিল তার বেশিরভাগই ইতিমধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে। আগামীতে বিগত নির্বাচনের চেয়ে আরো নতুন ও অগ্রসর ইশতেহার নিয়ে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নেবে।
অর্থমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে বর্তমান সরকারের কার্যক্রমের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, “পাঁচ বছরের লক্ষ্যমাত্রা মাত্র দেড় বছরে পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে সরকার। তাই বাংলাদেশ বিশ্বে একটি অগ্রসর দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।”
ইশতেহার অনুযায়ী জঙ্গিবাদ দমন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য উন্নয়ন, বিশ্ব মন্দার মধ্যেও অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকার শতভাগ সফল হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
যুদ্ধাপরাধীর বিচার অনেক দূর এগিয়ে গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান মেয়াদেই আগামী বিজয়ের মাস ডিসেম্বরের মধ্যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করতে সক্ষম হবে সরকার।
তিনি সুন্দর, কর্মঠ, গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে যুবলীগকে পুনর্গঠনের আহ্বান জানিয়ে বিগত নির্বাচনে যুবলীগের ঐক্যবদ্ধ কাজের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
জেলা যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শামীম আহমদের সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মহসীন কামরানের পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুজ জহির চৌধুরী সুফিয়ান, সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী এমপি, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আহমদ আল কবীর, অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক আতিকসহ সম্পাদক তাজ উদ্দিন আহমদ, সদস্য কামরুল ইসলাম রুহেল, সোহেল পারভেজ প্রমুখ।
অর্থমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে বর্তমান সরকারের কার্যক্রমের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, “পাঁচ বছরের লক্ষ্যমাত্রা মাত্র দেড় বছরে পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে সরকার। তাই বাংলাদেশ বিশ্বে একটি অগ্রসর দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।”
ইশতেহার অনুযায়ী জঙ্গিবাদ দমন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য উন্নয়ন, বিশ্ব মন্দার মধ্যেও অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকার শতভাগ সফল হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
যুদ্ধাপরাধীর বিচার অনেক দূর এগিয়ে গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান মেয়াদেই আগামী বিজয়ের মাস ডিসেম্বরের মধ্যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করতে সক্ষম হবে সরকার।
তিনি সুন্দর, কর্মঠ, গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে যুবলীগকে পুনর্গঠনের আহ্বান জানিয়ে বিগত নির্বাচনে যুবলীগের ঐক্যবদ্ধ কাজের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
জেলা যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শামীম আহমদের সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মহসীন কামরানের পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুজ জহির চৌধুরী সুফিয়ান, সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী এমপি, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আহমদ আল কবীর, অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক আতিকসহ সম্পাদক তাজ উদ্দিন আহমদ, সদস্য কামরুল ইসলাম রুহেল, সোহেল পারভেজ প্রমুখ।
No comments