সরগরম আউটার স্টেডিয়াম by ফারজানা আকতার
নগরের আউটার স্টেডিয়ামে ২৪তম বিজয় মেলার আসর এখন জমজমাট। স্টলগুলোতে উপচেপড়া ভিড়। কেনা-বেচায় সবসময় সরগরম। চারদিকে হইচই। হরেক রকম পণ্যের স্টল ছাড়াও চিত্ত বিনোদনের নানা আয়োজনও রয়েছে।
১৯৮৯ সালে চট্টগ্রাম থেকে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সময় একাত্তরের চেতনা শাণিত করতে, মেলার আনন্দে বিজয়ের উৎসবকে হূদয়ে ধারণ করতে বিজয় মেলার যাত্রা শুরু হয়েছিল। দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে এই মেলা এখন চট্টগ্রামের ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
মেলা ঘুরে দেখা গেছে, নানা বয়সের মানুষের আগমনে মুখরিত আউটার স্টেডিয়াম। কেউ করছেন কেনাকাটা, কেউ নাগরদোলায় চড়ে মজা করছেন, অনেকে আবার খাবার দোকানে মুখরোচক খাবার খাচ্ছেন, কেউ বা মঞ্চের অনুষ্ঠান দেখতে মগ্ন। মেলায় এসেছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কামরুল। তিনি জানান, তরুণদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে আগ্রহ রয়েছে। সেই আগ্রহে তাঁরা মেলায় ছুটে আসেন।
চাকরিজীবী ফুয়াদ হাসান বলেন, চট্টগ্রামে বিনোদনের তো তেমন কোনো জায়গা নেই, আয়োজনও খুব কম। তাই এ রকম মেলা পেলে মানুষ ছুটে আসে। পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র রাকিব বলেন, ‘পিএসসি পরীক্ষা শেষ করেছি। মেলায় এসে খুব মজা করছি।’
মেলার একপাশে বসেছে তৈজসপত্রের দোকান। সেখানে বিক্রি হচ্ছে নানা গৃহস্থালীপণ্য। মৃৎশিল্পের সামগ্রী বিক্রেতা সাব্বির হোসেন বলেন, মাটির তৈরি লেবু, কামরাঙা, লিচু, জলপাই, পেঁপে বাচ্চারাই বেশি কিনছে।
বিজয় মেলা পরিষদের দপ্তর সম্পাদক এস এম সাঈদ বলেন, আজকের তরুণ প্রজন্ম কম্পিউটারভিত্তিক বিনোদনের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। তাদের এইসব সুস্থ বিনোদনে ফিরিয়ে আনতে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্দীপ্ত করতেই এ বিজয় মেলা। এই জন্য মেলায় বিকিকিনি ছাড়াও প্রতিদিন মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক আলোচনার আয়োজন করা হয়েছে। আলোচনায় মুক্তিযোদ্ধারা অংশগ্রহণ করেছেন। তা ছাড়া প্রতিদিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মেলা ঘুরে দেখা গেছে, নানা বয়সের মানুষের আগমনে মুখরিত আউটার স্টেডিয়াম। কেউ করছেন কেনাকাটা, কেউ নাগরদোলায় চড়ে মজা করছেন, অনেকে আবার খাবার দোকানে মুখরোচক খাবার খাচ্ছেন, কেউ বা মঞ্চের অনুষ্ঠান দেখতে মগ্ন। মেলায় এসেছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কামরুল। তিনি জানান, তরুণদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে আগ্রহ রয়েছে। সেই আগ্রহে তাঁরা মেলায় ছুটে আসেন।
চাকরিজীবী ফুয়াদ হাসান বলেন, চট্টগ্রামে বিনোদনের তো তেমন কোনো জায়গা নেই, আয়োজনও খুব কম। তাই এ রকম মেলা পেলে মানুষ ছুটে আসে। পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র রাকিব বলেন, ‘পিএসসি পরীক্ষা শেষ করেছি। মেলায় এসে খুব মজা করছি।’
মেলার একপাশে বসেছে তৈজসপত্রের দোকান। সেখানে বিক্রি হচ্ছে নানা গৃহস্থালীপণ্য। মৃৎশিল্পের সামগ্রী বিক্রেতা সাব্বির হোসেন বলেন, মাটির তৈরি লেবু, কামরাঙা, লিচু, জলপাই, পেঁপে বাচ্চারাই বেশি কিনছে।
বিজয় মেলা পরিষদের দপ্তর সম্পাদক এস এম সাঈদ বলেন, আজকের তরুণ প্রজন্ম কম্পিউটারভিত্তিক বিনোদনের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। তাদের এইসব সুস্থ বিনোদনে ফিরিয়ে আনতে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্দীপ্ত করতেই এ বিজয় মেলা। এই জন্য মেলায় বিকিকিনি ছাড়াও প্রতিদিন মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক আলোচনার আয়োজন করা হয়েছে। আলোচনায় মুক্তিযোদ্ধারা অংশগ্রহণ করেছেন। তা ছাড়া প্রতিদিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে।
No comments