যৌথ বাহিনীর ব্যয় নির্বাহ-পাকিস্তানকে ৬৮ কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে অবস্থানরত যৌথ বাহিনীর এক লাখ ৪০ হাজার সেনার ব্যয় বহন করতে মার্কিন কংগ্রেস পাকিস্তানকে অর্থ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 'কোয়ালিশন সাপোর্ট ফান্ড' (সিএসএফ) থেকে পাকিস্তানকে ৬৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার দেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাস্টন কার্টার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে গত ৬ ডিসেম্বর এ ব্যাপারে একটি চিঠি দিয়েছে। প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগন গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছে।
চিঠিতে কার্টার বলেন, 'যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থেই পাকিস্তানকে অর্থ দেওয়া অব্যাহত রাখা উচিত। এতে করে এ অঞ্চলে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষার ওপর কোনো প্রতিকূল প্রভাব পড়বে না। পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের নিরাপত্তার সম্পর্ক সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে এটা বাস্তবসম্মত উপায়।' প্রতিরক্ষা দপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, যৌথ বাহিনীর ব্যয় নির্বাহ করতে গত গ্রীষ্ম পর্যন্ত সিএসএফ থেকে ১১১ কোটি ৮০ লাখ ডলার ব্যয় করেছে। আর ৯/১১ হামলার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র এখন পর্যন্ত এ বাবদ এক হাজার ৮০ কোটি ডলার ব্যয় করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের বিশ্বাস, পাকিস্তানের সহযোগিতা ছাড়া 'সম্মানজনকভাবে' আফগানিস্তান ছাড়া এবং সেখানে থাকা যাবতীয় যুদ্ধ সরঞ্জাম ফিরিয়ে নেওয়া কঠিন হবে। এ ছাড়া যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ থেকে নিরাপদে সেনাদের ফিরিয়ে নিতে পারবে না। এর পরিপ্রেক্ষিতে বারাক ওবামা দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে। ২০১৪ সালের শেষ নাগাদ যাতে তারা আফগানিস্তান থেকে সেনা নিরাপদে ফিরিয়ে নিতে পারে সেজন্যই এ উদ্যোগ।
একইসঙ্গে নিউ ইয়র্কের আদালতে মুম্বাই হামলা মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স (আইএসআই) এবং এর সাবেক দুই পরিচালক আহমেদ সুজা পাশা ও নাদিম তাজ। ২০০৬ সালের ২৬ নভেম্বরের হামলায় নিহতদের স্বজনরা এ মামলা করেছিল। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তানের সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে সম্পর্কোন্নয়নের জন্য ইতিমধ্যে দুদেশের কর্মকর্তারা বৈঠকও করেছেন। তবে এসব বৈঠকের তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
সূত্র : পিটিআই।
চিঠিতে কার্টার বলেন, 'যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থেই পাকিস্তানকে অর্থ দেওয়া অব্যাহত রাখা উচিত। এতে করে এ অঞ্চলে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষার ওপর কোনো প্রতিকূল প্রভাব পড়বে না। পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের নিরাপত্তার সম্পর্ক সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে এটা বাস্তবসম্মত উপায়।' প্রতিরক্ষা দপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, যৌথ বাহিনীর ব্যয় নির্বাহ করতে গত গ্রীষ্ম পর্যন্ত সিএসএফ থেকে ১১১ কোটি ৮০ লাখ ডলার ব্যয় করেছে। আর ৯/১১ হামলার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র এখন পর্যন্ত এ বাবদ এক হাজার ৮০ কোটি ডলার ব্যয় করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের বিশ্বাস, পাকিস্তানের সহযোগিতা ছাড়া 'সম্মানজনকভাবে' আফগানিস্তান ছাড়া এবং সেখানে থাকা যাবতীয় যুদ্ধ সরঞ্জাম ফিরিয়ে নেওয়া কঠিন হবে। এ ছাড়া যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ থেকে নিরাপদে সেনাদের ফিরিয়ে নিতে পারবে না। এর পরিপ্রেক্ষিতে বারাক ওবামা দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে। ২০১৪ সালের শেষ নাগাদ যাতে তারা আফগানিস্তান থেকে সেনা নিরাপদে ফিরিয়ে নিতে পারে সেজন্যই এ উদ্যোগ।
একইসঙ্গে নিউ ইয়র্কের আদালতে মুম্বাই হামলা মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স (আইএসআই) এবং এর সাবেক দুই পরিচালক আহমেদ সুজা পাশা ও নাদিম তাজ। ২০০৬ সালের ২৬ নভেম্বরের হামলায় নিহতদের স্বজনরা এ মামলা করেছিল। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তানের সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে সম্পর্কোন্নয়নের জন্য ইতিমধ্যে দুদেশের কর্মকর্তারা বৈঠকও করেছেন। তবে এসব বৈঠকের তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
সূত্র : পিটিআই।
No comments