কর্মকর্তাদের প্রধানমন্ত্রী-মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে সজাগ থাকুন
দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে সজাগ থাকতে সামরিক বাহিনী এবং জনপ্রশাসনে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাসহ দেশপ্রেমিক সব শক্তির প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, 'আপনারা জনপ্রশাসন বা প্রতিরক্ষা বাহিনী যেখানেই দায়িত্ব পালন করেন না কেন, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি যাতে আমাদের কষ্টার্জিত স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নস্যাৎ করে দিতে না পারে, সে ব্যাপারে আপনাদের সকলকে সজাগ থাকতে হবে।' গতকাল বুধবার মিরপুর ক্যান্টনমেন্টে ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ (ডিএসসি) মিলনায়তনে ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স অ্যান্ড আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্স ২০১২ সালের গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি প্রদান অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময় তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের (এনডিসি) মানোন্নয়নে এবং প্রতিষ্ঠানটির প্রশিক্ষণ কার্যক্রম নতুন পর্যায়ে উন্নীত করতে আন্তরিক প্রচেষ্টা চালাতে সব সেনা কর্মকর্তার প্রতি আহ্বান জানান। কলেজের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেন, ১৯৯৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত একটি প্রতিষ্ঠান। এটি আমাদের জন্য একটি গর্বের বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের চাহিদা পূরণে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই কলেজ থেকে কোর্স সম্পন্ন করা সামরিক ও বেসামরিক সার্ভিসের কর্মকর্তারা দেশ উন্নয়নের কাজে তাঁদের অর্জিত জ্ঞানকে কাজে লাগাবেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া, নৌবাহিনী প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল জহির উদ্দিন আহমেদ, বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল আবদুল ওয়াদুদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্যরা, সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ, ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের কমান্ড্যান্ট ও শিক্ষকরাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এই স্টাফ কলেজের কমান্ড্যান্ট লে. জেনারেল মোল্লা ফজলে আকবর অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সামরিক ও বেসামরিক সার্ভিসের কর্মকর্তারা নীতিনির্ধারণী বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন এবং একই ছাদের নিচে গ্রুপ গবেষণা চালান। তিনি বলেন, একুশ শতকে এটিই হচ্ছে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।
শেখ হাসিনা বলেন, পরিবর্তিত বিশ্বে কোনো দেশের জাতীয় নিরাপত্তা এখন আর তার ভৌগোলিক সীমারেখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; বরং মানুষের নিরাপত্তা, পরিবেশের নিরাপত্তা ও অন্যান্য বিষয় এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তিনি বলেন, খাদ্য, জ্বালানি ও সামাজিক নিরাপত্তা, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সাইবার জগতের নিয়ন্ত্রণ, পরিবেশের নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয় একুশ শতকের নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে। এগুলোর যেকোনোটি বিঘি্নত হলে দেশের নিরাপত্তাও বিপদের মুখে পড়তে পারে।
আইএসপিআর সূত্রে জানা যায়, এ বছর মোট ৬৩ জন কর্মকর্তার মধ্যে দেশের তিন বাহিনী ও বেসামরিক প্রশাসন থেকে ৩৬ জন এবং বিদেশ থেকে ২৭ জন সামরিক কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ জন কর্মকর্তা এই কলেজের আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সে অংশ নেন।
প্রধানমন্ত্রী ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের (এনডিসি) মানোন্নয়নে এবং প্রতিষ্ঠানটির প্রশিক্ষণ কার্যক্রম নতুন পর্যায়ে উন্নীত করতে আন্তরিক প্রচেষ্টা চালাতে সব সেনা কর্মকর্তার প্রতি আহ্বান জানান। কলেজের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেন, ১৯৯৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত একটি প্রতিষ্ঠান। এটি আমাদের জন্য একটি গর্বের বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের চাহিদা পূরণে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই কলেজ থেকে কোর্স সম্পন্ন করা সামরিক ও বেসামরিক সার্ভিসের কর্মকর্তারা দেশ উন্নয়নের কাজে তাঁদের অর্জিত জ্ঞানকে কাজে লাগাবেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া, নৌবাহিনী প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল জহির উদ্দিন আহমেদ, বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল আবদুল ওয়াদুদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্যরা, সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ, ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের কমান্ড্যান্ট ও শিক্ষকরাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এই স্টাফ কলেজের কমান্ড্যান্ট লে. জেনারেল মোল্লা ফজলে আকবর অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সামরিক ও বেসামরিক সার্ভিসের কর্মকর্তারা নীতিনির্ধারণী বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন এবং একই ছাদের নিচে গ্রুপ গবেষণা চালান। তিনি বলেন, একুশ শতকে এটিই হচ্ছে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।
শেখ হাসিনা বলেন, পরিবর্তিত বিশ্বে কোনো দেশের জাতীয় নিরাপত্তা এখন আর তার ভৌগোলিক সীমারেখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; বরং মানুষের নিরাপত্তা, পরিবেশের নিরাপত্তা ও অন্যান্য বিষয় এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তিনি বলেন, খাদ্য, জ্বালানি ও সামাজিক নিরাপত্তা, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সাইবার জগতের নিয়ন্ত্রণ, পরিবেশের নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয় একুশ শতকের নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে। এগুলোর যেকোনোটি বিঘি্নত হলে দেশের নিরাপত্তাও বিপদের মুখে পড়তে পারে।
আইএসপিআর সূত্রে জানা যায়, এ বছর মোট ৬৩ জন কর্মকর্তার মধ্যে দেশের তিন বাহিনী ও বেসামরিক প্রশাসন থেকে ৩৬ জন এবং বিদেশ থেকে ২৭ জন সামরিক কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ জন কর্মকর্তা এই কলেজের আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সে অংশ নেন।
No comments