সতর্ক করলেন ট্রাইব্যুনাল-বাংলাদেশ প্রতিদিনের নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ের ‘কাল্পনিক দিন’ উল্লেখ করে প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন গতকাল বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছে। ট্রাইব্যুনাল ওই আবেদন গ্রহণ করেন এবং রায় নিয়ে কল্পনাপ্রসূত প্রতিবেদন প্রকাশের বিষয়ে পত্রিকাটিকে সতর্ক করে দেন।pro
বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-২-এ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর পক্ষে আইনজীবী ইউসুফ খান প্রতিবেদনটি প্রকাশের বিষয়ে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে আবেদন করেন। পরে ট্রাইব্যুনাল আবেদনটি গ্রহণ করে ওই আদেশ দেন।
৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর প্রথম পাতায় ‘বিজয় দিবসের আগেই সাঈদীর মামলার রায়’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ের ‘কাল্পনিক দিন’ উল্লেখ করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল ৪ ডিসেস্বর স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম ও প্রতিবেদক আহমেদ আল আমীনের বিরুদ্ধে কেন আদালত অবমাননার অভিযোগ আনা হবে না, তা জানতে চেয়ে নোটিশ দেন। নোটিশে প্রতিবেদককে হাজির হয়ে এবং সম্পাদককে আইনজীবীর মাধ্যমে লিখিত জবাব ও ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়।
বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘ট্রাইব্যুনাল-সংশ্লিষ্টদের মধ্যে গুঞ্জন রয়েছে, ১৩ ডিসেম্বর সাঈদীর মামলাটির রায় হতে পারে। পরদিন ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। এর একদিন পরই ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস। বিজয়ের মাসেই অপর অভিযুক্ত গোলাম আযম ও কাদের মোল্লার মামলারও রায় হতে পারে।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মামলার রায় আসতে পারে। গোলাম আযমের মামলার রায়ও ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পাওয়া যেতে পারে।
৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর প্রথম পাতায় ‘বিজয় দিবসের আগেই সাঈদীর মামলার রায়’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ের ‘কাল্পনিক দিন’ উল্লেখ করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল ৪ ডিসেস্বর স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম ও প্রতিবেদক আহমেদ আল আমীনের বিরুদ্ধে কেন আদালত অবমাননার অভিযোগ আনা হবে না, তা জানতে চেয়ে নোটিশ দেন। নোটিশে প্রতিবেদককে হাজির হয়ে এবং সম্পাদককে আইনজীবীর মাধ্যমে লিখিত জবাব ও ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়।
বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘ট্রাইব্যুনাল-সংশ্লিষ্টদের মধ্যে গুঞ্জন রয়েছে, ১৩ ডিসেম্বর সাঈদীর মামলাটির রায় হতে পারে। পরদিন ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। এর একদিন পরই ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস। বিজয়ের মাসেই অপর অভিযুক্ত গোলাম আযম ও কাদের মোল্লার মামলারও রায় হতে পারে।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মামলার রায় আসতে পারে। গোলাম আযমের মামলার রায়ও ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পাওয়া যেতে পারে।
No comments