'কঙ্গোর মিনোভায় সেনা পৌঁছানোর পরও ১২৬ নারী ধর্ষিত'
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত পূর্বাঞ্চলীয় শহর মিনোভায় সেনাবাহিনী পৌঁছানোর পরও ১২৬টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। গত মঙ্গলবার কঙ্গোতে জাতিসংঘ মিশনের মুখপাত্র মার্টিন নেসিরকি এ তথ্য জানান।
এসব ঘটনার বেশির ভাগের সঙ্গে কঙ্গোর সেনাসদস্যরা জড়িত বলে মনে করছেন তারা।
গত ২০ নভেম্বর 'এম২৩' সংগঠনের বিদ্রোহীরা গোমা দখল করে। সেই সময় নিকটবর্তী মিনোভা শহরে আশ্রয় নেয় কঙ্গোর সেনাবাহিনী। এর প্রায় দুই সপ্তাহ পরে বিদ্রোহীদের হটিয়ে পুনরায় গোমার নিয়ন্ত্রণ ফিরে পায় জাতিসংঘ সমর্থিত সেনাবাহিনী। তবে এখনো গোমার পরিস্থিতি 'উত্তেজনাপূর্ণ ও অস্থিতিশীল' বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।
নেসিরকি জানান, গত ২০ থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত মিনোভা ও এর আশপাশের এলাকাগুলোতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগগুলোর ব্যাপারে অনুসন্ধান করে জাতিসংঘ। পরে দুই শতাধিক মানুষের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। তিনি বলেন, জাতিসংঘের প্রাথমিক তদন্তে অন্তত ১২৬টি ধর্ষণের ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া একজন শিশুসহ দুজন বেসামরিক নাগরিককে হত্যার ঘটনাও নিশ্চিত করা হয়েছে।
এসব ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে সেনাবাহিনীর ৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান মার্টিন নেসিরকি। তাদের মধ্যে দুজনকে ধর্ষণের ঘটনায় এবং বাকিদের লুটপাটের ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে গ্রেপ্তার করা হয়। কঙ্গোর প্রতিরক্ষা বাহিনী এরই মধ্যে এ ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
গত আট মাস ধরে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের সহায়তায় কঙ্গোর খনিজসমৃদ্ধ পূর্বাঞ্চলীয় এলাকায় 'এম২৩' বিদ্রোহীদের মোকাবিলা করছে সেনাবাহিনী। প্রতিবেশী দেশ রুয়ান্ডা এম২৩ বাহিনীকে মদদ দিচ্ছে বলে দাবি করে তারা। সূত্র: রয়টার্স।
গত ২০ নভেম্বর 'এম২৩' সংগঠনের বিদ্রোহীরা গোমা দখল করে। সেই সময় নিকটবর্তী মিনোভা শহরে আশ্রয় নেয় কঙ্গোর সেনাবাহিনী। এর প্রায় দুই সপ্তাহ পরে বিদ্রোহীদের হটিয়ে পুনরায় গোমার নিয়ন্ত্রণ ফিরে পায় জাতিসংঘ সমর্থিত সেনাবাহিনী। তবে এখনো গোমার পরিস্থিতি 'উত্তেজনাপূর্ণ ও অস্থিতিশীল' বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।
নেসিরকি জানান, গত ২০ থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত মিনোভা ও এর আশপাশের এলাকাগুলোতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগগুলোর ব্যাপারে অনুসন্ধান করে জাতিসংঘ। পরে দুই শতাধিক মানুষের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। তিনি বলেন, জাতিসংঘের প্রাথমিক তদন্তে অন্তত ১২৬টি ধর্ষণের ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া একজন শিশুসহ দুজন বেসামরিক নাগরিককে হত্যার ঘটনাও নিশ্চিত করা হয়েছে।
এসব ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে সেনাবাহিনীর ৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান মার্টিন নেসিরকি। তাদের মধ্যে দুজনকে ধর্ষণের ঘটনায় এবং বাকিদের লুটপাটের ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে গ্রেপ্তার করা হয়। কঙ্গোর প্রতিরক্ষা বাহিনী এরই মধ্যে এ ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
গত আট মাস ধরে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের সহায়তায় কঙ্গোর খনিজসমৃদ্ধ পূর্বাঞ্চলীয় এলাকায় 'এম২৩' বিদ্রোহীদের মোকাবিলা করছে সেনাবাহিনী। প্রতিবেশী দেশ রুয়ান্ডা এম২৩ বাহিনীকে মদদ দিচ্ছে বলে দাবি করে তারা। সূত্র: রয়টার্স।
No comments