বিদ্যালয়ের খেলার মাঠ জলাশয় পা ফসকালেই পানিতে
বিদ্যালয়ে ঢোকার পথ ও সামনে খেলার মাঠ নেই। আছে বিশাল জলাশয়। মাঠের অভাবে শিক্ষার্থীরা বারান্দায় খেলতে গিয়ে প্রায়ই পা ফসকে পড়ছে পানিতে। এ অবস্থা ভোলা সদর উপজেলার ভেলুমিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ-পশ্চিম চন্দ্র প্রসাদ রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুস সালাম খান জানান, প্রায় প্রতিদিনই বারান্দায় পা ফসকে কোনো না-কোনো শিক্ষার্থী পুকুরে পড়ছে। তবে শিক্ষার্থীরা সাঁতার জানায় এখন পর্যন্ত বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটেনি। বিদ্যালয়ের এ দুরবস্থার কথা প্রশাসন ও শিক্ষা বিভাগকে জানানো হলেও তারা পুকুরটি ভরাট করছে না।
বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মহিদ্দিন মৃধা জানান, ১৯৮৯ সালে ৫০ শতাংশ জমিতে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়। পরে এর পাকা ভবন নির্মাণ করার জন্য মাঠে গর্ত করতে হয়েছে। তিনবার তিনটি ভবন নির্মাণের সময় মাটি কাটায় বিদ্যালয়ের মাঠটি এখন বিশাল জলাশয়ে পরিণত হয়েছে। শুকনা মৌসুমেও কোমর সমান পানি থাকে। বর্ষাকালে বারান্দাও ডুবে যায়। অথচ বিদ্যালয়ে এখন ৩২০ জন ছাত্রছাত্রী পড়ছে। তারা বারান্দায় খেলতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের পেছনে বিশাল ধানখেত, বাগান ও পুকুর। আর সামনে বড় জলাশয়। বিদ্যালয়ে ঢোকার কোনো পথ নেই। রাস্তা থেকেই এর বারান্দা শুরু। আর এখানেই শিশুরা খেলছে।
পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র জুয়েল, আরিফ ও পাবেল, চতুর্থ শ্রেণীর সুমি আক্তার, আসমা আক্তার, সালমা ও শরিফুল ইসলাম জানায়, বিদ্যালয়ে এলে তাদের ভয়ে থাকতে হয়। খেলার মাঠ না থাকায় তারা বারান্দায় খেলে।
ভোলা সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আমজাদ হোসেন বলেন, ‘আমরা স্কুল মেরামতের জন্য সামান্য বরাদ্দ দিলেও মাঠ ভরাটের জন্য কোনো টাকা পাই না। এটি টিআর-কাবিটা ও এডিবির অর্থায়নে হয়ে থাকে। সেই অর্থ পেতে প্রধান শিক্ষককে দিয়ে আবেদন করিয়েছি। কিন্তু বরাদ্দ দিচ্ছে না।’
জেলা প্রশাসক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘স্কুলটি পর্যবেক্ষণসাপেক্ষে মাঠ ভরাটের ব্যবস্থা নেব।’
বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মহিদ্দিন মৃধা জানান, ১৯৮৯ সালে ৫০ শতাংশ জমিতে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়। পরে এর পাকা ভবন নির্মাণ করার জন্য মাঠে গর্ত করতে হয়েছে। তিনবার তিনটি ভবন নির্মাণের সময় মাটি কাটায় বিদ্যালয়ের মাঠটি এখন বিশাল জলাশয়ে পরিণত হয়েছে। শুকনা মৌসুমেও কোমর সমান পানি থাকে। বর্ষাকালে বারান্দাও ডুবে যায়। অথচ বিদ্যালয়ে এখন ৩২০ জন ছাত্রছাত্রী পড়ছে। তারা বারান্দায় খেলতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের পেছনে বিশাল ধানখেত, বাগান ও পুকুর। আর সামনে বড় জলাশয়। বিদ্যালয়ে ঢোকার কোনো পথ নেই। রাস্তা থেকেই এর বারান্দা শুরু। আর এখানেই শিশুরা খেলছে।
পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র জুয়েল, আরিফ ও পাবেল, চতুর্থ শ্রেণীর সুমি আক্তার, আসমা আক্তার, সালমা ও শরিফুল ইসলাম জানায়, বিদ্যালয়ে এলে তাদের ভয়ে থাকতে হয়। খেলার মাঠ না থাকায় তারা বারান্দায় খেলে।
ভোলা সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আমজাদ হোসেন বলেন, ‘আমরা স্কুল মেরামতের জন্য সামান্য বরাদ্দ দিলেও মাঠ ভরাটের জন্য কোনো টাকা পাই না। এটি টিআর-কাবিটা ও এডিবির অর্থায়নে হয়ে থাকে। সেই অর্থ পেতে প্রধান শিক্ষককে দিয়ে আবেদন করিয়েছি। কিন্তু বরাদ্দ দিচ্ছে না।’
জেলা প্রশাসক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘স্কুলটি পর্যবেক্ষণসাপেক্ষে মাঠ ভরাটের ব্যবস্থা নেব।’
No comments