মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার- যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত করার দাবিতে মানববন্ধন
স্বাধীনতাযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে গতকাল বুধবার মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে সারা দেশে মিছিল, সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর্মসূচি থেকে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি বন্ধেরও দাবি জানানো হয়।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে মুক্তিযোদ্ধারা তাঁদের দাবিদাওয়া তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপিও জমা দেন। ঢাকার বাইরে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক, আঞ্চলিক অফিস ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
রাজবাড়ী: সকাল ১০টা থেকে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ রাজবাড়ী জেলা সংসদ রাজবাড়ী প্রেসক্লাবের সামনে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করে। এতে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ অংশ নেন। এরপর সেখান থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তরা যুদ্ধাপরাধীদের দ্রুত বিচার ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। পরে তাঁরা জেলা প্রশাসক মো. হাসানুজ্জামান কল্লোলের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর বরাবর স্মারকলিপি দেন।
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী): সকালে দৌলতদিয়া-খুলনা মহাসড়কের গোয়ালন্দ শহরের জামতলা এলাকায় মুক্তিযোদ্ধারা সমবেত হয়ে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে যান। এরপর তাঁরা আগামী ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসের আগেই মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার সম্পন্ন ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে ইউএনওর কাছে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দেন।
পিরোজপুর: একই দাবিতে গতকাল সকালে মুক্তিযোদ্ধারা শহরের জেলা কমান্ড কার্যালয় থেকে হেঁটে দুই কিলোমিটার দূরে সদরে ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেন। এর আগে উপজেলা পরিষদ চত্বরে অনুষ্ঠিত পথসভায় বক্তব্য দেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার ফজলুল হক, ডেপুটি কমান্ডার শামছুল হক, জেলা কমান্ডের সদস্য শামসুদ্দোহা মিলন প্রমুখ।
ফরিদপুর: জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড ইউনিট বেলা সাড়ে ১১টার দিকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় দ্রুত প্রদান ও কার্যকর করার দাবি জানিয়ে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল বরাবর স্মারকলিপি দেয়। এর আগে একই দাবিতে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে মুজিব সড়কে মানববন্ধন করে সংগঠনটি।
বরগুনা: যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে দুপুরে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ শহরে মিছিল, মানববন্ধন ও সমাবেশ করে। বরগুনা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ বরগুনা সদর উপজেলা কমান্ডার মতিয়ার রহমান। বক্তব্য দেন বরগুনা-১ আসনের সাংসদ ধীরেন্দ্র দেবনাথ, মুক্তিযোদ্ধা কমরেড আবদুল হালিম, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. আনিসুর রহমান প্রমুখ। এসব কর্মসূচি শেষে সদরের ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
পাথরঘাটা (বরগুনা): উপজেলা শহরের শেখ রাসেল স্কয়ারে বেলা ১১টায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম পাথরঘাটা উপজেলা শাখা যৌথভাবে মানববন্ধন করে। এতে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ অংশ নেন। বক্তব্য দেন স্থানীয় সাংসদ গোলাম সবুর, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এ কে এম এফ হাবিবুর রহমান, ডেপুটি কমান্ডার আবদুল খালেক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাবির হোসেন প্রমুখ।
নীলফামারী: জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ড দুুপুরে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয় চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করে। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা ইউনিট কমান্ডার জয়নাল আবেদীন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রশিদ, মুক্তিযোদ্ধা জি এম রাজ্জাক, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক তপন কুমার রায়, জেলা যুবলীগের সভাপতি রমেন্দ্র বর্ধন, সাধারণ সম্পাদক শাহিদ মাহমুদ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি দীপক চক্রবর্তী প্রমুখ। সমাবেশ শেষে জয়নাল আবেদীন জেলা প্রশাসক আবদুল মজিদের কাছে একটি সঞ্চারকলিপি দেন।
গুরুদাসপুর (নাটোর): উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড সকালে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করে। এতে বক্তৃতা করেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আনোয়ার হোসেন, আ. রাজ্জাক, জালাল উদ্দিন প্রমুখ। সমাবেশ শেষে দাবিসংবলিত একটি সঞ্চারকলিপি ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়।
আক্কেলপুর (জয়পুরহাট): আক্কেলপুর উপজেলা সদরে মুক্তিযোদ্ধারা বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেন। পরে তাঁরা ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সঞ্চারকলিপি দেন। ইউএনও সাখাওয়াত হোসেন বলেন, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে সঞ্চারকলিপি পৌঁছানো হবে।
পীরগাছা (রংপুর): উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের উদ্যোগে পীরগাছা বাজারের চারমাথা মোড়ে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় দ্রুত কার্যকর করার দাবিতে মানববন্ধন করা হয়। মানববন্ধন শেষে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য দেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার নুরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক ময়েন উদ্দিন, অর্থ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা সেরাজুল ইসলাম প্রধান, শাহ আবদুল হামিদ, প্রভাত চন্দ্র রায়, ওয়াজেদ আলী প্রমুখ। বক্তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় দ্রুত কার্যকর ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। সমাবেশ শেষে তাঁরা ইউএনওর কাছে একটি সঞ্চারকলিপি দেন।
ময়মনসিংহ ও নান্দাইল: ময়মনসিংহ জেলা প্রেসক্লাবের সামনে বেলা তিনটায় মিছিল ও সমাবেশ হয়। সমাবেশ শেষে মুক্তিযোদ্ধারা ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর সঞ্চারকলিপি দেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন: সেলিম সরকার, নাজিম উদ্দিন আহমেদ, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
এদিকে দুপুরে একটি মিছিল শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর সঞ্চারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
নিকলী (কিশোরগঞ্জ): দুপুরে উপজেলা কমান্ডের সামনে মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন হয়। সেখান থেকে তাঁরা ইউএনওর কাছে একটি স্মারকলিপি দেন। পরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুরুজ্জামানের সভাপতিত্বে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন ইসহাক ভূঁইয়া, সাইফুল ইসলাম, শেখ শাজাহান প্রমুখ।
আখাউড়া ও নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া): আখাউড়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর সঞ্চারকলিপি দিয়েছে। সকালে মুক্তিযোদ্ধারা মিছিল নিয়ে ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে এ সঞ্চারকলিপি দেন।
নবীনগরে দুপুরে এক মিছিল বের হয়। মিছিলটি পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদের সামনে শেষ হয়। সেখানে এক সমাবেশ থেকে ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
কেন্দুয়া ও পূর্বধলা (নেত্রকোনা): মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কার্যালয় থেকে দুপুরে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুল খালেকের সভাপতিত্বে সমাবেশ হয়। এতে বক্তব্য দেন ইফতিখার উদ্দিন তালুকদার, শাহজাহান মিয়া, গোলাম জিলানী, আনিছুর রহমান, আবু তালেব, মুখলেছুর রহমান, সঞ্জুর রহমান, বজলুর রহমান প্রমুখ। সমাবেশ শেষে ইউএনওর কাছে সঞ্চারকলিপি দেওয়া হয়।
পূর্বধলায় দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে মানববন্ধন হয়েছে। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন: নিজামউদ্দিন, আবদুর রব তালুকদার, আবদুল হাই, আবদুল মজিদ প্রমুখ। পরে ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
এদিকে নেত্রকোনায় মঙ্গলবার রাতে স্থানীয় মোক্তারপাড়া মাঠে বিজয় মেলায় ‘সাতই মার্চের ভাষণ ও মুক্তিযুদ্ধ’ বিষয়ে প্রবন্ধ পাঠ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌর মেয়র প্রশান্ত কুমার রায়ের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন নেত্রকোনা-৩ (আটপাড়া-কেন্দুয়া) আসনের সাংসদ মঞ্জুর কাদের কোরাইশী, অধ্যক্ষ ফুলে হোসেন, মোহামঞ্চদ খায়রুল হক, আবুল হাসেম, মো. মাজহারুল ইসলাম, জিল্লুর রহমান ও ফয়সল আহমদ।
সরিষাবাড়ী (জামালপুর): মুক্তিযোদ্ধারা দুপুরে এক মিছিল ও সমাবেশ করেছেন। সমাবেশ শেষে তাঁরা ইউএনওর কাছে একটি সঞ্চারকলিপি দেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন আবদুল মালেক, ছানোয়ার হোসেন, এম এ লতিফ, মোফাজ্জল হোসেন, জহুরুল ইসলাম প্রমুখ।
মুন্সিগঞ্জ: পুরোনো কাছারি থেকে সকাল ১০টায় একটি মিছিল বের হয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় জেলা প্রশাসকের কাছে সঞ্চারকলিপি দেন মুক্তিযোদ্ধারা। জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মো. আনিছুজ্জামান স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিটি পেশকালে উপস্থিত ছিলেন রিয়াজুল ইসলাম, জামাল হোসেন, এম এ কাদের মোল্লা, মো. শহিদ হোসেন, এ টি এম দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ।
মানিকগঞ্জ: মুক্তিযোদ্ধারা দুপুর ১২টার দিকে জেলা প্রশাসকের কাছে সঞ্চারকলিপি জমা দেন। পরে তাঁরা কালেক্টরেট ভবনের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে জেলা প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ করেন। মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ওবায়দুল ইসলাম ইয়াকুবের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন সাহাজউদ্দিন, তুষার কান্তি সরকার, সাখাওয়াত হোসাইন খান, গোবিন্দ সাহা, আবদুল হালিম, আজাহার হোসেন প্রমুখ।
সোনারগাঁ ও রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ): মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বক্তব্য দেন শামসুল ইসলাম ভূঁইয়া, সোহেল রানা, ওসমান গণি, মোহামঞ্চদ আলী, সুলতান আহমেঞ্চদ মোল্লা, সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ। মানববন্ধন শেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে সঞ্চারকলিপি দেওয়া হয়।
রূপগঞ্জের উপজেলা কমপ্লেক্স মাঠে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনপূর্বক এ সভায় বক্তব্য দেন: আল আমিন ভূঁইয়া, আমির হোসেন মিয়া, তমিজউদ্দিন, আমিনুল ইসলাম, আবদুল আজিজ, সোনা মিয়া, আবদুল খালেক, ইয়াদ আলী প্রমুখ। পরে ইউএনওর কাছে সঞ্চারকলিপি দেওয়া হয়।
শ্রীপুর (গাজীপুর): স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা দুপুর ১২টার দিকে মিছিল ও মানববন্ধন করেন। মিছিল পৌর শহর প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন: সিরাজুল হক, নাজমুল ইসলাম ভূঁইয়া, এনামুল হক, আবদুল মান্নান, মুজিবুর রহমান, জহিরুল ইসলাম মণ্ডল প্রমুখ।
ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহ জেলা প্রেসক্লাবের সামনে বেলা তিনটায় মিছিল ও সমাবেশ হয়। সমাবেশ শেষে মুক্তিযোদ্ধারা ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর সঞ্চারকলিপি দেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন: সেলিম সরকার, নাজিম উদ্দিন আহমেদ, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
আখাউড়া ও নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া): আখাউড়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর সঞ্চারকলিপি দিয়েছে। সকালে মুক্তিযোদ্ধারা মিছিল নিয়ে ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে এ সঞ্চারকলিপি দেন।
নবীনগরে দুপুরে এক মিছিল বের হয়। মিছিলটি পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদের সামনে শেষ হয়। সেখানে এক সমাবেশ থেকে ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
রাজবাড়ী: সকাল ১০টা থেকে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ রাজবাড়ী জেলা সংসদ রাজবাড়ী প্রেসক্লাবের সামনে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করে। এতে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ অংশ নেন। এরপর সেখান থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তরা যুদ্ধাপরাধীদের দ্রুত বিচার ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। পরে তাঁরা জেলা প্রশাসক মো. হাসানুজ্জামান কল্লোলের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর বরাবর স্মারকলিপি দেন।
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী): সকালে দৌলতদিয়া-খুলনা মহাসড়কের গোয়ালন্দ শহরের জামতলা এলাকায় মুক্তিযোদ্ধারা সমবেত হয়ে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে যান। এরপর তাঁরা আগামী ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসের আগেই মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার সম্পন্ন ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে ইউএনওর কাছে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দেন।
পিরোজপুর: একই দাবিতে গতকাল সকালে মুক্তিযোদ্ধারা শহরের জেলা কমান্ড কার্যালয় থেকে হেঁটে দুই কিলোমিটার দূরে সদরে ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেন। এর আগে উপজেলা পরিষদ চত্বরে অনুষ্ঠিত পথসভায় বক্তব্য দেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার ফজলুল হক, ডেপুটি কমান্ডার শামছুল হক, জেলা কমান্ডের সদস্য শামসুদ্দোহা মিলন প্রমুখ।
ফরিদপুর: জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড ইউনিট বেলা সাড়ে ১১টার দিকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় দ্রুত প্রদান ও কার্যকর করার দাবি জানিয়ে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল বরাবর স্মারকলিপি দেয়। এর আগে একই দাবিতে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে মুজিব সড়কে মানববন্ধন করে সংগঠনটি।
বরগুনা: যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে দুপুরে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ শহরে মিছিল, মানববন্ধন ও সমাবেশ করে। বরগুনা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ বরগুনা সদর উপজেলা কমান্ডার মতিয়ার রহমান। বক্তব্য দেন বরগুনা-১ আসনের সাংসদ ধীরেন্দ্র দেবনাথ, মুক্তিযোদ্ধা কমরেড আবদুল হালিম, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. আনিসুর রহমান প্রমুখ। এসব কর্মসূচি শেষে সদরের ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
পাথরঘাটা (বরগুনা): উপজেলা শহরের শেখ রাসেল স্কয়ারে বেলা ১১টায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম পাথরঘাটা উপজেলা শাখা যৌথভাবে মানববন্ধন করে। এতে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ অংশ নেন। বক্তব্য দেন স্থানীয় সাংসদ গোলাম সবুর, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এ কে এম এফ হাবিবুর রহমান, ডেপুটি কমান্ডার আবদুল খালেক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাবির হোসেন প্রমুখ।
নীলফামারী: জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ড দুুপুরে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয় চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করে। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা ইউনিট কমান্ডার জয়নাল আবেদীন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রশিদ, মুক্তিযোদ্ধা জি এম রাজ্জাক, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক তপন কুমার রায়, জেলা যুবলীগের সভাপতি রমেন্দ্র বর্ধন, সাধারণ সম্পাদক শাহিদ মাহমুদ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি দীপক চক্রবর্তী প্রমুখ। সমাবেশ শেষে জয়নাল আবেদীন জেলা প্রশাসক আবদুল মজিদের কাছে একটি সঞ্চারকলিপি দেন।
গুরুদাসপুর (নাটোর): উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড সকালে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করে। এতে বক্তৃতা করেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আনোয়ার হোসেন, আ. রাজ্জাক, জালাল উদ্দিন প্রমুখ। সমাবেশ শেষে দাবিসংবলিত একটি সঞ্চারকলিপি ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়।
আক্কেলপুর (জয়পুরহাট): আক্কেলপুর উপজেলা সদরে মুক্তিযোদ্ধারা বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেন। পরে তাঁরা ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সঞ্চারকলিপি দেন। ইউএনও সাখাওয়াত হোসেন বলেন, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে সঞ্চারকলিপি পৌঁছানো হবে।
পীরগাছা (রংপুর): উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের উদ্যোগে পীরগাছা বাজারের চারমাথা মোড়ে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় দ্রুত কার্যকর করার দাবিতে মানববন্ধন করা হয়। মানববন্ধন শেষে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য দেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার নুরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক ময়েন উদ্দিন, অর্থ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা সেরাজুল ইসলাম প্রধান, শাহ আবদুল হামিদ, প্রভাত চন্দ্র রায়, ওয়াজেদ আলী প্রমুখ। বক্তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় দ্রুত কার্যকর ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। সমাবেশ শেষে তাঁরা ইউএনওর কাছে একটি সঞ্চারকলিপি দেন।
ময়মনসিংহ ও নান্দাইল: ময়মনসিংহ জেলা প্রেসক্লাবের সামনে বেলা তিনটায় মিছিল ও সমাবেশ হয়। সমাবেশ শেষে মুক্তিযোদ্ধারা ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর সঞ্চারকলিপি দেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন: সেলিম সরকার, নাজিম উদ্দিন আহমেদ, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
এদিকে দুপুরে একটি মিছিল শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর সঞ্চারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
নিকলী (কিশোরগঞ্জ): দুপুরে উপজেলা কমান্ডের সামনে মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন হয়। সেখান থেকে তাঁরা ইউএনওর কাছে একটি স্মারকলিপি দেন। পরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুরুজ্জামানের সভাপতিত্বে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন ইসহাক ভূঁইয়া, সাইফুল ইসলাম, শেখ শাজাহান প্রমুখ।
আখাউড়া ও নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া): আখাউড়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর সঞ্চারকলিপি দিয়েছে। সকালে মুক্তিযোদ্ধারা মিছিল নিয়ে ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে এ সঞ্চারকলিপি দেন।
নবীনগরে দুপুরে এক মিছিল বের হয়। মিছিলটি পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদের সামনে শেষ হয়। সেখানে এক সমাবেশ থেকে ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
কেন্দুয়া ও পূর্বধলা (নেত্রকোনা): মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কার্যালয় থেকে দুপুরে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুল খালেকের সভাপতিত্বে সমাবেশ হয়। এতে বক্তব্য দেন ইফতিখার উদ্দিন তালুকদার, শাহজাহান মিয়া, গোলাম জিলানী, আনিছুর রহমান, আবু তালেব, মুখলেছুর রহমান, সঞ্জুর রহমান, বজলুর রহমান প্রমুখ। সমাবেশ শেষে ইউএনওর কাছে সঞ্চারকলিপি দেওয়া হয়।
পূর্বধলায় দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে মানববন্ধন হয়েছে। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন: নিজামউদ্দিন, আবদুর রব তালুকদার, আবদুল হাই, আবদুল মজিদ প্রমুখ। পরে ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
এদিকে নেত্রকোনায় মঙ্গলবার রাতে স্থানীয় মোক্তারপাড়া মাঠে বিজয় মেলায় ‘সাতই মার্চের ভাষণ ও মুক্তিযুদ্ধ’ বিষয়ে প্রবন্ধ পাঠ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌর মেয়র প্রশান্ত কুমার রায়ের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন নেত্রকোনা-৩ (আটপাড়া-কেন্দুয়া) আসনের সাংসদ মঞ্জুর কাদের কোরাইশী, অধ্যক্ষ ফুলে হোসেন, মোহামঞ্চদ খায়রুল হক, আবুল হাসেম, মো. মাজহারুল ইসলাম, জিল্লুর রহমান ও ফয়সল আহমদ।
সরিষাবাড়ী (জামালপুর): মুক্তিযোদ্ধারা দুপুরে এক মিছিল ও সমাবেশ করেছেন। সমাবেশ শেষে তাঁরা ইউএনওর কাছে একটি সঞ্চারকলিপি দেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন আবদুল মালেক, ছানোয়ার হোসেন, এম এ লতিফ, মোফাজ্জল হোসেন, জহুরুল ইসলাম প্রমুখ।
মুন্সিগঞ্জ: পুরোনো কাছারি থেকে সকাল ১০টায় একটি মিছিল বের হয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় জেলা প্রশাসকের কাছে সঞ্চারকলিপি দেন মুক্তিযোদ্ধারা। জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মো. আনিছুজ্জামান স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিটি পেশকালে উপস্থিত ছিলেন রিয়াজুল ইসলাম, জামাল হোসেন, এম এ কাদের মোল্লা, মো. শহিদ হোসেন, এ টি এম দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ।
মানিকগঞ্জ: মুক্তিযোদ্ধারা দুপুর ১২টার দিকে জেলা প্রশাসকের কাছে সঞ্চারকলিপি জমা দেন। পরে তাঁরা কালেক্টরেট ভবনের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে জেলা প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ করেন। মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ওবায়দুল ইসলাম ইয়াকুবের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন সাহাজউদ্দিন, তুষার কান্তি সরকার, সাখাওয়াত হোসাইন খান, গোবিন্দ সাহা, আবদুল হালিম, আজাহার হোসেন প্রমুখ।
সোনারগাঁ ও রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ): মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বক্তব্য দেন শামসুল ইসলাম ভূঁইয়া, সোহেল রানা, ওসমান গণি, মোহামঞ্চদ আলী, সুলতান আহমেঞ্চদ মোল্লা, সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ। মানববন্ধন শেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে সঞ্চারকলিপি দেওয়া হয়।
রূপগঞ্জের উপজেলা কমপ্লেক্স মাঠে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনপূর্বক এ সভায় বক্তব্য দেন: আল আমিন ভূঁইয়া, আমির হোসেন মিয়া, তমিজউদ্দিন, আমিনুল ইসলাম, আবদুল আজিজ, সোনা মিয়া, আবদুল খালেক, ইয়াদ আলী প্রমুখ। পরে ইউএনওর কাছে সঞ্চারকলিপি দেওয়া হয়।
শ্রীপুর (গাজীপুর): স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা দুপুর ১২টার দিকে মিছিল ও মানববন্ধন করেন। মিছিল পৌর শহর প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন: সিরাজুল হক, নাজমুল ইসলাম ভূঁইয়া, এনামুল হক, আবদুল মান্নান, মুজিবুর রহমান, জহিরুল ইসলাম মণ্ডল প্রমুখ।
ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহ জেলা প্রেসক্লাবের সামনে বেলা তিনটায় মিছিল ও সমাবেশ হয়। সমাবেশ শেষে মুক্তিযোদ্ধারা ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর সঞ্চারকলিপি দেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন: সেলিম সরকার, নাজিম উদ্দিন আহমেদ, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
আখাউড়া ও নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া): আখাউড়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর সঞ্চারকলিপি দিয়েছে। সকালে মুক্তিযোদ্ধারা মিছিল নিয়ে ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে এ সঞ্চারকলিপি দেন।
নবীনগরে দুপুরে এক মিছিল বের হয়। মিছিলটি পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদের সামনে শেষ হয়। সেখানে এক সমাবেশ থেকে ইউএনওর কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
No comments