মেলা- পলোগ্রাউন্ডে ক্রেতার ভিড় by এমিলিয়া খানম
চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা থেকে এসেছেন তাহমিনা নাসরিন ফুল কিনতে। হালিশহর থেকে গৃহিণী শাহীনুর আক্তার আদিবাসী খাবারের স্টল অংম্রাংবাজিতে এসেছেন ভিন্ন ধরনের খাবারের স্বাদ পেতে। কেউ আসছেন শুধু ঘুরে বেড়াতে।
শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লোকজন এভাবেই নানা উদ্দেশ্য নিয়ে চট্টগ্রাম উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ষষ্ঠ আন্তর্জাতিক মহিলা এসএমই বাণিজ্য মেলায় ভিড় করছেন। গত ১৭ নভেম্বর এই মেলা শুরু হয়। উদ্বোধন করেন শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া। চলবে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
এবারের মেলায় ছয়টি প্যাভেলিয়ন ও প্রায় ২০০টি স্টল রয়েছে। মেলায় চট্টগ্রামের বাইরের দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ৪৫ জন মহিলা উদ্যোক্তা তাদের পণ্য নিয়ে হাজির হয়েছে। এ ছাড়াও রয়েছে পাকিস্তানি ও ইরানি স্টল।
মহিলা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের বুটিকসের স্টলই বেশি চোখে পড়ে। পাশাপাশি খাবারের স্টল, পিঠাঘর, বাঁশ-বেতের গৃহসজ্জাসামগ্রী, জুতা-স্যান্ডেল, বুকস্টলও আছে। কথা হয় দিয়ামনি বুটিকসের স্বত্বাধিকারী নাজিন আনিসের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমার এখানে বিছানার চাদর, পর্দা, সালোয়ার-কামিজ, পিলো কভারসহ হাতের কাজের বিভিন্ন জিনিস রয়েছে।’
দেশীয় পণ্যের পাশাপাশি অনেকের ঝোঁক পাকিস্তানি শাল, নাগরা জুতা, স্যান্ডেল, ইরানি নকশা করা থালাবাসন, গৃহসজ্জার সামগ্রী ও গয়নার প্রতি। চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্রী রুবা আক্তার ও উম্মে কুলসুম বলেন, ‘পাকিস্তানি শাল ও চুড়ির জন্য অপেক্ষা করে থাকি। মেলায় এগুলো অনেক, দেখে পছন্দমতো কেনা যায়। এ ছাড়া দেশীয় বুটিকস থেকে একটি শু-র্যা কও (জুতা রাখার তাক) কিনেছি।’
জানা যায়, এবারের মেলায় নতুন মহিলা উদ্যোক্তাদের বিনা মূল্যে ও পুরোনোদের নামমাত্র মূল্যে স্টল দেওয়া হয়েছে এবং বাইরে থেকে আসা নারী উদ্যোক্তাদের থাকার ব্যবস্থাও করা হয়েছে।
মেলা কমিটির কো-চেয়ারম্যান নাসরিন সরওয়ার বলেন, ‘নারী ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দেওয়াই আমাদের উদ্দেশ্য এবং আমরা প্রচুর সাড়া পেয়েছি। চট্টগ্রামের বাইরে থেকেও অনেকে অংশগ্রহণ করছেন। এখানে তাঁরা দেশের ও বিদেশের পণ্যের সঙ্গে নিজেদের পণ্য তুলনা করতে পারছেন। যোগাযোগের নতুন ক্ষেত্র তৈরির সুযোগ পাচ্ছেন। মেলার প্রথম দিকে বাচ্চাদের পরীক্ষার কারণে ও বর্তমানে হরতাল অবরোধের জন্য লোকসমাগম কিছুটা কম ছিল। আশা করছি শেষ কটা দিন বেচাকেনা জমে যাবে।
এবারের মেলায় ছয়টি প্যাভেলিয়ন ও প্রায় ২০০টি স্টল রয়েছে। মেলায় চট্টগ্রামের বাইরের দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ৪৫ জন মহিলা উদ্যোক্তা তাদের পণ্য নিয়ে হাজির হয়েছে। এ ছাড়াও রয়েছে পাকিস্তানি ও ইরানি স্টল।
মহিলা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের বুটিকসের স্টলই বেশি চোখে পড়ে। পাশাপাশি খাবারের স্টল, পিঠাঘর, বাঁশ-বেতের গৃহসজ্জাসামগ্রী, জুতা-স্যান্ডেল, বুকস্টলও আছে। কথা হয় দিয়ামনি বুটিকসের স্বত্বাধিকারী নাজিন আনিসের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমার এখানে বিছানার চাদর, পর্দা, সালোয়ার-কামিজ, পিলো কভারসহ হাতের কাজের বিভিন্ন জিনিস রয়েছে।’
দেশীয় পণ্যের পাশাপাশি অনেকের ঝোঁক পাকিস্তানি শাল, নাগরা জুতা, স্যান্ডেল, ইরানি নকশা করা থালাবাসন, গৃহসজ্জার সামগ্রী ও গয়নার প্রতি। চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্রী রুবা আক্তার ও উম্মে কুলসুম বলেন, ‘পাকিস্তানি শাল ও চুড়ির জন্য অপেক্ষা করে থাকি। মেলায় এগুলো অনেক, দেখে পছন্দমতো কেনা যায়। এ ছাড়া দেশীয় বুটিকস থেকে একটি শু-র্যা কও (জুতা রাখার তাক) কিনেছি।’
জানা যায়, এবারের মেলায় নতুন মহিলা উদ্যোক্তাদের বিনা মূল্যে ও পুরোনোদের নামমাত্র মূল্যে স্টল দেওয়া হয়েছে এবং বাইরে থেকে আসা নারী উদ্যোক্তাদের থাকার ব্যবস্থাও করা হয়েছে।
মেলা কমিটির কো-চেয়ারম্যান নাসরিন সরওয়ার বলেন, ‘নারী ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দেওয়াই আমাদের উদ্দেশ্য এবং আমরা প্রচুর সাড়া পেয়েছি। চট্টগ্রামের বাইরে থেকেও অনেকে অংশগ্রহণ করছেন। এখানে তাঁরা দেশের ও বিদেশের পণ্যের সঙ্গে নিজেদের পণ্য তুলনা করতে পারছেন। যোগাযোগের নতুন ক্ষেত্র তৈরির সুযোগ পাচ্ছেন। মেলার প্রথম দিকে বাচ্চাদের পরীক্ষার কারণে ও বর্তমানে হরতাল অবরোধের জন্য লোকসমাগম কিছুটা কম ছিল। আশা করছি শেষ কটা দিন বেচাকেনা জমে যাবে।
No comments