জাদুঘরে ক্ষুদে চিত্রকরদের ক্যানভাসে নানান ভঙ্গিমায় বঙ্গবন্ধু- সংস্কৃতি সংবাদ
রাজনীতির কবি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে রচিত হয়েছে অসংখ্য গান ও কবিতা। শুধু তাই নয়, তাঁকে নিয়ে আঁকা হয়েছে অসংখ্য ছবি। এসব ছবির বেশিরভাগই এঁকেছেন পরিণত বয়সের শিল্পীরা। তবে ক্ষুদে আঁকিয়েদের ক্যানভাস থেকেও বাদ পড়েননি বঙ্গবন্ধু।
তাদের কোমল হাতে রং-তুলির স্পর্শে নানা ভঙ্গিমায় উদ্ভাসিত হয়েছেন স্বাধীনতার এই মহান স্থপতি। আর ছোটদের চিত্রিত বঙ্গবন্ধুর এসব ছবির দেখা মিলছে জাতীয় জাদুঘরের লবিতে। আগামী ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর ৩৭তম শাহাদাতবার্ষিকীতে জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ। ১ থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত জাদুঘরের জাতীয় শিশুদিবস ও জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে ১০০টি শিশু চিত্রকলা নিয়ে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। একইসঙ্গে নজরুল ইনস্টিটিউটের পক্ষ থেকে ‘বিদ্রোহী কবি ও বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনীও অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
২০০৯, ২০১০ ও ২০১১ সালে জাতীয় শোক দিবসে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে শিশু চিত্রকলা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ। এই তিন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের ছবি নিয়ে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। এসব চিত্রকর্মে শিশু চিত্রকরদের জানা ইতিহাসের সঙ্গে কল্পনার রঙের মিশেলে নানাভাবে মূর্ত হয়েছেন বঙ্গবন্ধু। জাদুঘরের লবির কয়েকটি বোর্ডে এখন ঝুলছে শিশু শিল্পীদের মানসে উদ্ভাসিত জাতির জনকের ছবিগুলো।
একাত্তরের সাতই মার্চ। বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে লাখো মানুষের মাঝে তর্জনী উঁচিয়ে ভাষণ দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু। রঙের ওপর রং চাপিয়ে বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণের ছবি এঁকেছে জারিন তাসনিম সিদ্দিকী। পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ১৯৭২-এর ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রর্ত্যাবতন করেন বঙ্গবন্ধু। ঢাকায় পৌঁছানোর পর বিমান থেকে তাঁর নেমে আসার সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের ছবি এঁকেছে সাবাহ আহম্মেদ বিদুষী। কোন এক গ্রামের বাড়ির উঠানে একদল শিশুর সঙ্গে খেলায় মেতেছেন বঙ্গবন্ধু; কল্পনার রং মেশানো এমন চিত্রকর্ম সৃজন করেছে শান্তা সাহা। জাতির জনকের এমন নানা মুহূর্ত ও ভঙ্গিমার চিত্রকর্মসহ মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনের গৌরবময়তার ছবিও এঁকেছে শিশু চিত্রকররা।
আগামী ১৫ আগস্ট পর্যন্ত চলবে এ প্রদর্শনী। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকবে।
উত্তরবংশের উদ্বোধনী মঞ্চায়ন কাল ॥ স্বাধীনতার উত্তর প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা বর্ণনা ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি নিয়ে এগিয়ে যাওয়া এবং পরের প্রজন্মের কাছে দায়িত্ব অর্পণ এমন বিষয়ের উপজীব্য নাটক উত্তরবংশ। রচনা করেছেন সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক। নির্দেশনা দিয়েছেন গোলাম সারোয়ার। এ প্রযোজনাটি মঞ্চে এনেছে সাহিত্যের বাচিক চর্চা ও প্রসার প্রতিষ্ঠান কণ্ঠশীলন। কাল সোমবার সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালায় নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন হবে। এ উপলক্ষে শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়। এতে নাট্যকার সৈয়দ শামসুল হক যুদ্ধাপরাধী তথা মানবতাবিরোধীদের বিচারের দাবি নিয়ে উপস্থাপিত নাটকটির নানা বিষয়ে আলোচনা করেন। এছাড়াও কথা বলেন নির্দেশক গোলাম সারোয়ার ও কণ্ঠশীলনের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খান। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন কণ্ঠশীলন সভাপতি শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী।
শাড়ি ফ্যাশন প্রতিযোগিতা ও মেহেদি উৎসব ॥ রাজধানী ঢাকার ৪০০ বছর উদ্যাপন পরিষদের উদ্যাগে ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে মমতাজ শাড়ি ফ্যাশন প্রতিযোগিতা ও মমতাজ মেহেদি উৎসবের আয়োজন করা হয়। শনিবার সকালে সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগারের সেমিনার কক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তরুণীরা জামদানি, বেনারসী, কাতানসহ নানা ধরনের দেশীয় শাড়িতে আবৃত হয়ে অংশ নেয় ফ্যাশন প্রতিযোগিতায়। আর হাত রাঙিয়ে তোলে রকমারি নকশার মেহেদির রঙে। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আইন প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন সমাজসেবী তায়েবা ইসলাম, মমতাজ হারবাল প্রডাক্টসের ব্যবস্থাপক আব্দুস ছাত্তার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রাজধানী ঢাকার ৪০০ বছর উদ্যাপন পরিষদের উপদেষ্টা আজফারুজ্জামান সোহরাব। আলোচনায় অংশ নেন সংগঠনের সহ-সভাপতি লুৎফর আহসান বাবু ও সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন আহমেদ মন্টু।
২০০৯, ২০১০ ও ২০১১ সালে জাতীয় শোক দিবসে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে শিশু চিত্রকলা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ। এই তিন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের ছবি নিয়ে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। এসব চিত্রকর্মে শিশু চিত্রকরদের জানা ইতিহাসের সঙ্গে কল্পনার রঙের মিশেলে নানাভাবে মূর্ত হয়েছেন বঙ্গবন্ধু। জাদুঘরের লবির কয়েকটি বোর্ডে এখন ঝুলছে শিশু শিল্পীদের মানসে উদ্ভাসিত জাতির জনকের ছবিগুলো।
একাত্তরের সাতই মার্চ। বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে লাখো মানুষের মাঝে তর্জনী উঁচিয়ে ভাষণ দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু। রঙের ওপর রং চাপিয়ে বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণের ছবি এঁকেছে জারিন তাসনিম সিদ্দিকী। পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ১৯৭২-এর ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রর্ত্যাবতন করেন বঙ্গবন্ধু। ঢাকায় পৌঁছানোর পর বিমান থেকে তাঁর নেমে আসার সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের ছবি এঁকেছে সাবাহ আহম্মেদ বিদুষী। কোন এক গ্রামের বাড়ির উঠানে একদল শিশুর সঙ্গে খেলায় মেতেছেন বঙ্গবন্ধু; কল্পনার রং মেশানো এমন চিত্রকর্ম সৃজন করেছে শান্তা সাহা। জাতির জনকের এমন নানা মুহূর্ত ও ভঙ্গিমার চিত্রকর্মসহ মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনের গৌরবময়তার ছবিও এঁকেছে শিশু চিত্রকররা।
আগামী ১৫ আগস্ট পর্যন্ত চলবে এ প্রদর্শনী। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকবে।
উত্তরবংশের উদ্বোধনী মঞ্চায়ন কাল ॥ স্বাধীনতার উত্তর প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা বর্ণনা ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি নিয়ে এগিয়ে যাওয়া এবং পরের প্রজন্মের কাছে দায়িত্ব অর্পণ এমন বিষয়ের উপজীব্য নাটক উত্তরবংশ। রচনা করেছেন সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক। নির্দেশনা দিয়েছেন গোলাম সারোয়ার। এ প্রযোজনাটি মঞ্চে এনেছে সাহিত্যের বাচিক চর্চা ও প্রসার প্রতিষ্ঠান কণ্ঠশীলন। কাল সোমবার সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালায় নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন হবে। এ উপলক্ষে শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়। এতে নাট্যকার সৈয়দ শামসুল হক যুদ্ধাপরাধী তথা মানবতাবিরোধীদের বিচারের দাবি নিয়ে উপস্থাপিত নাটকটির নানা বিষয়ে আলোচনা করেন। এছাড়াও কথা বলেন নির্দেশক গোলাম সারোয়ার ও কণ্ঠশীলনের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খান। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন কণ্ঠশীলন সভাপতি শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী।
শাড়ি ফ্যাশন প্রতিযোগিতা ও মেহেদি উৎসব ॥ রাজধানী ঢাকার ৪০০ বছর উদ্যাপন পরিষদের উদ্যাগে ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে মমতাজ শাড়ি ফ্যাশন প্রতিযোগিতা ও মমতাজ মেহেদি উৎসবের আয়োজন করা হয়। শনিবার সকালে সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগারের সেমিনার কক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তরুণীরা জামদানি, বেনারসী, কাতানসহ নানা ধরনের দেশীয় শাড়িতে আবৃত হয়ে অংশ নেয় ফ্যাশন প্রতিযোগিতায়। আর হাত রাঙিয়ে তোলে রকমারি নকশার মেহেদির রঙে। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আইন প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন সমাজসেবী তায়েবা ইসলাম, মমতাজ হারবাল প্রডাক্টসের ব্যবস্থাপক আব্দুস ছাত্তার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রাজধানী ঢাকার ৪০০ বছর উদ্যাপন পরিষদের উপদেষ্টা আজফারুজ্জামান সোহরাব। আলোচনায় অংশ নেন সংগঠনের সহ-সভাপতি লুৎফর আহসান বাবু ও সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন আহমেদ মন্টু।
No comments