সাবধান! রাজধানীতে ছিনতাইকারী চক্র সক্রিয় by শংকর কুমার দে
ঈদকে সামনে রেখে সক্রিয় হয়ে উঠেছে ছিনতাইকারী চক্রের সদস্যরা। রাজধানীর বিভিন্ন স্পটে ছিনতাইকারী দলের সদস্যরা তৎপরতা শুরু করেছে। রাজধানীর ৪৯ থানা এলাকার প্রায় ৩শ’ স্পট চিহ্নিত করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
দ্রুতগামী যানবাহন দিয়ে এসব ছিনতাই স্পটে দ্রত ছিনতাই করে চম্পট দেয় ছিনতাইকারী চক্রের সদস্যরা। এবার ঈদ উপলক্ষে এসব ছিনতাইয়ের স্পটে নিরাপত্তার জন্য বিশেষ সতর্ক দৃষ্টি রেখে ছিনতাই প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এ খবর ঢাকা মহানগর পুলিশের। প্রতিবছরই ঈদকে সামনে রেখে রাজধানীর বিভিন্ন ছিনতাইয়ের স্পটগুলো হয়ে ওঠে অভয়ারণ্য। যানবাহন ব্যবহারকারী ভাসমান ছিনতাইকারী দলের দখলে চলে যায় রাতের রাজধানী। বিশেষ করে রাতের রাজধানীতে ছিনতাইকারীদের তৎপরতা বেড়ে যায়। এবারের ঈদ উপলক্ষে রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক বলে দাবি করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ কর্মকর্তারা। রমজান শুরু হওয়ার পর থেকে রাজধানীতে ছিনতাইকারীদের গুলিতে নিহত হওয়া ছাড়া বড় ধরনের কোন ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটতে পারেনি। অন্য বছরের তুলনায় রাজধানীর ছিনতাইসহ সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন পর্যন্ত কোন বড় ধরনের অঘটন ছাড়া অতিবাহিত হয়েছে।
এবার ঈদ উপলক্ষে রাজধানীর প্রায় সাড়ে ৩শ’ ছিনতাই স্পটের মধ্যে কয়েকটি স্পটকে স্পর্শকাতর হিসেবে বেছে নেয়া হয়েছে। এ জন্য ছিনতাই প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে ব্যাপক। মালিবাগ মোড়ে এসবি অফিসের সামনে থেকে কাকরাইল মোড়, রাজারবাগ পুলিশ লাইন ১ নম্বর গেট থেকে কমলাপুর রেলস্টেশনের আগে পীরজঙ্গী মাজার পর্যন্ত, মিরপুর-১ নম্বর গোলচক্কর থেকে টেকনিক্যাল মোড়, মহাখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে গুলশান শূটিং ক্লাব, পান্থপথ মোড় থেকে ফার্মগেট, যাত্রাবাড়ী মোড় থেকে কাজলার পাড়, সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে জনপদ মোড় হয়ে ধলপুর সিটি পল্লী, উত্তরা জসীমউদ্দিন রোড, মেরুল বাড্ডা থেকে রামপুরা ব্রিজ, মৌচাক থেকে মগবাজার মোড়, জিগাতলা বাসস্ট্যান্ড থেকে সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড়, মিরপুর ১০ নম্বর গোল চক্কর থেকে শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও মোড় থেকে শ্যামলী শিশু মেলা, বাড্ডা নতুন বাজার ও কল্যাণপুর বাজার থেকে শ্যামলী ক্রসিং স্পটগুলো অন্যতম।
প্রতিদিনই এসব স্পটে কোন না কোন ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটলেও এবার ঈদ উপলক্ষে তার ব্যতিক্রম।
রাজধানীতে রাত ১২টা থেকে ভোর পর্যন্ত বাসস্ট্যান্ড ও রেলস্টেশনগামী রিকশার যাত্রীরা ছিনতাইয়ের শিকার হতেন। এ কারণে পুলিশ চেকপোস্টে তল্লাশির সময় শনাক্ত করতে পারে না যে তারা ছিনতাইকারী। রাত থেকে ভোর পর্যন্ত ঢাকার রাজপথে ছিনতাইয়ের লাগাম টেনে ধরতে পারছে না পুলিশ ও র্যাব। অভিনব কায়দায় ছদ্মবেশে প্রাইভেট কার, ট্যাক্সি ক্যাব, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলে করে এসব ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। এ ধরনের ছিনতাইয়ের ঘটনার সময় ছিনতাইকারীরা ফাঁকা রাজপথে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে বলে পুলিশ কোন ব্যবস্থা নিতে পারে না। এবার রমজান মাস শুরু হওয়ার পর থেকে এ ধরনের ছিনতাইয়ের কোন ঘটনা ঘটেনি।
গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ভোরবেলা ছিনতাইকারীদের কাছে দ্রুতগামী যানবাহনই তার অস্ত্র। কারণ ঐ দ্রুতগামী যানবাহন ব্যবহার করে তারা ছিনতাই করছে। অস্ত্র ছাড়াই এভাবে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে প্রতিদিন। এ ধরনের ছিনতাই প্রতিরোধে কোন নতুন ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে না। অনেক ক্ষেত্রে ধনীর ঘরের সন্তানরা তাদের প্রাইভেট কার নিয়ে রাতে ভ্রমণে বের হন। তাদের পরিকল্পনা থাকে রাতে ছিনতাই করবে। এসব গাড়ি তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ বুঝতেই পারে না যে তারা ছিনতাইকারী। রাজধানীর সাতরাস্তা মোড় থেকে মহাখালী, বিজয়সরণী থেকে মহাখালী হয়ে বিমানবন্দর গোলচক্কর, চন্দ্রিমা উদ্যান থেকে আগারগাঁও হয়ে শেওড়াপাড়া, মানিক মিয়া এভিনিউ, পান্থপথ মোড় থেকে রাসেল স্কোয়ার, শাহবাগ থেকে কাঁটাবন হয়ে সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড়, টেকনিক্যাল মোড় থেকে মিরপুর-১ গোলচক্কর, মতিঝিল শাপলা চত্বর থেকে বঙ্গভবনের পাশের রাস্তা দিয়ে গুলিস্তান বঙ্গবন্ধু স্কোয়ার, যাত্রাবাড়ী থেকে সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল হয়ে দয়াগঞ্জ মোড়, যাত্রাবাড়ী থেকে জুরাইন পর্যন্ত সড়কগুলোতে এ ধরনের ছিনতাই হচ্ছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের এক উর্ধতন কর্মকর্তা জানান, ট্যাক্সি ক্যাব বা প্রাইভেট কার তল্লাশি করার সময় তাদের কাছ থেকে কোন অস্ত্র উদ্ধার হয় না। এসব ট্যাক্সিক্যাব বা প্রাইভেটকার দিয়ে রিকশার যাত্রীদের ছিনতাই করে। এটা পুলিশের একটি সীমাবদ্ধতা যে কোন ব্যবস্থা নেয়া যাচ্ছে না। এ কারণে বাসস্ট্যান্ড ও রেলস্টেশনে পুলিশের টিম রাখা হয়েছে যাদের কাজ ছিনতাইয়ের শিকার যাত্রীদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে। এই তথ্য দিয়ে পরবর্তীতে তদন্ত করে ঐ ছিনতাইকারী চক্রকে গ্রেফতার করা সম্ভব হবে।
এবার ঈদ উপলক্ষে রাজধানীর প্রায় সাড়ে ৩শ’ ছিনতাই স্পটের মধ্যে কয়েকটি স্পটকে স্পর্শকাতর হিসেবে বেছে নেয়া হয়েছে। এ জন্য ছিনতাই প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে ব্যাপক। মালিবাগ মোড়ে এসবি অফিসের সামনে থেকে কাকরাইল মোড়, রাজারবাগ পুলিশ লাইন ১ নম্বর গেট থেকে কমলাপুর রেলস্টেশনের আগে পীরজঙ্গী মাজার পর্যন্ত, মিরপুর-১ নম্বর গোলচক্কর থেকে টেকনিক্যাল মোড়, মহাখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে গুলশান শূটিং ক্লাব, পান্থপথ মোড় থেকে ফার্মগেট, যাত্রাবাড়ী মোড় থেকে কাজলার পাড়, সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে জনপদ মোড় হয়ে ধলপুর সিটি পল্লী, উত্তরা জসীমউদ্দিন রোড, মেরুল বাড্ডা থেকে রামপুরা ব্রিজ, মৌচাক থেকে মগবাজার মোড়, জিগাতলা বাসস্ট্যান্ড থেকে সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড়, মিরপুর ১০ নম্বর গোল চক্কর থেকে শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও মোড় থেকে শ্যামলী শিশু মেলা, বাড্ডা নতুন বাজার ও কল্যাণপুর বাজার থেকে শ্যামলী ক্রসিং স্পটগুলো অন্যতম।
প্রতিদিনই এসব স্পটে কোন না কোন ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটলেও এবার ঈদ উপলক্ষে তার ব্যতিক্রম।
রাজধানীতে রাত ১২টা থেকে ভোর পর্যন্ত বাসস্ট্যান্ড ও রেলস্টেশনগামী রিকশার যাত্রীরা ছিনতাইয়ের শিকার হতেন। এ কারণে পুলিশ চেকপোস্টে তল্লাশির সময় শনাক্ত করতে পারে না যে তারা ছিনতাইকারী। রাত থেকে ভোর পর্যন্ত ঢাকার রাজপথে ছিনতাইয়ের লাগাম টেনে ধরতে পারছে না পুলিশ ও র্যাব। অভিনব কায়দায় ছদ্মবেশে প্রাইভেট কার, ট্যাক্সি ক্যাব, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলে করে এসব ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। এ ধরনের ছিনতাইয়ের ঘটনার সময় ছিনতাইকারীরা ফাঁকা রাজপথে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে বলে পুলিশ কোন ব্যবস্থা নিতে পারে না। এবার রমজান মাস শুরু হওয়ার পর থেকে এ ধরনের ছিনতাইয়ের কোন ঘটনা ঘটেনি।
গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ভোরবেলা ছিনতাইকারীদের কাছে দ্রুতগামী যানবাহনই তার অস্ত্র। কারণ ঐ দ্রুতগামী যানবাহন ব্যবহার করে তারা ছিনতাই করছে। অস্ত্র ছাড়াই এভাবে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে প্রতিদিন। এ ধরনের ছিনতাই প্রতিরোধে কোন নতুন ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে না। অনেক ক্ষেত্রে ধনীর ঘরের সন্তানরা তাদের প্রাইভেট কার নিয়ে রাতে ভ্রমণে বের হন। তাদের পরিকল্পনা থাকে রাতে ছিনতাই করবে। এসব গাড়ি তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ বুঝতেই পারে না যে তারা ছিনতাইকারী। রাজধানীর সাতরাস্তা মোড় থেকে মহাখালী, বিজয়সরণী থেকে মহাখালী হয়ে বিমানবন্দর গোলচক্কর, চন্দ্রিমা উদ্যান থেকে আগারগাঁও হয়ে শেওড়াপাড়া, মানিক মিয়া এভিনিউ, পান্থপথ মোড় থেকে রাসেল স্কোয়ার, শাহবাগ থেকে কাঁটাবন হয়ে সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড়, টেকনিক্যাল মোড় থেকে মিরপুর-১ গোলচক্কর, মতিঝিল শাপলা চত্বর থেকে বঙ্গভবনের পাশের রাস্তা দিয়ে গুলিস্তান বঙ্গবন্ধু স্কোয়ার, যাত্রাবাড়ী থেকে সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল হয়ে দয়াগঞ্জ মোড়, যাত্রাবাড়ী থেকে জুরাইন পর্যন্ত সড়কগুলোতে এ ধরনের ছিনতাই হচ্ছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের এক উর্ধতন কর্মকর্তা জানান, ট্যাক্সি ক্যাব বা প্রাইভেট কার তল্লাশি করার সময় তাদের কাছ থেকে কোন অস্ত্র উদ্ধার হয় না। এসব ট্যাক্সিক্যাব বা প্রাইভেটকার দিয়ে রিকশার যাত্রীদের ছিনতাই করে। এটা পুলিশের একটি সীমাবদ্ধতা যে কোন ব্যবস্থা নেয়া যাচ্ছে না। এ কারণে বাসস্ট্যান্ড ও রেলস্টেশনে পুলিশের টিম রাখা হয়েছে যাদের কাজ ছিনতাইয়ের শিকার যাত্রীদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে। এই তথ্য দিয়ে পরবর্তীতে তদন্ত করে ঐ ছিনতাইকারী চক্রকে গ্রেফতার করা সম্ভব হবে।
No comments