ডেইলি স্টার ও এইচএসবিসির উদ্যোগ- এতিম, বৃদ্ধাশ্রমের বাসিন্দা ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা ঈদকার্ড পাবেন
ঈদ মানেই আনন্দ। কিন্তু এতিম শিশু, বৃদ্ধাশ্রমের বাসিন্দা বা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের মতো অনেককেই একাকিত্বের মধ্যে ঈদ কাটাতে হয়। ঈদ শুভেচ্ছা কার্ড পাঠিয়ে এই মানুষদের মুখে একটু হাসি আনার উদ্যোগ নিয়েছে ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার এবং এইচএসবিসি ব্যাংক।
গতকাল শনিবার ডেইলি স্টার কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে ‘স্প্রেড দি স্মাইল’ নামের এই আয়োজনের উদ্বোধন করেন বিশিষ্টজনেরা। এ সময় তাঁরা কয়েকটি ঈদকার্ডে শুভেচ্ছাবাণী লেখেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম এই উদ্যোগ সম্পর্কে বলেন, সমাজের প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি ও ডেইলি স্টার -এর পাঠকেরা এই অবহেলিত মানুষদের কাছে ঈদকার্ড পাঠাবেন। তবে ব্যবস্থাপনার মূল কাজটি করবে ডেইলি স্টার ও এইচএসবিসি ব্যাংক। আজ রোববার ঢাকা ও চট্টগ্রাম এবং কাল সোমবার অন্যান্য এলাকার ডেইলি স্টার পাঠকেরা পত্রিকার মধ্যে খামে ভরা একটি ঈদকার্ড পাবেন। খামে ঠিকানা লেখা থাকবে। ডাকটিকিট লাগানোই থাকবে এতে। ঢাকা ও চট্টগ্রামের পাঠক ঈদকার্ডটিতে শুভেচ্ছাবাণী লিখে এইচএসবিসির এটিএম বুথসহ বিভিন্ন জায়গায় রাখা বক্সে সেই কার্ডটি ফেলবেন। ঠিকানা অনুযায়ী কার্ড পৌঁছে দেওয়ার কাজটি করবে এই উদ্যোগের অংশীদার দুই প্রতিষ্ঠান। ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরের পাঠকদের ঈদকার্ড ডাকঘরে জমা দিতে হবে।
মাহ্ফুজ আনাম বলেন, ‘উদ্যোগটি খুবই ছোট। তবে উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, সমাজের অবহেলিত মানুষেরা যাতে বোঝেন, তাঁদের কথা আমরা ভুলে যাইনি। ঈদের খুশিতে তাঁদেরকে আমরা মনে রেখেছি।’
এইচএসবিসির পক্ষে চিফ অপারেটিং অফিসার সাইফুল ইসলাম সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে এ ধরনের একটি উদ্যোগে যুক্ত হতে পেরে ডেইলি স্টারকে ধন্যবাদ জানান।
কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন সরকারের একটি ‘শিশু পরিবার’-এর এতিম শিশুদের কাছে পাঠানোর জন্য ঈদকার্ডটিতে শুভেচ্ছাবাণী লেখেন। তিনি সেই পরিবারের একটি শিশুকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘ঈদ তোমার জন্য অনেক বড় উৎসব। এই শহরের সব শিশু তোমার পাশে আছে।’
সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক আনিসুল হকও সবার প্রতি এ ধরনের একটি পরিবারের শিশুকে ‘বন্ধু’ সম্বোধন করে ঈদের আনন্দ উপভোগ করার আহ্বান জানান। আনিসুল হক বলেন, ‘ঈদকে কেন্দ্র করে এই দুটি প্রতিষ্ঠান নতুন উপলক্ষ তৈরি করেছে। আর এই নতুন উপলক্ষে ঈদকার্ড দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর বিলুপ্তপ্রায় সংস্কৃতিটিও আবার এ দেশের সমাজে নতুনভাবে ফিরে আসবে।’
এ ছাড়া সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, নাসির উদ্দীন ইউসুফ, গায়িকা সাদিয়া আফরিন মল্লিক ঈদকার্ডে শুভেচ্ছাবাণী লেখেন। আমন্ত্রিত অতিথিদের কেউ কেউ এই উদ্যোগের সঙ্গে বাড়তি কিছু উপহার যোগ করা বা সরাসরি গিয়ে ঈদের শুভেচ্ছা জানানোর প্রস্তাব দেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম এই উদ্যোগ সম্পর্কে বলেন, সমাজের প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি ও ডেইলি স্টার -এর পাঠকেরা এই অবহেলিত মানুষদের কাছে ঈদকার্ড পাঠাবেন। তবে ব্যবস্থাপনার মূল কাজটি করবে ডেইলি স্টার ও এইচএসবিসি ব্যাংক। আজ রোববার ঢাকা ও চট্টগ্রাম এবং কাল সোমবার অন্যান্য এলাকার ডেইলি স্টার পাঠকেরা পত্রিকার মধ্যে খামে ভরা একটি ঈদকার্ড পাবেন। খামে ঠিকানা লেখা থাকবে। ডাকটিকিট লাগানোই থাকবে এতে। ঢাকা ও চট্টগ্রামের পাঠক ঈদকার্ডটিতে শুভেচ্ছাবাণী লিখে এইচএসবিসির এটিএম বুথসহ বিভিন্ন জায়গায় রাখা বক্সে সেই কার্ডটি ফেলবেন। ঠিকানা অনুযায়ী কার্ড পৌঁছে দেওয়ার কাজটি করবে এই উদ্যোগের অংশীদার দুই প্রতিষ্ঠান। ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরের পাঠকদের ঈদকার্ড ডাকঘরে জমা দিতে হবে।
মাহ্ফুজ আনাম বলেন, ‘উদ্যোগটি খুবই ছোট। তবে উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, সমাজের অবহেলিত মানুষেরা যাতে বোঝেন, তাঁদের কথা আমরা ভুলে যাইনি। ঈদের খুশিতে তাঁদেরকে আমরা মনে রেখেছি।’
এইচএসবিসির পক্ষে চিফ অপারেটিং অফিসার সাইফুল ইসলাম সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে এ ধরনের একটি উদ্যোগে যুক্ত হতে পেরে ডেইলি স্টারকে ধন্যবাদ জানান।
কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন সরকারের একটি ‘শিশু পরিবার’-এর এতিম শিশুদের কাছে পাঠানোর জন্য ঈদকার্ডটিতে শুভেচ্ছাবাণী লেখেন। তিনি সেই পরিবারের একটি শিশুকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘ঈদ তোমার জন্য অনেক বড় উৎসব। এই শহরের সব শিশু তোমার পাশে আছে।’
সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক আনিসুল হকও সবার প্রতি এ ধরনের একটি পরিবারের শিশুকে ‘বন্ধু’ সম্বোধন করে ঈদের আনন্দ উপভোগ করার আহ্বান জানান। আনিসুল হক বলেন, ‘ঈদকে কেন্দ্র করে এই দুটি প্রতিষ্ঠান নতুন উপলক্ষ তৈরি করেছে। আর এই নতুন উপলক্ষে ঈদকার্ড দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর বিলুপ্তপ্রায় সংস্কৃতিটিও আবার এ দেশের সমাজে নতুনভাবে ফিরে আসবে।’
এ ছাড়া সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, নাসির উদ্দীন ইউসুফ, গায়িকা সাদিয়া আফরিন মল্লিক ঈদকার্ডে শুভেচ্ছাবাণী লেখেন। আমন্ত্রিত অতিথিদের কেউ কেউ এই উদ্যোগের সঙ্গে বাড়তি কিছু উপহার যোগ করা বা সরাসরি গিয়ে ঈদের শুভেচ্ছা জানানোর প্রস্তাব দেন।
No comments