বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা
দরজায় কড়া নাড়ছে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হবে তুমুল প্রতিযোগিতামূলক এ পাবলিক পরীক্ষা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ভাল করতে ভাল প্রস্তুতি থাকা চাই। ভর্তি পরীক্ষার জন্য ভাল প্রস্তুতির পাশাপাশি আরও কিছু বিষয় জানা প্রয়োজন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে নেয়া : ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে নিতে যেন ভুল না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ভর্তি পরীক্ষায় মূলত প্রবেশপত্র সঙ্গে আনতে হয়। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ হয়েছে, তাদের চাহিদা মতো কাগজপত্র আনতে হবে।
নির্দিষ্ট সময়ে পৌঁছানো : বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার জন্য ঠিক সময়ে পরীক্ষার হলে উপস্থিত হওয়া জরুরী। অনেককে পরীক্ষার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে আসতে হয়, এজন্য হাতে সময় নিয়ে বের হতে হবে। পরীক্ষার্থীসহ অভিভাবকের উচিত পরীক্ষার একদিন বা দু’দিন আগে পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে পরীক্ষা কোন ভবনে হবে, কত নম্বর রুম ইত্যাদি বিষয় জেনে নেয়া।
থাকার ব্যবস্থা : অনেক শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে বিভিন্ন জেলা শহরে যায়। অভিভাবকের উচিত পরীক্ষার আগে পরীক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে থাকার ব্যবস্থা করা। থাকা নিয়ে পরীক্ষার্থীকে বেশির ভাগ সময় বিপাকে পড়তে হয়। পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে এমন দূরত্বে থাকতে হবে যাতে সহজে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসতে পারেন। এজন্য অনেকে ক্যাম্পাসকে বেছে নেন থাকার জায়গা হিসেবে। পরিচিত কারও সঙ্গে যোগাযোগ করে পরীক্ষার দিনকয়েক থাকতে পারেন হলে।
আসন অনুসন্ধান : আসন অনুসন্ধানের জন্য এখন আর হলের বা ডিপার্টমেন্টের সামনে টাঙানো চার্ট দেখার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়তে হয় না। পরীক্ষার আগের রাতে বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইটে সার্চ দিলেই জানতে পারবেন আপনার সিট কোথায়, কোন ভবনে বা কোন কলেজে পড়েছে।
প্রয়োজনে সাহায্য নেয়া : ভর্তি পরীক্ষার সময় ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ধরনের সেবামূলক সংগঠন পরীক্ষার্থীদের সাহায্য-সহযোগিতা করার জন্য টেন্ট বসায়। এসব সংগঠনের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের জেলা সমিতি থাকে। আপনার যে কোন সমস্যায় আপনি যোগাযোগ করতে পারেন তাদের সঙ্গে।
চিন্তামুক্তভাবে পরীক্ষা দেয়া : যে কাজটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হলো চিন্তামুক্তভাবে পরীক্ষা দেয়া। মানসিক চিন্তা আপনার জানা বিষয়টাকে ভুল করতে পারে। পরীক্ষার্থী হিসেবে অবশ্যই আপনাকে থাকতে হবে চিন্তামুক্ত।
মানসিকভাবে দৃঢ় থাকা : মানসিকভাবে দৃঢ় থাকা পরীক্ষার্থীর আবশ্যকীয় বিষয়। একজন পরীক্ষার্থীর হয়ত পছন্দের বিষয়ে ফলাফল আসেনি, সে কারণে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়লে অন্য বিষয়ের পরীক্ষাগুলো খারাপ হতে পারে, যা পরীক্ষার্থীর জন্য শুভ নয়।
লুৎফর রহমান
নির্দিষ্ট সময়ে পৌঁছানো : বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার জন্য ঠিক সময়ে পরীক্ষার হলে উপস্থিত হওয়া জরুরী। অনেককে পরীক্ষার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে আসতে হয়, এজন্য হাতে সময় নিয়ে বের হতে হবে। পরীক্ষার্থীসহ অভিভাবকের উচিত পরীক্ষার একদিন বা দু’দিন আগে পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে পরীক্ষা কোন ভবনে হবে, কত নম্বর রুম ইত্যাদি বিষয় জেনে নেয়া।
থাকার ব্যবস্থা : অনেক শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে বিভিন্ন জেলা শহরে যায়। অভিভাবকের উচিত পরীক্ষার আগে পরীক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে থাকার ব্যবস্থা করা। থাকা নিয়ে পরীক্ষার্থীকে বেশির ভাগ সময় বিপাকে পড়তে হয়। পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে এমন দূরত্বে থাকতে হবে যাতে সহজে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসতে পারেন। এজন্য অনেকে ক্যাম্পাসকে বেছে নেন থাকার জায়গা হিসেবে। পরিচিত কারও সঙ্গে যোগাযোগ করে পরীক্ষার দিনকয়েক থাকতে পারেন হলে।
আসন অনুসন্ধান : আসন অনুসন্ধানের জন্য এখন আর হলের বা ডিপার্টমেন্টের সামনে টাঙানো চার্ট দেখার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়তে হয় না। পরীক্ষার আগের রাতে বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইটে সার্চ দিলেই জানতে পারবেন আপনার সিট কোথায়, কোন ভবনে বা কোন কলেজে পড়েছে।
প্রয়োজনে সাহায্য নেয়া : ভর্তি পরীক্ষার সময় ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ধরনের সেবামূলক সংগঠন পরীক্ষার্থীদের সাহায্য-সহযোগিতা করার জন্য টেন্ট বসায়। এসব সংগঠনের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের জেলা সমিতি থাকে। আপনার যে কোন সমস্যায় আপনি যোগাযোগ করতে পারেন তাদের সঙ্গে।
চিন্তামুক্তভাবে পরীক্ষা দেয়া : যে কাজটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হলো চিন্তামুক্তভাবে পরীক্ষা দেয়া। মানসিক চিন্তা আপনার জানা বিষয়টাকে ভুল করতে পারে। পরীক্ষার্থী হিসেবে অবশ্যই আপনাকে থাকতে হবে চিন্তামুক্ত।
মানসিকভাবে দৃঢ় থাকা : মানসিকভাবে দৃঢ় থাকা পরীক্ষার্থীর আবশ্যকীয় বিষয়। একজন পরীক্ষার্থীর হয়ত পছন্দের বিষয়ে ফলাফল আসেনি, সে কারণে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়লে অন্য বিষয়ের পরীক্ষাগুলো খারাপ হতে পারে, যা পরীক্ষার্থীর জন্য শুভ নয়।
লুৎফর রহমান
No comments