পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে আবু জান্দাল- ভারতের শহরে বিমান হামলার পরিকল্পনা করছে এলইটি
পাকিস্তানের জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তাইয়েবা (এলইটি) ভারতের বিভিন্ন শহরে বিমান হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছে এবং এ জন্য তারা ১৫০ জনকে প্রশিক্ষণও দিয়েছে। ভারতে আটক মুম্বাই সন্ত্রাসী হামলার অন্যতম পরিকল্পনাকারী আবু জান্দাল জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
জিজ্ঞাসাবাদে জান্দাল মুম্বাই পুলিশকে বলেছেন, ২০১০ সালে তিনি করাচিতে এলইটির শীর্ষ কমান্ডারদের ‘জাম্বো জেট রুম’ নামের একটি ঘাঁটি পরিদর্শন করেন। সে সময় তিনি আকাশ ও সমুদ্রপথে ভারতের বিভিন্ন শহরে হামলা চালাতে এলইটির কমান্ডারদের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে পারেন। জান্দাল দাবি করেন, ইয়াকুব নামের এক ব্যক্তি হামলার এই পরিকল্পনা তত্ত্বাবধান করছিলেন। তিনি এলইটির হিসাব বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন।
জান্দাল পুলিশকে আরও জানান, জাম্বো জেট রুমে তিনি ১৫০টি সিল করা প্যারাসুটের বাক্স দেখেছেন। এ সময় ইয়াকুবকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি ভারতের বিভিন্ন শহরে হামলার পরিকল্পনার কথা জানান।
জান্দালের দেওয়া তথ্য অনুসারে, প্রথম দিকে জাম্বো জেট রুম পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের মুজাফফরাবাদে অবস্থিত ছিল। ২০০৮ সালের নভেম্বরে মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার পর মুজাফফরাবাদ থেকে এই ঘাঁটি করাচিতে স্থানান্তর করা হয়।
জান্দাল পুলিশকে এলইটির আরও দুটি ঘাঁটির কথা জানান। এগুলো হলো করাচি হাউস ও কাশ্মীর হাউস। মুজাফফরাবাদে থাকার সময় করাচি হাউস থেকে ভারতের বিভিন্ন শহরে হামলার পরিকল্পনা করা হতো। আর কাশ্মীর হাউস থেকে শুধু কাশ্মীরেই হামলার পরিকল্পনা করা হয়।
জান্দালের তথ্য অনুসারে, মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলায় অংশগ্রহণকারী আজমল আমির কাসাবসহ অন্য সন্ত্রাসীরা করাচি হাউসে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। মুম্বাইয়ের সন্ত্রাসী হামলায় ১৬৬ জনের প্রাণহানি হয়। এনডিটিভি।
জান্দাল পুলিশকে আরও জানান, জাম্বো জেট রুমে তিনি ১৫০টি সিল করা প্যারাসুটের বাক্স দেখেছেন। এ সময় ইয়াকুবকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি ভারতের বিভিন্ন শহরে হামলার পরিকল্পনার কথা জানান।
জান্দালের দেওয়া তথ্য অনুসারে, প্রথম দিকে জাম্বো জেট রুম পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের মুজাফফরাবাদে অবস্থিত ছিল। ২০০৮ সালের নভেম্বরে মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার পর মুজাফফরাবাদ থেকে এই ঘাঁটি করাচিতে স্থানান্তর করা হয়।
জান্দাল পুলিশকে এলইটির আরও দুটি ঘাঁটির কথা জানান। এগুলো হলো করাচি হাউস ও কাশ্মীর হাউস। মুজাফফরাবাদে থাকার সময় করাচি হাউস থেকে ভারতের বিভিন্ন শহরে হামলার পরিকল্পনা করা হতো। আর কাশ্মীর হাউস থেকে শুধু কাশ্মীরেই হামলার পরিকল্পনা করা হয়।
জান্দালের তথ্য অনুসারে, মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলায় অংশগ্রহণকারী আজমল আমির কাসাবসহ অন্য সন্ত্রাসীরা করাচি হাউসে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। মুম্বাইয়ের সন্ত্রাসী হামলায় ১৬৬ জনের প্রাণহানি হয়। এনডিটিভি।
No comments