অন্য পণ্য স্থিতিশীল- ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে ২০ টাকা
সপ্তাহ দুয়েক ধরেই বাজারে শাকসবজির দাম কম যাচ্ছে। দাম কমার তালিকায় আছে মাছও। কিন্তু এক সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দাম।এক কেজি ওজনের একটি ব্রয়লার মুরগি গতকাল শনিবার বিক্রি হয়েছে ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকা। এক সপ্তাহ আগেও তা বিক্রি হয়েছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকায়।
অর্থাৎ এক সপ্তাহে দাম বেড়েছে ২০ টাকা। শুক্রবার দাম ছিল আরও বেশি। মিরপুরের শেওড়াপাড়া বাজারে ওই দিন মুরগি বিক্রি হয়েছে ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকায়।
মুরগির দাম বেড়ে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে পোলট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মো. মহসিন প্রথম আলোকে বলেন, ঈদ উপলক্ষে মুরগির চাহিদা একটু বাড়ে। সে কারণেই দামটা বাড়তে পারে।
মহসিনের বক্তব্য মতে, খামারিরা আগে এক দিন বয়সী বাচ্চা কিনতেন ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। এখন কিনছেন ৮০ টাকায়। বাচ্চা কিনতেই তাঁদের ৪০ থেকে ৫০ টাকা বেশি দিতে হচ্ছে। আবার মুরগির খাদ্যের দাম কেজিতে বেড়েছে আট টাকা। এক কেজি ওজনের একটি মুরগি উৎপাদনে খাবার বাবদ খরচ বেড়েছে ১২ টাকা। এসব কিছু তো দামে গিয়ে পড়বে।
এ ছাড়া গতকাল রাজধানীর বাজারে দেশি মুরগি কেজি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা বিক্রি হয়েছে। ফার্মের ডিম প্রতি হালি ৩৩ টাকায় মিলছে।
রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ পণ্যের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। বাজারে প্রতি কেজি টমেটো ৮০, বেগুন প্রকারভেদে ২০ থেকে ৩০, শসা ও কাঁচা পেঁপে ১৫ থেকে ২৫, মিষ্টি কুমড়া ১৫ থেকে ২০, পটোল, ঝিঙে, চিচিঙ্গা, করলা, ঢ্যাঁড়স, কচুমুখি ২০-২৫, লেবুর হালি ১০ থেকে ১২, এক হালি কাঁচকলা ১৫ থেকে ২০, গাজর ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বরবটি ২৫, কাঁকরোল ২৫, আলু ২৪ থেকে ২৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গতকাল বাজারে কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ৫০ টাকা কেজি।
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে সবজির সরবরাহ যথেষ্ট। সে কারণে দাম কমতির দিকে।
এক সপ্তাহ ধরেই প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৩৪ থেকে ৩৫ টাকা এবং আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর দেশি রসুনের কেজি ৫০ থেকে ৬০ ও চীনা রসুন ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। এ ছাড়া চীনা আদা ৫০ ও শুকনা মরিচ ১৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
রাজধানীর বাজারগুলোতে গতকাল মাছের সরবরাহ আরও বেড়েছে। বিশেষ করে ইলিশের সরবরাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। দামও কিছুটা কমেছে।
সপ্তাহ দুয়েক আগেও যে ইলিশের (৮০০ গ্রাম বা একটু বেশি) দাম ছিল ১৩০০ থেকে ১৫০০ টাকা, গতকাল কারওয়ান বাজারে তা বিক্রি হয়েছে ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকায়। এ ছাড়া তিন কেজি ওজনের রুই মাছের প্রতি কেজি ৩০০ টাকা, চাষের কই ১২০ থেকে ১৫০, পাঙাশ ১১০ থেকে ১২০, প্রতি কেজি বড় কাতল ৩০০ ও ছোট কাতল ২৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বাজারে গরুর মাংস পাওয়া যাচ্ছে ২৬৫ থেকে ২৭৫ টাকা কেজি। আর খাসির মাংসের কেজি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা।
ভোজ্যতেল আগের মতো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দামও ৬৬০ থেকে ৬৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর খোলা সয়াবিন তেলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩২ টাকা। এ ছাড়া এক কেজি ওজনের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্যাকেটজাত লবণ ২৫ থেকে ৩৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ছোলার দাম এখনো অপরিবর্তিত। প্রতি কেজি ছোলা বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকায়। মসুর ডাল (বড় দানা) ৮০ ও ছোট দানার মসুর ডাল ১১৫ থেকে ১২০ টাকায় মিলছে।
মুরগির দাম বেড়ে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে পোলট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মো. মহসিন প্রথম আলোকে বলেন, ঈদ উপলক্ষে মুরগির চাহিদা একটু বাড়ে। সে কারণেই দামটা বাড়তে পারে।
মহসিনের বক্তব্য মতে, খামারিরা আগে এক দিন বয়সী বাচ্চা কিনতেন ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। এখন কিনছেন ৮০ টাকায়। বাচ্চা কিনতেই তাঁদের ৪০ থেকে ৫০ টাকা বেশি দিতে হচ্ছে। আবার মুরগির খাদ্যের দাম কেজিতে বেড়েছে আট টাকা। এক কেজি ওজনের একটি মুরগি উৎপাদনে খাবার বাবদ খরচ বেড়েছে ১২ টাকা। এসব কিছু তো দামে গিয়ে পড়বে।
এ ছাড়া গতকাল রাজধানীর বাজারে দেশি মুরগি কেজি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা বিক্রি হয়েছে। ফার্মের ডিম প্রতি হালি ৩৩ টাকায় মিলছে।
রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ পণ্যের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। বাজারে প্রতি কেজি টমেটো ৮০, বেগুন প্রকারভেদে ২০ থেকে ৩০, শসা ও কাঁচা পেঁপে ১৫ থেকে ২৫, মিষ্টি কুমড়া ১৫ থেকে ২০, পটোল, ঝিঙে, চিচিঙ্গা, করলা, ঢ্যাঁড়স, কচুমুখি ২০-২৫, লেবুর হালি ১০ থেকে ১২, এক হালি কাঁচকলা ১৫ থেকে ২০, গাজর ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বরবটি ২৫, কাঁকরোল ২৫, আলু ২৪ থেকে ২৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গতকাল বাজারে কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ৫০ টাকা কেজি।
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে সবজির সরবরাহ যথেষ্ট। সে কারণে দাম কমতির দিকে।
এক সপ্তাহ ধরেই প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৩৪ থেকে ৩৫ টাকা এবং আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর দেশি রসুনের কেজি ৫০ থেকে ৬০ ও চীনা রসুন ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। এ ছাড়া চীনা আদা ৫০ ও শুকনা মরিচ ১৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
রাজধানীর বাজারগুলোতে গতকাল মাছের সরবরাহ আরও বেড়েছে। বিশেষ করে ইলিশের সরবরাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। দামও কিছুটা কমেছে।
সপ্তাহ দুয়েক আগেও যে ইলিশের (৮০০ গ্রাম বা একটু বেশি) দাম ছিল ১৩০০ থেকে ১৫০০ টাকা, গতকাল কারওয়ান বাজারে তা বিক্রি হয়েছে ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকায়। এ ছাড়া তিন কেজি ওজনের রুই মাছের প্রতি কেজি ৩০০ টাকা, চাষের কই ১২০ থেকে ১৫০, পাঙাশ ১১০ থেকে ১২০, প্রতি কেজি বড় কাতল ৩০০ ও ছোট কাতল ২৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বাজারে গরুর মাংস পাওয়া যাচ্ছে ২৬৫ থেকে ২৭৫ টাকা কেজি। আর খাসির মাংসের কেজি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা।
ভোজ্যতেল আগের মতো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দামও ৬৬০ থেকে ৬৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর খোলা সয়াবিন তেলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩২ টাকা। এ ছাড়া এক কেজি ওজনের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্যাকেটজাত লবণ ২৫ থেকে ৩৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ছোলার দাম এখনো অপরিবর্তিত। প্রতি কেজি ছোলা বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকায়। মসুর ডাল (বড় দানা) ৮০ ও ছোট দানার মসুর ডাল ১১৫ থেকে ১২০ টাকায় মিলছে।
No comments