সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলছে কেনাকাটা
জহুর হকার্স মার্কেটের প্রবেশপথে দাঁড়িয়ে ওপরের দিকে তাকালেই দেখা যায় মানুষের ভিড়। ক্রেতাদের কেউ কেউ ভিড় দেখে একটু থমকে দাঁড়ায়। তারপর নিজেও মিশে যায় ওই ভিড়ে। একসময়ের ‘টাল কোম্পানি’ খ্যাত হকার্স মার্কেট এখন অনেক বদলে গেছে। পরিবর্তন এসেছে কিছু দোকানের অঙ্গসজ্জায়ও। তবে ক্রেতা আছে আগের মতোই।
নিম্ন থেকে মধ্যবিত্ত, এমনকি উচ্চবিত্ত শ্রেণীর ক্রেতারাও ভিড় করে পছন্দের পোশাকের খোঁজে। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলছে ঈদের বিকিকিনি।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে গিয়ে দেখা যায়, হকার্স মার্কেটের এ প্রান্ত থেকে ওই প্রান্তে হাজার ক্রেতার ভিড়। সববয়সী মানুষ পছন্দের পোশাক কিনে নিচ্ছে। শিশুদের তৈরি পোশাক, শার্ট, টি-শার্ট, পাঞ্জাবি, ফতুয়া, কামিজ, ব্যাগ থেকে শুরু করে ঈদে অন্দরসজ্জার নানা উপকরণও বিক্রি হচ্ছে।
বন্ধুদের নিয়ে ফ্যাশনেবল টি-শার্টের খোঁজে এসেছিলেন কলেজছাত্র সামিউল হোসেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘এখানে নতুন সব ডিজাইনের টি-শার্টই পাওয়া যায়। একটু সময় নিয়ে বাছাই করে নিতে হয়। দাম অন্য বিপণিকেন্দ্রের চেয়ে কম।’ বিভিন্ন ধরনের টি-শার্ট বিক্রি হচ্ছে দেড় শ থেকে এক হাজার টাকায়।
হকার্স মার্কেটের অভি ফ্যাশনে জিনেসর প্যান্ট কিনতে ভিড় করেছিলেন তরুণ-তরুণীরা। অভি ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী অভিজিৎ চৌধুরী বলেন, জিনেসর প্যান্টের চাহিদা থাকে সারা বছরই। তবে ঈদে ফ্যাশনসচেতন তরুণেরা নতুন ডিজাইনের প্যান্টের খোঁজে থাকেন। বিক্রিও খুব ভালো।
হকার্স মার্কেটের বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা গেছে এবার হালকা নকশার বিভিন্ন রঙের ও ব্র্যান্ডের প্যান্টের চাহিদা বেশি। বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে দুই হাজার টাকায়। এ ছাড়া ক্রেতাদের আগ্রহ শার্টের প্রতি। দেশীয় কাপড়ে তৈরি শার্টের চাহিদাই বেশি।
জহুর হকার্স মার্কেটের প্রবেশপথে নিউ বুক সোসাইটি মার্কেটে বেশকিছু শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত দোকানে বিক্রি হচ্ছে হাল ফ্যাশনের সব পোশাক। ওখানে তরুণ ক্রেতাদের ভিড় সবচেয়ে বেশি।
শিশুদের তৈরি পোশাক কিনতে পাথরঘাটা থেকে এসেছিলেন সানজিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘এবার শিশুদের পোশাকের দাম একটু বেশিই মনে হচ্ছে। কয়েকটা মার্কেটে ঘুরে বাজেটের সঙ্গে মিলিয়ে পোশাক কিনতে পারিনি। তাই এখানে আসা।’
হকার্স মার্কেটের অঙ্গাবরণ, সাকিব ফ্যাশন, ঐতিহ্য, পায়েল টেইলার্সসহ বিভিন্ন দোকানে দেখা গেছে জমজমাট বেচাকেনা। বিক্রেতারা জানান, মূলত নতুন ডিজাইনের বিদেশি তৈরি পোশাকের দিকেই ক্রেতাদের ঝোঁক। এ ছাড়া দেশীয় জিনেসর প্যান্টের চাহিদাও বেশি। পছন্দের পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে বেল্ট ও টুপি কিনছেন কিশোর-তরুণেরা। রোজার শুরু থেকেই জমে উঠেছে হকার্স মার্কেটের বেচাকেনা। রমজানের শেষদিকে পুরোদমে চলছে বিক্রি। চাঁদরাতে ভোর পর্যন্ত চলবে হকার্স মার্কেটের বিকিকিনি।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে গিয়ে দেখা যায়, হকার্স মার্কেটের এ প্রান্ত থেকে ওই প্রান্তে হাজার ক্রেতার ভিড়। সববয়সী মানুষ পছন্দের পোশাক কিনে নিচ্ছে। শিশুদের তৈরি পোশাক, শার্ট, টি-শার্ট, পাঞ্জাবি, ফতুয়া, কামিজ, ব্যাগ থেকে শুরু করে ঈদে অন্দরসজ্জার নানা উপকরণও বিক্রি হচ্ছে।
বন্ধুদের নিয়ে ফ্যাশনেবল টি-শার্টের খোঁজে এসেছিলেন কলেজছাত্র সামিউল হোসেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘এখানে নতুন সব ডিজাইনের টি-শার্টই পাওয়া যায়। একটু সময় নিয়ে বাছাই করে নিতে হয়। দাম অন্য বিপণিকেন্দ্রের চেয়ে কম।’ বিভিন্ন ধরনের টি-শার্ট বিক্রি হচ্ছে দেড় শ থেকে এক হাজার টাকায়।
হকার্স মার্কেটের অভি ফ্যাশনে জিনেসর প্যান্ট কিনতে ভিড় করেছিলেন তরুণ-তরুণীরা। অভি ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী অভিজিৎ চৌধুরী বলেন, জিনেসর প্যান্টের চাহিদা থাকে সারা বছরই। তবে ঈদে ফ্যাশনসচেতন তরুণেরা নতুন ডিজাইনের প্যান্টের খোঁজে থাকেন। বিক্রিও খুব ভালো।
হকার্স মার্কেটের বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা গেছে এবার হালকা নকশার বিভিন্ন রঙের ও ব্র্যান্ডের প্যান্টের চাহিদা বেশি। বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে দুই হাজার টাকায়। এ ছাড়া ক্রেতাদের আগ্রহ শার্টের প্রতি। দেশীয় কাপড়ে তৈরি শার্টের চাহিদাই বেশি।
জহুর হকার্স মার্কেটের প্রবেশপথে নিউ বুক সোসাইটি মার্কেটে বেশকিছু শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত দোকানে বিক্রি হচ্ছে হাল ফ্যাশনের সব পোশাক। ওখানে তরুণ ক্রেতাদের ভিড় সবচেয়ে বেশি।
শিশুদের তৈরি পোশাক কিনতে পাথরঘাটা থেকে এসেছিলেন সানজিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘এবার শিশুদের পোশাকের দাম একটু বেশিই মনে হচ্ছে। কয়েকটা মার্কেটে ঘুরে বাজেটের সঙ্গে মিলিয়ে পোশাক কিনতে পারিনি। তাই এখানে আসা।’
হকার্স মার্কেটের অঙ্গাবরণ, সাকিব ফ্যাশন, ঐতিহ্য, পায়েল টেইলার্সসহ বিভিন্ন দোকানে দেখা গেছে জমজমাট বেচাকেনা। বিক্রেতারা জানান, মূলত নতুন ডিজাইনের বিদেশি তৈরি পোশাকের দিকেই ক্রেতাদের ঝোঁক। এ ছাড়া দেশীয় জিনেসর প্যান্টের চাহিদাও বেশি। পছন্দের পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে বেল্ট ও টুপি কিনছেন কিশোর-তরুণেরা। রোজার শুরু থেকেই জমে উঠেছে হকার্স মার্কেটের বেচাকেনা। রমজানের শেষদিকে পুরোদমে চলছে বিক্রি। চাঁদরাতে ভোর পর্যন্ত চলবে হকার্স মার্কেটের বিকিকিনি।
No comments