রাফাহ সীমান্ত খুলে দিয়েছে মিসর
গাজা উপত্যকার সঙ্গে রাফাহ সীমান্ত আবার খুলে দিয়েছে মিসর। গত রবিবার উত্তর সিনাই সীমান্তে জঙ্গি হামলায় ১৬ সীমান্তরক্ষী নিহত হওয়ার পর এই সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। গাজার নিয়ন্ত্রণকারী দল হামাস এই সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জানানোর পর গত শুক্রবার মিসর এ পদক্ষেপ নেয়।
এদিকে গত রবিবারের হামলার পর দ্বিতীয়বারের মতো উত্তর সিনাইয়ের আল আরিশ শহর সফর করেছেন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি।
জঙ্গি হামলায় সীমান্তরক্ষীদের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে গত বুধবার ভোরে আল-আরিশে অভিযান শুরু করে মিসরের সেনাবাহিনী। তাদের বিমান হামলায় ২০ জঙ্গি মারা যায়। সিনাইতে সেনা উপস্থিতিও বৃদ্ধি করে মিসর। সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ পর্যন্ত ছয়জনকে গ্রেপ্তারও করেছেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। অভিযানের মনোবল বাড়াতে গত শুক্রবার আল-আরিশ সফর করেন মিসরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি। মুরসি ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী হুসেইন তানতাউয়ি সেনাসদস্যদের সঙ্গে ইফতার করেন।
অভিযান শেষ না হওয়া পর্যন্ত জোরালো হামলা চালিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত করেছেন তিনি।
সীমান্ত ঘাঁটিতে হামলার ব্যাপারে শুরুতে ইসরায়েলি গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদকে দায়ী করেছিল মিসর সরকার। ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী ও হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াও এর পুনরাবৃত্তি করেছেন।
তিনি বলেন, 'মিসরের নতুন সরকারকে বিপদে ফেলতে, মিসর-ফিলিস্তিন সীমান্তে নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করতে এবং গাজার অবরোধ ভাঙার চলমান চেষ্টা নস্যাৎ করতেই ওই হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।'
একই সঙ্গে রাফাহ সীমান্ত খুলে দিতে মিসর সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। উল্লেখ্য, স্থলপথে বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য রাফাহ সীমান্তই গাজার একমাত্র পথ। গাজা থেকে বের হওয়া বাকি রাস্তাগুলো সবই ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে। সূত্র : আলজাজিরা, রেডিও তেহরান।
জঙ্গি হামলায় সীমান্তরক্ষীদের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে গত বুধবার ভোরে আল-আরিশে অভিযান শুরু করে মিসরের সেনাবাহিনী। তাদের বিমান হামলায় ২০ জঙ্গি মারা যায়। সিনাইতে সেনা উপস্থিতিও বৃদ্ধি করে মিসর। সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ পর্যন্ত ছয়জনকে গ্রেপ্তারও করেছেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। অভিযানের মনোবল বাড়াতে গত শুক্রবার আল-আরিশ সফর করেন মিসরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি। মুরসি ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী হুসেইন তানতাউয়ি সেনাসদস্যদের সঙ্গে ইফতার করেন।
অভিযান শেষ না হওয়া পর্যন্ত জোরালো হামলা চালিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত করেছেন তিনি।
সীমান্ত ঘাঁটিতে হামলার ব্যাপারে শুরুতে ইসরায়েলি গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদকে দায়ী করেছিল মিসর সরকার। ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী ও হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াও এর পুনরাবৃত্তি করেছেন।
তিনি বলেন, 'মিসরের নতুন সরকারকে বিপদে ফেলতে, মিসর-ফিলিস্তিন সীমান্তে নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করতে এবং গাজার অবরোধ ভাঙার চলমান চেষ্টা নস্যাৎ করতেই ওই হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।'
একই সঙ্গে রাফাহ সীমান্ত খুলে দিতে মিসর সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। উল্লেখ্য, স্থলপথে বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য রাফাহ সীমান্তই গাজার একমাত্র পথ। গাজা থেকে বের হওয়া বাকি রাস্তাগুলো সবই ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে। সূত্র : আলজাজিরা, রেডিও তেহরান।
No comments