পুলিশের শুধু নেই আর নেই by মিঠুন চৌধুরী
পরের জায়গা পরের জমি ঘর বানাইয়া আমি রই। আমি তো এই ঘরের মালিক নই...।’ এই গানের সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায় চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের। ১৯৭৮ সালে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) যাত্রা শুরু হয়। পেরিয়ে গেছে ৩৪ বছর। অথচ মহানগর পুলিশের সদর দপ্তরের জন্য কোনো জমির স্থায়ী বরাদ্দ হয়নি।
লালদীঘির পাড়ের সদর দপ্তরের জমির মালিকানা চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের। চিঠি চালাচালি করেও জমির স্থায়ী বরাদ্দ পাচ্ছে না সিএমপি।
জানা গেছে, পুলিশ সদস্যদের আবাসনসংকটও প্রকট। নিয়ম অনুযায়ী কমপক্ষে ৪০ শতাংশ সদস্যের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু তা-ও নেই। জায়গা নেই, গাড়ি নেই, নিজস্ব থানা ভবন নেই। সিএমপিতে যেন শুধু নেই আর নেই। ফলে অনেকগুলো ‘নেই’-এর মধ্যে চলছে নগর পুলিশের কার্যক্রম।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সিএমপির অনেকগুলো থানা, ফাঁড়ি ও তদন্তকেন্দ্রের কার্যক্রম চলছে ভাড়া করা ভবনে। এ জন্য সিএমপির বছরে খরচ হচ্ছে প্রায় ১৭ লাখ টাকা। নগর পুলিশের ১২টি থানার মধ্যে তিনটি থানা ভবন এবং ৩১টির মধ্যে চারটি ফাঁড়ির কাজ চলছে ভাড়া ভবনে। এ ছাড়া আরও দুটি থানার কাজ চলছে ফাঁড়ির জন্য বরাদ্দ করা জায়গায়।
পুলিশ সূত্র জানায়, সিএমপি সদর দপ্তরের ২ দশমিক ১৬ একর জমির বরাদ্দ চেয়ে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের কাছে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়। জমির বরাদ্দ না পাওয়ায় নতুন প্রশাসনিক ভবনের কাজ শুরু করতে পারছে না মহানগর পুলিশ। খুব শিগগির কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সিএমপিতে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। সদর দপ্তরের পুরোনো ভবনগুলোতে তাঁদের বসার ব্যবস্থা করা কষ্টসাধ্য হবে বলে জানান পুলিশ কর্মকর্তারা।
সিএমপি সূত্র জানায়, মহানগরের ১২টি থানার মধ্যে পাঁচটির নিজস্ব কোনো ভবন নেই। বাকলিয়া ও হালিশহর থানার কার্যক্রম চলছে ভাড়া করা ভবনে। এর মধ্যে হালিশহর থানার ভবনটির মাসিক ভাড়া ৩১ হাজার ৪৫৪ টাকা এবং বাকলিয়া থানা ভবনের ভাড়া মাসে ২০ হাজার ৮৯৩ টাকা।
ফাঁড়ির জন্য নির্মিত দুটি ভবনে এখন খুলশী ও বায়েজিদ থানার কাজ চলছে। চরলক্ষ্যা ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের কয়েকটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে চলছে কর্ণফুলী থানার কাজ। এ জন্য মাসে ভাড়া দিতে হয় আট হাজার ২২৫ টাকা। আলাদা ভবন না থাকায় নগরের সদরঘাট এলাকায় সদরঘাট পুলিশ ফাঁড়ির জমিতে নির্মিত একটি তিনতলা ভবনে ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনারের কার্যালয়।
সিএমপির ৩১টি ফাঁড়ির মধ্যে ২০টির কোনো ভবন নেই। এর মধ্যে বন্দরের জমিতে সাতটি, রেলওয়ের জমিতে চারটি, জেলা প্রশাসনের জমিতে দুটি এবং চট্টগ্রাম ইউরিয়া সার কারখানার (সিইউএফএল) জমিতে একটি ফাঁড়ির কাজ চলছে। নগরের আসকারদীঘি ও ক্যান্টনমেন্ট পুলিশ ফাঁড়ির জন্য ভাড়ায় নেওয়া ভবন দুটির মাসিক ভাড়া যথাক্রমে ১৯ হাজার ৫৬১ টাকা ও ১৫ হাজার ৪৬২ টাকা। রেলের জমিতে থাকা চারটি ফাঁড়ির মধ্যে দুটির জন্য (কালুরঘাট ও পশ্চিম মাদারবাড়ি ফাঁড়ি) বছরে লাইসেন্স নবায়ন ফি দিতে হয় পাঁচ লাখ ৪৬ হাজার ৩৯৫ টাকা।
সিএমপি সূত্র জানায়, সরকারি কোনো সংস্থার জমি না পাওয়ায় কাট্টলী পুলিশ ফাঁড়ির কাজ চলছে স্থানীয় পিয়ারি মোহনসেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। একইভাবে দেওয়ানহাট ফাঁড়ির কাজ চলছে স্থানীয় আজমিরী বিদ্যালয়ের জমিতে।
নগর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান, সাধারণত থানার আকার, জনসংখ্যা ও অপরাধপ্রবণতার ওপর নির্ভর করে নিয়মিত পুলিশি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ফাঁড়ি স্থাপন করা হয়। যেসব ফাঁড়ির স্থায়ী নিজস্ব ভবন নেই, সেগুলো এখনো সংশ্লিষ্ট থানার সঙ্গে সংযুক্ত।
এ ছাড়া সিএমপির ছয়টি পুলিশ বক্সের মধ্যে পাঁচটিই চলছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, রেল এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের জমিতে। পাশাপাশি মহানগরের পাঁচটি তদন্তকেন্দ্রেরই নিজস্ব কোনো জমি নেই।
ঘুমাতেও হয় পালা করে: চট্টগ্রাম মহানগরে কর্মরত বেশির ভাগ পুলিশ সদস্যের কোনো আবাসনব্যবস্থা নেই। দিনে-রাতে পালা করে ব্যারাকে, থানায় ও ফাঁড়িতে জরাজীর্ণ ভবনে ঘুমান অনেক পুুলিশ সদস্য। ঘুমানোর জায়গায় গাদাগাদি করে রাখতে হয় পোশাক ও ব্যবহারের জিনিসপত্র।
পুলিশের এক সদস্য (কনস্টেবল) বলেন, ‘অনেক সময় রাতে ডিউটি করে ব্যারাকে এসে ঘুমানোর জন্য অপেক্ষায় থাকতে হয়। কারণ, আগের জন তখনো বিছানায়। তিনি ডিউটিতে গেলে তারপর ঘুমাতে যাই।’
গত রোববার বিকেলে চট্টগ্রাম আদালত ভবনের নিচতলায় ডাকঘরের সামনের বারান্দায় দেখা মেলে বিশ্রামরত পুলিশ সদস্যদের। এখানে সারা দিন হাজারো মানুষের আনাগোনা। সেখানেই চৌকি পেতে শুয়ে আছেন প্রায় ৫০ জন পুলিশ সদস্য।
একই দিন (রোববার) বিকেলে নগরের সিআরবি পুলিশ ফাঁড়িতে গিয়ে দেখা যায়, ফাঁড়ির ব্যারাকে কয়েকজন বিশ্রাম নিচ্ছেন। সেখানকার দায়িত্বপ্রাপ্ত সার্জেন্ট আমীর ফারুক প্রথম আলোকে বলেন, ‘একতলা সেমিপাকা ঘরটি ব্রিটিশ আমলের। চালার অনেক জায়গায় ফুটো হয়ে গেছে। বর্ষায় পানি পড়ে। তাই কোনার দুটি চৌকির ওপর সব সময় প্লাস্টিক টানানো থাকে। জায়গা না থাকায় একসঙ্গে সবাই ঘুমাতে পারেন না।’
সিএমপি সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশে নতুন ৪৩০টিসহ পাঁচ হাজার ৫৬২টি পদ আছে। নতুন পদে শিগগির পদায়ন হবে। নগর পুলিশ সদস্যদের জন্য বাসা আছে মাত্র ২৭২টি। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যারাক ও সব থানা ভবন মিলিয়ে আরও প্রায় দুই হাজার সদস্যের ঠাসাঠাসি করে থাকার ব্যবস্থা আছে।
নগরের কোতোয়ালি থানার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক উপপরিদর্শক জানান, পদ অনুসারে পুলিশ সদস্যরা মূল বেতনের ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাসাভাড়া পান। কিন্তু ওই টাকায় শহরের বস্তিগুলো ছাড়া অন্য কোথাও বাসা ভাড়া নেওয়া সম্ভব নয়। বাইরের জেলার যাঁরা নগরে কাজ করেন, তাঁরা তাই কষ্ট করে ব্যারাকে বা থানায় থাকেন।
জানা গেছে, পুলিশ সদস্যদের আবাসনসংকটও প্রকট। নিয়ম অনুযায়ী কমপক্ষে ৪০ শতাংশ সদস্যের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু তা-ও নেই। জায়গা নেই, গাড়ি নেই, নিজস্ব থানা ভবন নেই। সিএমপিতে যেন শুধু নেই আর নেই। ফলে অনেকগুলো ‘নেই’-এর মধ্যে চলছে নগর পুলিশের কার্যক্রম।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সিএমপির অনেকগুলো থানা, ফাঁড়ি ও তদন্তকেন্দ্রের কার্যক্রম চলছে ভাড়া করা ভবনে। এ জন্য সিএমপির বছরে খরচ হচ্ছে প্রায় ১৭ লাখ টাকা। নগর পুলিশের ১২টি থানার মধ্যে তিনটি থানা ভবন এবং ৩১টির মধ্যে চারটি ফাঁড়ির কাজ চলছে ভাড়া ভবনে। এ ছাড়া আরও দুটি থানার কাজ চলছে ফাঁড়ির জন্য বরাদ্দ করা জায়গায়।
পুলিশ সূত্র জানায়, সিএমপি সদর দপ্তরের ২ দশমিক ১৬ একর জমির বরাদ্দ চেয়ে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের কাছে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়। জমির বরাদ্দ না পাওয়ায় নতুন প্রশাসনিক ভবনের কাজ শুরু করতে পারছে না মহানগর পুলিশ। খুব শিগগির কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সিএমপিতে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। সদর দপ্তরের পুরোনো ভবনগুলোতে তাঁদের বসার ব্যবস্থা করা কষ্টসাধ্য হবে বলে জানান পুলিশ কর্মকর্তারা।
সিএমপি সূত্র জানায়, মহানগরের ১২টি থানার মধ্যে পাঁচটির নিজস্ব কোনো ভবন নেই। বাকলিয়া ও হালিশহর থানার কার্যক্রম চলছে ভাড়া করা ভবনে। এর মধ্যে হালিশহর থানার ভবনটির মাসিক ভাড়া ৩১ হাজার ৪৫৪ টাকা এবং বাকলিয়া থানা ভবনের ভাড়া মাসে ২০ হাজার ৮৯৩ টাকা।
ফাঁড়ির জন্য নির্মিত দুটি ভবনে এখন খুলশী ও বায়েজিদ থানার কাজ চলছে। চরলক্ষ্যা ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের কয়েকটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে চলছে কর্ণফুলী থানার কাজ। এ জন্য মাসে ভাড়া দিতে হয় আট হাজার ২২৫ টাকা। আলাদা ভবন না থাকায় নগরের সদরঘাট এলাকায় সদরঘাট পুলিশ ফাঁড়ির জমিতে নির্মিত একটি তিনতলা ভবনে ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনারের কার্যালয়।
সিএমপির ৩১টি ফাঁড়ির মধ্যে ২০টির কোনো ভবন নেই। এর মধ্যে বন্দরের জমিতে সাতটি, রেলওয়ের জমিতে চারটি, জেলা প্রশাসনের জমিতে দুটি এবং চট্টগ্রাম ইউরিয়া সার কারখানার (সিইউএফএল) জমিতে একটি ফাঁড়ির কাজ চলছে। নগরের আসকারদীঘি ও ক্যান্টনমেন্ট পুলিশ ফাঁড়ির জন্য ভাড়ায় নেওয়া ভবন দুটির মাসিক ভাড়া যথাক্রমে ১৯ হাজার ৫৬১ টাকা ও ১৫ হাজার ৪৬২ টাকা। রেলের জমিতে থাকা চারটি ফাঁড়ির মধ্যে দুটির জন্য (কালুরঘাট ও পশ্চিম মাদারবাড়ি ফাঁড়ি) বছরে লাইসেন্স নবায়ন ফি দিতে হয় পাঁচ লাখ ৪৬ হাজার ৩৯৫ টাকা।
সিএমপি সূত্র জানায়, সরকারি কোনো সংস্থার জমি না পাওয়ায় কাট্টলী পুলিশ ফাঁড়ির কাজ চলছে স্থানীয় পিয়ারি মোহনসেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। একইভাবে দেওয়ানহাট ফাঁড়ির কাজ চলছে স্থানীয় আজমিরী বিদ্যালয়ের জমিতে।
নগর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান, সাধারণত থানার আকার, জনসংখ্যা ও অপরাধপ্রবণতার ওপর নির্ভর করে নিয়মিত পুলিশি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ফাঁড়ি স্থাপন করা হয়। যেসব ফাঁড়ির স্থায়ী নিজস্ব ভবন নেই, সেগুলো এখনো সংশ্লিষ্ট থানার সঙ্গে সংযুক্ত।
এ ছাড়া সিএমপির ছয়টি পুলিশ বক্সের মধ্যে পাঁচটিই চলছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, রেল এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের জমিতে। পাশাপাশি মহানগরের পাঁচটি তদন্তকেন্দ্রেরই নিজস্ব কোনো জমি নেই।
ঘুমাতেও হয় পালা করে: চট্টগ্রাম মহানগরে কর্মরত বেশির ভাগ পুলিশ সদস্যের কোনো আবাসনব্যবস্থা নেই। দিনে-রাতে পালা করে ব্যারাকে, থানায় ও ফাঁড়িতে জরাজীর্ণ ভবনে ঘুমান অনেক পুুলিশ সদস্য। ঘুমানোর জায়গায় গাদাগাদি করে রাখতে হয় পোশাক ও ব্যবহারের জিনিসপত্র।
পুলিশের এক সদস্য (কনস্টেবল) বলেন, ‘অনেক সময় রাতে ডিউটি করে ব্যারাকে এসে ঘুমানোর জন্য অপেক্ষায় থাকতে হয়। কারণ, আগের জন তখনো বিছানায়। তিনি ডিউটিতে গেলে তারপর ঘুমাতে যাই।’
গত রোববার বিকেলে চট্টগ্রাম আদালত ভবনের নিচতলায় ডাকঘরের সামনের বারান্দায় দেখা মেলে বিশ্রামরত পুলিশ সদস্যদের। এখানে সারা দিন হাজারো মানুষের আনাগোনা। সেখানেই চৌকি পেতে শুয়ে আছেন প্রায় ৫০ জন পুলিশ সদস্য।
একই দিন (রোববার) বিকেলে নগরের সিআরবি পুলিশ ফাঁড়িতে গিয়ে দেখা যায়, ফাঁড়ির ব্যারাকে কয়েকজন বিশ্রাম নিচ্ছেন। সেখানকার দায়িত্বপ্রাপ্ত সার্জেন্ট আমীর ফারুক প্রথম আলোকে বলেন, ‘একতলা সেমিপাকা ঘরটি ব্রিটিশ আমলের। চালার অনেক জায়গায় ফুটো হয়ে গেছে। বর্ষায় পানি পড়ে। তাই কোনার দুটি চৌকির ওপর সব সময় প্লাস্টিক টানানো থাকে। জায়গা না থাকায় একসঙ্গে সবাই ঘুমাতে পারেন না।’
সিএমপি সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশে নতুন ৪৩০টিসহ পাঁচ হাজার ৫৬২টি পদ আছে। নতুন পদে শিগগির পদায়ন হবে। নগর পুলিশ সদস্যদের জন্য বাসা আছে মাত্র ২৭২টি। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যারাক ও সব থানা ভবন মিলিয়ে আরও প্রায় দুই হাজার সদস্যের ঠাসাঠাসি করে থাকার ব্যবস্থা আছে।
নগরের কোতোয়ালি থানার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক উপপরিদর্শক জানান, পদ অনুসারে পুলিশ সদস্যরা মূল বেতনের ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাসাভাড়া পান। কিন্তু ওই টাকায় শহরের বস্তিগুলো ছাড়া অন্য কোথাও বাসা ভাড়া নেওয়া সম্ভব নয়। বাইরের জেলার যাঁরা নগরে কাজ করেন, তাঁরা তাই কষ্ট করে ব্যারাকে বা থানায় থাকেন।
No comments