মিথ্যা মামলা করে দণ্ড দিলেন এসআই আলম বাদশা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অণু প্রাণবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র আবদুল কাদেরের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করার দায়ে এক হাজার টাকা দণ্ড দিয়েছেন খিলগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলম বাদশা। আবদুল কাদেরের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করায় গত ৭ মার্চ আলম বাদশাকে এক হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৩০ দিনের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।
গতকাল বুধবার আলম বাদশা ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আবু জাফর মোহাম্মদ কামরুজ্জামানের আদালতে হাজির হয়ে জরিমানার টাকা জমা দেন। এরপর আদালত এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আদেশের অনুলিপি পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও পুলিশ কমিশনার বরাবর পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত ও তথ্য বিভাগের উপকমিশনার আসাদুজ্জামান প্রথম আলোকে জানান, আদেশের অনুলিপি পাওয়ার পর পুলিশ প্রবিধান অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
গত বছরের ১৫ জুলাই রাতে ইস্কাটন গার্ডেন রোডের খালার বাসা থেকে হেঁটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে ফেরার পথে সেগুনবাগিচায় পুলিশ কাদেরকে আটক ও নির্যাতন করে। পরদিন সকালে খিলগাঁও থানার তৎকালীন ওসি হেলালউদ্দীন তাঁর কক্ষে নিয়ে কাদেরকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করেন। পরে পুলিশ তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে ও ডাকাতির প্রস্তুতির অভিযোগে দুটি মামলা করে। এ ছাড়া মোহাম্মদপুর থানার একটি গাড়ি ছিনতাইয়ের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এ নিয়ে প্রথম আলোসহ বিভিন্ন দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপর হাইকোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রুল জারি করেন এবং ঘটনাটি তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন। তিনটি মামলায় কাদেরের বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ না পাওয়ায় তাঁকে বাদ দিয়ে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত ও তথ্য বিভাগের উপকমিশনার আসাদুজ্জামান প্রথম আলোকে জানান, আদেশের অনুলিপি পাওয়ার পর পুলিশ প্রবিধান অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
গত বছরের ১৫ জুলাই রাতে ইস্কাটন গার্ডেন রোডের খালার বাসা থেকে হেঁটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে ফেরার পথে সেগুনবাগিচায় পুলিশ কাদেরকে আটক ও নির্যাতন করে। পরদিন সকালে খিলগাঁও থানার তৎকালীন ওসি হেলালউদ্দীন তাঁর কক্ষে নিয়ে কাদেরকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করেন। পরে পুলিশ তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে ও ডাকাতির প্রস্তুতির অভিযোগে দুটি মামলা করে। এ ছাড়া মোহাম্মদপুর থানার একটি গাড়ি ছিনতাইয়ের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এ নিয়ে প্রথম আলোসহ বিভিন্ন দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপর হাইকোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রুল জারি করেন এবং ঘটনাটি তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন। তিনটি মামলায় কাদেরের বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ না পাওয়ায় তাঁকে বাদ দিয়ে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।
No comments