ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ, ইংল্যান্ড ৫৯৯
কম নয়, ৪৪৫ রান। চট্টগ্রাম টেস্টে
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে এ বিশাল রানেই পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। ফলোঅন এড়াতে
এখনও প্রয়োজন ২৪৬ রান। হাতে আছে ৫ উইকেট।
গতকাল শনিবার
দ্বিতীয় দিন শেষ হওয়ার আগে ইংলিশদের করা ৫৯৯ রানের জবাবে ৫ উইকেটে ১৫৪ রান
করে স্বাগতিকরা। তামিম ৮১ রানে ব্যাট করছেন। সঙ্গে রয়েছেন 'নাইট ওয়াচম্যান'
হিসেবে নামা শাহাদাত।
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে এ ম্যাচের প্রথম দিন ৩ উইকেটে ৩৭৪ করে দিন শেষ করেছিল ইংলিশরা। কুক ১৫৮ রান ও কলিংউড ৩২ রানে অপরাজিত ছিলেন। কাল কুক আর ১৫ রান যোগ করে রিয়াদের বলে কট এ্যান্ড বোল্ড হন। তবে এর আগেই ২৮৩ বলে ১৬ চার ও ২ ছক্কায় ক্যারিয়ারের সেরা ১৭৩ রানের ইনিংস খেলেন ইংলিশ অধিনায়ক। এরপর কলিংউডও সেই একই পথে হাঁটেন। ১৮৮ বলে ১০ চার ও ৪ ছক্কায় ১৪৫ রান করেন। ক্যারিয়ারের ১০ম সেঞ্চুরি পূর্ণ করেই রাজ্জাকের বলে আউট হন কলিংউড। বর্তমান ইংল্যান্ড দলের মধ্যে বাংলাদেশের বিরম্নদ্ধে টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতায় পুষ্ট একমাত্র ক্রিকেটার বেল করেন ৮৪ রান। দলও আগের দিনের সঙ্গে আরও ২১৫ রান যোগ করে বাংলাদেশকে রানের পাহাড়ে চাপা দেয়।
এ রান অতিক্রম করতে গিয়ে বিপদের ঘনঘটায় পড়ে বাংলাদেশ। ফলোঅন এড়ানোই এখন দুঃসাধ্য হওয়ার পথে। তামিম একাই খেলছেন। দলীয় ৫১ রানে তিন উইকেট (ইমরম্নল, জুনায়েদ ও আফতাব) পড়ে যাওয়ার পর রিয়াদ যোগ্য সঙ্গ দেয়ার চেষ্টা করে যান তামিমকে। কিন্তু একটি ভুল শট তাঁকে খাদের কিনারায় ফেলে দেয়। দলও খাদের কিনারায় পড়ে যায়। দল যখন একটি মজবুত অবস্থানে এগিয়ে যাচ্ছে ঠিক তখনই সোয়ানের বলে অহেতুক সুইপ করতে গিয়ে আউট হন রিয়াদ (৫১)। দলীয় ১৪৫ রানে রিয়াদ আউট হওয়ার কিছুৰণ পর ১৪৯ রানে শাকিবও প্যাভিলিয়নে ফেরেন। দল তখন বিপজ্জনক অবস্থায়। পাঁচ উইকেট হারিয়ে চরম বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে যায় বাংলাদেশ। মাঠে নামেন 'নাইট ওয়াচম্যান' শাহাদাত। তাঁকে নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছেন তামিম। ১১৫ বলে ১৩ চার ও ১ ছক্কায় তাঁর করা ৮১ রানেই ১৫৪ রান করতে সৰম হয় বাংলাদেশ। এখন অপেৰা, সবার আগে ফলোঅন থেকে দলকে বাঁচান। এজন্য হাতে আছে ৫ উইকেট। বাংলাদেশের পেসার ও স্পিনাররা সুবিধা করতে পারেননি। সেখানে পেসার স্টুয়ার্ট ব্রড ২টি ও স্পিনার গ্রায়েম সোয়ান ৩টি উইকেট নেন। দিনের মাঝপথে দ্বিতীয় সেশনে ইনিংস ঘোষণা করে ইংল্যান্ড। আর দেড় সেশনেই নেই বাংলাদেশের ৫ উইকেট। আজ তৃতীয় দিন বাকি থাকা উইকেটই সম্বল। ফলোঅন এড়াতে তামিম, মুশফিক, নাঈমের দিকেই তাকিয়ে সবাই।
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে এ ম্যাচের প্রথম দিন ৩ উইকেটে ৩৭৪ করে দিন শেষ করেছিল ইংলিশরা। কুক ১৫৮ রান ও কলিংউড ৩২ রানে অপরাজিত ছিলেন। কাল কুক আর ১৫ রান যোগ করে রিয়াদের বলে কট এ্যান্ড বোল্ড হন। তবে এর আগেই ২৮৩ বলে ১৬ চার ও ২ ছক্কায় ক্যারিয়ারের সেরা ১৭৩ রানের ইনিংস খেলেন ইংলিশ অধিনায়ক। এরপর কলিংউডও সেই একই পথে হাঁটেন। ১৮৮ বলে ১০ চার ও ৪ ছক্কায় ১৪৫ রান করেন। ক্যারিয়ারের ১০ম সেঞ্চুরি পূর্ণ করেই রাজ্জাকের বলে আউট হন কলিংউড। বর্তমান ইংল্যান্ড দলের মধ্যে বাংলাদেশের বিরম্নদ্ধে টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতায় পুষ্ট একমাত্র ক্রিকেটার বেল করেন ৮৪ রান। দলও আগের দিনের সঙ্গে আরও ২১৫ রান যোগ করে বাংলাদেশকে রানের পাহাড়ে চাপা দেয়।
এ রান অতিক্রম করতে গিয়ে বিপদের ঘনঘটায় পড়ে বাংলাদেশ। ফলোঅন এড়ানোই এখন দুঃসাধ্য হওয়ার পথে। তামিম একাই খেলছেন। দলীয় ৫১ রানে তিন উইকেট (ইমরম্নল, জুনায়েদ ও আফতাব) পড়ে যাওয়ার পর রিয়াদ যোগ্য সঙ্গ দেয়ার চেষ্টা করে যান তামিমকে। কিন্তু একটি ভুল শট তাঁকে খাদের কিনারায় ফেলে দেয়। দলও খাদের কিনারায় পড়ে যায়। দল যখন একটি মজবুত অবস্থানে এগিয়ে যাচ্ছে ঠিক তখনই সোয়ানের বলে অহেতুক সুইপ করতে গিয়ে আউট হন রিয়াদ (৫১)। দলীয় ১৪৫ রানে রিয়াদ আউট হওয়ার কিছুৰণ পর ১৪৯ রানে শাকিবও প্যাভিলিয়নে ফেরেন। দল তখন বিপজ্জনক অবস্থায়। পাঁচ উইকেট হারিয়ে চরম বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে যায় বাংলাদেশ। মাঠে নামেন 'নাইট ওয়াচম্যান' শাহাদাত। তাঁকে নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছেন তামিম। ১১৫ বলে ১৩ চার ও ১ ছক্কায় তাঁর করা ৮১ রানেই ১৫৪ রান করতে সৰম হয় বাংলাদেশ। এখন অপেৰা, সবার আগে ফলোঅন থেকে দলকে বাঁচান। এজন্য হাতে আছে ৫ উইকেট। বাংলাদেশের পেসার ও স্পিনাররা সুবিধা করতে পারেননি। সেখানে পেসার স্টুয়ার্ট ব্রড ২টি ও স্পিনার গ্রায়েম সোয়ান ৩টি উইকেট নেন। দিনের মাঝপথে দ্বিতীয় সেশনে ইনিংস ঘোষণা করে ইংল্যান্ড। আর দেড় সেশনেই নেই বাংলাদেশের ৫ উইকেট। আজ তৃতীয় দিন বাকি থাকা উইকেটই সম্বল। ফলোঅন এড়াতে তামিম, মুশফিক, নাঈমের দিকেই তাকিয়ে সবাই।
No comments