ইসলামবিরোধী চলচ্চিত্র নিষিদ্ধ করুন ॥ যুক্তরাষ্ট্রকে প্রধানমন্ত্রী- হজ প্রোগ্রাম উদ্বোধন ॥ নবীজীর (স) অবমাননা কোন মুসলমানই সহ্য করতে পারে না
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন মার্কিন প্রযোজকের ইসলামবিরোধী চলচ্চিত্র নির্মাণের তীব্র নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে ওই চলচ্চিত্রের বিক্রি ও প্রদর্শন নিষিদ্ধ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ‘কোন মুসলমান মহানবী (স)’র অবমাননা সহ্য করতে পারে না’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী ওই চলচ্চিত্র নির্মাতার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
খবর বাসসর।
তিনি রবিবার আশকোনা হজক্যাম্পে ধর্ম মন্ত্রণালয় আয়োজিত চলতি ২০১২ (১৪৩৩ হিজরী) সালে হজযাত্রীদের জন্য হজ প্রোগ্রাম উদ্বোধনকালে আরও বলেন, বাংলাদেশে যাতে এই চলচ্চিত্র প্রদর্শন হতে না পারে সে ব্যাপারে আমরা ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছি। ‘আওয়ামী লীগ সব সময় ইসলামের সেবায় নিয়োজিত এবং কখনও ইসলামের চেতনা ও আদর্শের অবমাননাকর কোন কর্মকা- মেনে নেবে না’ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর দল ইসলামের প্রচার ও প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খান এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মজিবুর রহমান বক্তৃতা করেন। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী হাবিবুল আওয়াল এতে স্বাগত বক্তৃতা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর দল ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার আগে সন্ত্রাসীরা দেশব্যাপী খুন ও বোমাবাজিসহ অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিল এবং সে সময় ইসলামের নামে এটা ছিল তাদের নিয়মিত কর্মকা-। ‘তাঁর সরকার কঠোর হস্তে সন্ত্রাসীদের দমন করে দেশকে সন্ত্রাসী দেশের অভিশাপ থেকে মুক্ত করেছে’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলদেশ এখন গোটাবিশ্বে অনুকরণীয় ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ হিসেবে গণ্য হচ্ছে।
তিনি বলেন, ২০০৯ সালে তাঁর সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেয়ার আগে হজযাত্রীদের প্রতিবছরই দালাল-প্রতারকদের খপ্পরে পড়ে অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্ট ভোগ করতে হতো। বর্তমান সরকার সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য জাতীয় হজনীতি ২০১০-২০১৪ প্রণয়ন করে হাজীদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিসহ হজব্রত পালনকে একটি সুনির্দিষ্ট পদ্ধতির আওতায় এনেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত তিন বছরে হজ ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক গুণগত পরিবর্তন হওয়ায় সৌদি সরকারের মূল্যায়নে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষ স্থান লাভ করেছে। হাজীদের সেবা প্রদান আরও সহজ ও উন্নত করতে তাঁর সরকার ২০০৯ সালে হজ উইং অফিস জেদ্দা থেকে মক্কায় নিয়ে আসাসহ আরও কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। ফলে হজযাত্রীদের সেবার মানও বৃদ্ধি পেয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, হজ ব্যবস্থাপনায় তথ্যপ্রযুক্তি চালুর ফলে হজযাত্রীগণ সহজেই যাবতীয় সেবা গ্রহণ এবং দেশ-বিদেশ থেকে তাদের আত্মীয়স্বজনের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে পারছেন। হজব্রত পালনকারীদের সুবিধার্থে জেদ্দা হজ টার্মিনালে ২০১০ সালে ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে পাজা ভাড়া করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ২০১০ সালে হজক্যাম্পে ৪টি লিফট এবং একই বছরে বিমান, কাস্টমস ও ইমিগ্রেশন এলাকায় সেন্ট্রাল এসি স্থাপন করা হয়েছে। হজযাত্রীদের উন্নতমানের আবাসন নিশ্চিত করতে মক্কা ও মদিনায় বাড়ি ভাড়ার ক্ষেত্রে অতীতের অনিয়ম দূর করে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের মাধ্যমে দূরবর্তী, পুরনো ও পাহাড়ের ওপরের পরিবর্তে নিকটবর্তী, নতুন ও সমতল ভূমিতে বাড়িভাড়া করা হচ্ছে। এতে হজ ব্যবস্থাপনায় সেবার মান বৃদ্ধি ও শৃঙ্খলা ফিরে আসায় ক্রমান্বয়ে হজযাত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে প্রায় তিনগুণ হয়েছে। ২০০৯ সালে হজযাত্রীর সংখ্যা ছিল ৫৮ হাজার ২২০ জন, যা চলতি বছর হয়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৫৭০।
ইসলামের প্রচার ও প্রসারে তাঁর সরকারের নেয়া বিভিন্ন ব্যবস্থার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সরকারী পর্যায়ে আমরাই সর্বপ্রথম আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ডিজিটাইজেশনের মাধ্যমে আরবী, বাংলা ও ইংরেজী ভাষায় পবিত্র কোরানের প্রচার ও প্রসারের ব্যবস্থা নিয়েছি।
এর মাধ্যমে বাংলাদেশে এবং বিদেশে অবস্থানরত বাংলা ভাষাভাষী জনগোষ্ঠী কোরান সম্পর্কে অবগত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁরা সহজেই কোরানের সরল ও সঠিক তর্জমা শুনতে, পড়তে ও বুঝতে পারছেন।’ তিনি বলেন, স্কুল পর্যায়ে ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মানবসম্পদ উন্নয়নে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। ইমামগণকে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমাম ও ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ তাঁদের জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সুন্দর ও উন্নত সমাজ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ৬৪৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ব্যয়ে বন্ধ হয়ে যাওয়া মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্প পুনরায় চালু করেছে। এতে হাজার হাজার আলেম-ওলামার কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আবারও দেশের লাখ লাখ শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি শুদ্ধভাবে পবিত্র কোরান শেখার সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর সরকার হজ ব্যবস্থাপনার উন্নতির লক্ষ্যে বিগত তিন বছরে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, জনবল বৃদ্ধি, আন্তঃমন্ত্রণালয় এবং সৌদি সরকারের সঙ্গে হজসংক্রান্ত বিষয়ে সম্পর্কের উন্নয়ন করেছে এ কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, হজ ব্যবস্থাপনায় সফলতার এ ধারা আগামী দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে। প্রত্যেক হজযাত্রী যেন সুস্থ ও সুন্দরভাবে হজব্রত পালন করে দেশে ফিরে আসেন এ কামনা করে প্রধানমন্ত্রী হজ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রী বলেন, চলতি বছর সকল হজযাত্রীকে আগেই সৌদি সিমকার্ড দেয়া হবে, যেন তাঁদের আত্মীয়স্বজনরা সহজে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
তিনি রবিবার আশকোনা হজক্যাম্পে ধর্ম মন্ত্রণালয় আয়োজিত চলতি ২০১২ (১৪৩৩ হিজরী) সালে হজযাত্রীদের জন্য হজ প্রোগ্রাম উদ্বোধনকালে আরও বলেন, বাংলাদেশে যাতে এই চলচ্চিত্র প্রদর্শন হতে না পারে সে ব্যাপারে আমরা ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছি। ‘আওয়ামী লীগ সব সময় ইসলামের সেবায় নিয়োজিত এবং কখনও ইসলামের চেতনা ও আদর্শের অবমাননাকর কোন কর্মকা- মেনে নেবে না’ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর দল ইসলামের প্রচার ও প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খান এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মজিবুর রহমান বক্তৃতা করেন। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী হাবিবুল আওয়াল এতে স্বাগত বক্তৃতা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর দল ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার আগে সন্ত্রাসীরা দেশব্যাপী খুন ও বোমাবাজিসহ অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিল এবং সে সময় ইসলামের নামে এটা ছিল তাদের নিয়মিত কর্মকা-। ‘তাঁর সরকার কঠোর হস্তে সন্ত্রাসীদের দমন করে দেশকে সন্ত্রাসী দেশের অভিশাপ থেকে মুক্ত করেছে’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলদেশ এখন গোটাবিশ্বে অনুকরণীয় ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ হিসেবে গণ্য হচ্ছে।
তিনি বলেন, ২০০৯ সালে তাঁর সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেয়ার আগে হজযাত্রীদের প্রতিবছরই দালাল-প্রতারকদের খপ্পরে পড়ে অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্ট ভোগ করতে হতো। বর্তমান সরকার সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য জাতীয় হজনীতি ২০১০-২০১৪ প্রণয়ন করে হাজীদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিসহ হজব্রত পালনকে একটি সুনির্দিষ্ট পদ্ধতির আওতায় এনেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত তিন বছরে হজ ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক গুণগত পরিবর্তন হওয়ায় সৌদি সরকারের মূল্যায়নে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষ স্থান লাভ করেছে। হাজীদের সেবা প্রদান আরও সহজ ও উন্নত করতে তাঁর সরকার ২০০৯ সালে হজ উইং অফিস জেদ্দা থেকে মক্কায় নিয়ে আসাসহ আরও কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। ফলে হজযাত্রীদের সেবার মানও বৃদ্ধি পেয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, হজ ব্যবস্থাপনায় তথ্যপ্রযুক্তি চালুর ফলে হজযাত্রীগণ সহজেই যাবতীয় সেবা গ্রহণ এবং দেশ-বিদেশ থেকে তাদের আত্মীয়স্বজনের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে পারছেন। হজব্রত পালনকারীদের সুবিধার্থে জেদ্দা হজ টার্মিনালে ২০১০ সালে ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে পাজা ভাড়া করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ২০১০ সালে হজক্যাম্পে ৪টি লিফট এবং একই বছরে বিমান, কাস্টমস ও ইমিগ্রেশন এলাকায় সেন্ট্রাল এসি স্থাপন করা হয়েছে। হজযাত্রীদের উন্নতমানের আবাসন নিশ্চিত করতে মক্কা ও মদিনায় বাড়ি ভাড়ার ক্ষেত্রে অতীতের অনিয়ম দূর করে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের মাধ্যমে দূরবর্তী, পুরনো ও পাহাড়ের ওপরের পরিবর্তে নিকটবর্তী, নতুন ও সমতল ভূমিতে বাড়িভাড়া করা হচ্ছে। এতে হজ ব্যবস্থাপনায় সেবার মান বৃদ্ধি ও শৃঙ্খলা ফিরে আসায় ক্রমান্বয়ে হজযাত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে প্রায় তিনগুণ হয়েছে। ২০০৯ সালে হজযাত্রীর সংখ্যা ছিল ৫৮ হাজার ২২০ জন, যা চলতি বছর হয়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৫৭০।
ইসলামের প্রচার ও প্রসারে তাঁর সরকারের নেয়া বিভিন্ন ব্যবস্থার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সরকারী পর্যায়ে আমরাই সর্বপ্রথম আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ডিজিটাইজেশনের মাধ্যমে আরবী, বাংলা ও ইংরেজী ভাষায় পবিত্র কোরানের প্রচার ও প্রসারের ব্যবস্থা নিয়েছি।
এর মাধ্যমে বাংলাদেশে এবং বিদেশে অবস্থানরত বাংলা ভাষাভাষী জনগোষ্ঠী কোরান সম্পর্কে অবগত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁরা সহজেই কোরানের সরল ও সঠিক তর্জমা শুনতে, পড়তে ও বুঝতে পারছেন।’ তিনি বলেন, স্কুল পর্যায়ে ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মানবসম্পদ উন্নয়নে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। ইমামগণকে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমাম ও ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ তাঁদের জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সুন্দর ও উন্নত সমাজ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ৬৪৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ব্যয়ে বন্ধ হয়ে যাওয়া মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্প পুনরায় চালু করেছে। এতে হাজার হাজার আলেম-ওলামার কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আবারও দেশের লাখ লাখ শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি শুদ্ধভাবে পবিত্র কোরান শেখার সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর সরকার হজ ব্যবস্থাপনার উন্নতির লক্ষ্যে বিগত তিন বছরে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, জনবল বৃদ্ধি, আন্তঃমন্ত্রণালয় এবং সৌদি সরকারের সঙ্গে হজসংক্রান্ত বিষয়ে সম্পর্কের উন্নয়ন করেছে এ কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, হজ ব্যবস্থাপনায় সফলতার এ ধারা আগামী দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে। প্রত্যেক হজযাত্রী যেন সুস্থ ও সুন্দরভাবে হজব্রত পালন করে দেশে ফিরে আসেন এ কামনা করে প্রধানমন্ত্রী হজ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রী বলেন, চলতি বছর সকল হজযাত্রীকে আগেই সৌদি সিমকার্ড দেয়া হবে, যেন তাঁদের আত্মীয়স্বজনরা সহজে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
No comments