৮ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা ইউনিয়ন পরিষদ ফোরামের
ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধি, চেয়ারম্যানদের মর্যাদা নির্ধারণ করে ওয়ারেন্ট অব প্রেসিডেন্সে অন্তর্ভুক্ত করাসহ আট দফা দাবিতে আমরণ অনশনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ ফোরাম (বিইউপিএফ)।
গতকাল শনিবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ করে ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়ে গঠিত ফোরামের নেতারা এই ঘোষণা দেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ১ অক্টোবর উপজেলায় ও ১৫ অক্টোবর জেলা পর্যায়ে বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ, ১১ নভেম্বর থেকে তিন দিনের কর্মবিরতি এবং সর্বশেষ ১ ডিসেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আমরণ অনশন কর্মসূচি।
কর্মসূচি ঘোষণা করে ফোরামের সভাপতি মাহবুবুর রহমান অভিযোগ করেন, ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যে প্রতিশ্রুতি নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন, সে প্রতিশ্রুতি তাঁরা পূরণ করতে পারছেন না। সাংসদেরা হস্তক্ষেপ করছেন। আর চেয়ারম্যানদের যে সম্মানী ভাতা (এক হাজার ৪৫০ টাকা) দেওয়া হয়, তাও অসম্মানজনক। তাই এই সম্মানী ভাতা বাড়াতে হবে।
মহাসমাবেশে ফোরামের দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, এই দাবি মানলে সরকারের ক্ষতি হবে না বরং জনগণ উপকৃত হবে। সরকারকে বলব, কঠিন কর্মসূচিতে যাওয়ার আগেই আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করুন।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির নেতা সৈয়দ আবু জাফর আহমেদও এই দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন। সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ফোরামের মহাসচিব মোর্শেদ আলমসহ বিভিন্ন জেলা প্রতিনিধিরা।
জেলা প্রতিনিধিরা বলেন, এই সরকার কঠিন কর্মসূচি দেওয়ার আগে কোনো দাবি বাস্তবায়ন করে না। তাই কঠিন কর্মসূচি দিয়েই দাবি আদায় করতে হবে। অনুষ্ঠানে সারা দেশ থেকে আসা অসংখ্য ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
ফোরামের আট দফা দাবির মধ্যে রয়েছে: সংবিধান ও আইন পরিপন্থী পরিপত্রগুলো বাতিল ও সব ধরনের হস্তক্ষেপ বন্ধ করা; টিআর, কাবিখা, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি, ভূমি হস্তান্তর করের এক শতাংশসহ সব ধরনের বরাদ্দ সরাসরি ইউপিকে দেওয়া; ইউনিয়ন পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পরিষদে হস্তান্তর এবং ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলার সম্পদ এবং আয়ের খাতগুলো সুনির্দিষ্ট করে অবিলম্বে হাটবাজার, জলমহাল, খেয়াঘাট, শ্যালোঘাট ও খাসজমি ইজারা দেওয়ার ক্ষমতা ইউপিকে হস্তান্তর।
কর্মসূচি ঘোষণা করে ফোরামের সভাপতি মাহবুবুর রহমান অভিযোগ করেন, ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যে প্রতিশ্রুতি নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন, সে প্রতিশ্রুতি তাঁরা পূরণ করতে পারছেন না। সাংসদেরা হস্তক্ষেপ করছেন। আর চেয়ারম্যানদের যে সম্মানী ভাতা (এক হাজার ৪৫০ টাকা) দেওয়া হয়, তাও অসম্মানজনক। তাই এই সম্মানী ভাতা বাড়াতে হবে।
মহাসমাবেশে ফোরামের দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, এই দাবি মানলে সরকারের ক্ষতি হবে না বরং জনগণ উপকৃত হবে। সরকারকে বলব, কঠিন কর্মসূচিতে যাওয়ার আগেই আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করুন।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির নেতা সৈয়দ আবু জাফর আহমেদও এই দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন। সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ফোরামের মহাসচিব মোর্শেদ আলমসহ বিভিন্ন জেলা প্রতিনিধিরা।
জেলা প্রতিনিধিরা বলেন, এই সরকার কঠিন কর্মসূচি দেওয়ার আগে কোনো দাবি বাস্তবায়ন করে না। তাই কঠিন কর্মসূচি দিয়েই দাবি আদায় করতে হবে। অনুষ্ঠানে সারা দেশ থেকে আসা অসংখ্য ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
ফোরামের আট দফা দাবির মধ্যে রয়েছে: সংবিধান ও আইন পরিপন্থী পরিপত্রগুলো বাতিল ও সব ধরনের হস্তক্ষেপ বন্ধ করা; টিআর, কাবিখা, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি, ভূমি হস্তান্তর করের এক শতাংশসহ সব ধরনের বরাদ্দ সরাসরি ইউপিকে দেওয়া; ইউনিয়ন পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পরিষদে হস্তান্তর এবং ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলার সম্পদ এবং আয়ের খাতগুলো সুনির্দিষ্ট করে অবিলম্বে হাটবাজার, জলমহাল, খেয়াঘাট, শ্যালোঘাট ও খাসজমি ইজারা দেওয়ার ক্ষমতা ইউপিকে হস্তান্তর।
No comments