ফটিকছড়ি পৌর নির্বাচন নিয়ে সংশয় by এস এম আক্কাছ উদ্দিন
নির্ধারিত সময়ে ফটিকছড়ি পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে শঙ্কা কাটছে না এখনো। ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার জন্য দুজন প্রার্থী উচ্চ আদালতে রিট মামলা দায়ের করলে এমন অনিশ্চয়তা তৈরি হয়। রিট দায়েরকারী প্রার্থীরা দাবি করেছেন, শুনানি শেষে আদালত সাত দিনের মধ্যে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
তবে রায়ের সার্টিফাইড কপি হাতে না পাওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি স্থানীয় নির্বাচনী কর্মকর্তারা।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শফিকুর রহমান জানান, আদেশের কপি গতকাল শনিবার বেলা ১১টা পর্যন্ত হাতে পাননি। রায় হাতে এলে সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ২০ সেপ্টেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীরা এখনো প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে শঙ্কা কাজ করছে তাঁদের মধ্যেও।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার অঞ্জনা খান মজলিশ প্রথম আলোকে বলেন, ‘রিট আবেদনকারী প্রার্থীরা আদালতের আদেশের একটি কপি আমাকে দিয়েছেন। তবে সার্টিফাইড কপি এখনো পাইনি। বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কী করণীয় কমিশনই তা ঠিক করবে।’
রিট আবেদনকারী মেয়র পদপ্রার্থী ইদ্রিস রায়হান ও কাউন্সিলর পদপ্রার্থী মো. নুরুল আলম জানান, ভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য হাইকোর্টের বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকি ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের ডিভিশন বেঞ্চে তাঁরা একটি রিট মামলা দায়ের করেন। মামলায় নির্বাচন কমিশন সচিব, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সচিবসহ নয়জনকে বিবাদী করা হয়। গত ১০ সেপ্টেম্বর শুনানি শেষে রিট আমলে নিয়ে আদালত সাত দিনের মধ্যে ভোটার তালিকা হালনাগাদের আদেশ দেন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ২৫ দশমিক ১০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ পৌরসভায় ভোটারের সংখ্যা ২৫ হাজার ৪৪৪ জন। নির্বাচনে মেয়র পদে পাঁচজন, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১১ এবং সাধারণ সদস্য পদে ৫৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
নির্বাচনকে ঘিরে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় মেয়র, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর, কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ও তাঁদের সমর্থকেরা ক্ষুব্ধ হন। উপজেলার বিশিষ্ট আইনজীবী উত্তম কুমার মহাজন জানান, পৌর নির্বাচন এখন আইনি জটিলতার মধ্যে পড়েছে। এই মুহূর্তে এলাকায় নির্বাচনের পরিবেশ বিরাজ করছে। প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণাও তুঙ্গে। এ কারণে নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত।
এদিকে উচ্চ আদালতে রিট দায়েরকারী মেয়র পদপ্রার্থী ইদ্রিস রায়হান জানান, পৌর এলাকায় বর্তমানে প্রায় পাঁচ হাজার ভোটার বেড়েছে। ভোটার তালিকা হালনাগাদ না করলে বহু তরুণ ভোট দিতে পারবেন না।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ১৫ নভেম্বর ফটিকছড়ি উপজেলার ধুরুং ও রাঙ্গামাটিয়া ইউনিয়নকে নিয়ে গঠিত হয় ফটিকছড়ি পৌরসভা। এবার এই পৌরসভার প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শফিকুর রহমান জানান, আদেশের কপি গতকাল শনিবার বেলা ১১টা পর্যন্ত হাতে পাননি। রায় হাতে এলে সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ২০ সেপ্টেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীরা এখনো প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে শঙ্কা কাজ করছে তাঁদের মধ্যেও।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার অঞ্জনা খান মজলিশ প্রথম আলোকে বলেন, ‘রিট আবেদনকারী প্রার্থীরা আদালতের আদেশের একটি কপি আমাকে দিয়েছেন। তবে সার্টিফাইড কপি এখনো পাইনি। বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কী করণীয় কমিশনই তা ঠিক করবে।’
রিট আবেদনকারী মেয়র পদপ্রার্থী ইদ্রিস রায়হান ও কাউন্সিলর পদপ্রার্থী মো. নুরুল আলম জানান, ভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য হাইকোর্টের বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকি ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের ডিভিশন বেঞ্চে তাঁরা একটি রিট মামলা দায়ের করেন। মামলায় নির্বাচন কমিশন সচিব, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সচিবসহ নয়জনকে বিবাদী করা হয়। গত ১০ সেপ্টেম্বর শুনানি শেষে রিট আমলে নিয়ে আদালত সাত দিনের মধ্যে ভোটার তালিকা হালনাগাদের আদেশ দেন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ২৫ দশমিক ১০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ পৌরসভায় ভোটারের সংখ্যা ২৫ হাজার ৪৪৪ জন। নির্বাচনে মেয়র পদে পাঁচজন, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১১ এবং সাধারণ সদস্য পদে ৫৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
নির্বাচনকে ঘিরে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় মেয়র, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর, কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ও তাঁদের সমর্থকেরা ক্ষুব্ধ হন। উপজেলার বিশিষ্ট আইনজীবী উত্তম কুমার মহাজন জানান, পৌর নির্বাচন এখন আইনি জটিলতার মধ্যে পড়েছে। এই মুহূর্তে এলাকায় নির্বাচনের পরিবেশ বিরাজ করছে। প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণাও তুঙ্গে। এ কারণে নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত।
এদিকে উচ্চ আদালতে রিট দায়েরকারী মেয়র পদপ্রার্থী ইদ্রিস রায়হান জানান, পৌর এলাকায় বর্তমানে প্রায় পাঁচ হাজার ভোটার বেড়েছে। ভোটার তালিকা হালনাগাদ না করলে বহু তরুণ ভোট দিতে পারবেন না।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ১৫ নভেম্বর ফটিকছড়ি উপজেলার ধুরুং ও রাঙ্গামাটিয়া ইউনিয়নকে নিয়ে গঠিত হয় ফটিকছড়ি পৌরসভা। এবার এই পৌরসভার প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
No comments