এখন থেকে ডিম ও মুরগির বাচ্চা আমদানি উন্মুক্ত
এখন থেকে অবাধে হাঁস-মুরগি ও পাখির ডিম, হ্যাচিং ডিম ও একদিনের মুরগির বাচ্চা আমদানি করা যাবে। ডিম ও বাচ্চা আমদানির ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমোদনের আর প্রয়োজন হবে না। রবিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই ডিম আমদানি উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তাদের চাহিদা মোতাবেক বাজারে হাঁস-মুরগি ও পাখির ডিম, হ্যাচিং ডিম (বাচ্চা উৎপাদন করার জন্য ডিম) ও একদিনের মুরগির বাচ্চার সরবরাহ ঠিক রাখার স্বার্থে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে বর্তমান আমদানিনীতি আদেশের কিছু বিধান নির্দিষ্ট শর্ত সাপেক্ষে শিথিল করেছে। এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত ৪ সেপ্টেম্বর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এখন থেকে হাঁস-মুরগি ও পাখির ডিম, হ্যাচিং ডিম ও একদিনের মুরগির বাচ্চা আমদানির ক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমতি গ্রহণ করার প্রয়োজন হবে না। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এগুলো অবাধে আমদানি করা যাবে।
বর্তমানে বাজারে ডিমের হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪২ টাকায়। অপরদিকে ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। এছাড়া দেশী হাঁসের ডিমের হালি বিক্রি হচ্ছে ৪৪ টাকায়। ডিমের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ার ফলে এর আগে রোজা সামনে রেখে জুন মাসে ডিম ও মুরগির বাচ্চা আমদানির সুযোগ দেয়া হয়। তবে সে আমদানির সুযোগ ছিল ৩০ জুন পর্যন্ত। পরবর্তীতে এই সময়সীমা আরও বাড়িয়ে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়।
ঈদের আগে থেকেই ডিমের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যায়। সে সময় ডিমের হালি ৩২ টাকা থেকে হঠাৎ করেই ৪০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। একই সঙ্গে বেড়ে যায় ব্রয়লার মুরগির মাংসের দাম। ব্রয়লার মুরগির মাংস প্রতিকেজি এখন ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব কারণে ডিম ও মুরগির বাচ্চা আমদানি উম্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
সরকার নিয়ন্ত্রিত সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসেবে দেখা যায়, ডিমের হালি বিক্রি হচ্ছে ৩৯-৪০ টাকায়। পাইকারি ডিম ব্যবসায়ীদের মতে, ডিমের দাম বাড়ছেই। ১শ’ ডিম এখন বিক্রি হচ্ছে ৯৭০-৯৮০ টাকায়। তবে আমদানির অনুমোদন দেয়ার পরে দাম কিছুটা কমতে পারে।
জানা গেছে, শুধু রাজধানীতেই প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই কোটি পিস ডিমের চাহিদা রয়েছে। কিন্তু উৎপাদন কমে যাওয়ায় চাহিদার বিপরীতে এখন বাজারে আসছে মাত্র দেড় কোটি পিস ডিম। ফলে অস্থির হয়ে উঠছে ডিমের বাজার। এসব দিক বিবেচনায় নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ফের অবাধে ডিম আমদানি উন্মুক্ত করে দিয়েছে।
বর্তমানে বাজারে ডিমের হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪২ টাকায়। অপরদিকে ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। এছাড়া দেশী হাঁসের ডিমের হালি বিক্রি হচ্ছে ৪৪ টাকায়। ডিমের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ার ফলে এর আগে রোজা সামনে রেখে জুন মাসে ডিম ও মুরগির বাচ্চা আমদানির সুযোগ দেয়া হয়। তবে সে আমদানির সুযোগ ছিল ৩০ জুন পর্যন্ত। পরবর্তীতে এই সময়সীমা আরও বাড়িয়ে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়।
ঈদের আগে থেকেই ডিমের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যায়। সে সময় ডিমের হালি ৩২ টাকা থেকে হঠাৎ করেই ৪০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। একই সঙ্গে বেড়ে যায় ব্রয়লার মুরগির মাংসের দাম। ব্রয়লার মুরগির মাংস প্রতিকেজি এখন ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব কারণে ডিম ও মুরগির বাচ্চা আমদানি উম্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
সরকার নিয়ন্ত্রিত সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসেবে দেখা যায়, ডিমের হালি বিক্রি হচ্ছে ৩৯-৪০ টাকায়। পাইকারি ডিম ব্যবসায়ীদের মতে, ডিমের দাম বাড়ছেই। ১শ’ ডিম এখন বিক্রি হচ্ছে ৯৭০-৯৮০ টাকায়। তবে আমদানির অনুমোদন দেয়ার পরে দাম কিছুটা কমতে পারে।
জানা গেছে, শুধু রাজধানীতেই প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই কোটি পিস ডিমের চাহিদা রয়েছে। কিন্তু উৎপাদন কমে যাওয়ায় চাহিদার বিপরীতে এখন বাজারে আসছে মাত্র দেড় কোটি পিস ডিম। ফলে অস্থির হয়ে উঠছে ডিমের বাজার। এসব দিক বিবেচনায় নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ফের অবাধে ডিম আমদানি উন্মুক্ত করে দিয়েছে।
No comments