সচল হলো বুয়েট ক্লাস শুরু
দীর্ঘ দুই মাসেরও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর গতকাল শনিবার থেকে ক্লাস শুরু হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট)। শিগগির প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে বুয়েট কর্তৃপক্ষ।
দীর্ঘদিন পর শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হওয়ায় বুয়েট যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে।
দীর্ঘদিন পর শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হওয়ায় বুয়েট যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে।
প্রথম দিনেই ক্যাম্পাসে ছিল শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সরব উপস্থিতি। ক্লাসও হয়েছে ঠিকমতো।
উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনের কারণে গত এপ্রিল থেকে অচলাবস্থা চলতে থাকে বুয়েটে। এরপর কর্তৃপক্ষের অনির্ধারিত বন্ধ আর শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে গত ১৪ জুলাই থেকে বুয়েটে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকে। ৯ সেপ্টেম্বর সহ-উপাচার্য হাবিবুর রহমানকে সরিয়ে দেওয়ার পর শ্রেণীকক্ষে ফিরতে রাজি হন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
এরপর কর্তৃপক্ষ গতকাল থেকে ক্লাস শুরুর তারিখ রেখে শিক্ষাপঞ্জি ঘোষণা করেন। সে অনুযায়ী ক্লাস হয়েছে। বুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘নির্ধারিত সব ক্লাস হয়েছে এবং পুনর্নির্ধারিত শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী আমরা ক্লাস-পরীক্ষা নেব।’
তবে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হলেও শিক্ষার্থীরা লম্বা সেশনজটে পড়ার আশঙ্কা করছেন। বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, আন্দোলনের কারণে বুয়েটের চলমান জ্যেষ্ঠ (২০০৭-০৮ শিক্ষাবর্ষ) ব্যাচটি সবচেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়েছে। ২০০৮ সালের জানুয়ারি মাসে ক্লাস শুরু করেছিলেন তাঁরা। ২০১২ সালের জানুয়ারিতে তাঁদের চার বছরের স্নাতক শিক্ষাজীবন শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন এক বছর পিছিয়ে শিক্ষাজীবন শেষ হবে আগামী ডিসেম্বরে।
শিক্ষার্থীরা প্রায় এক বছরের সেশনজটে পড়বেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বুয়েট উপাচার্য এস এম নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলের সভা ডেকে এ সপ্তাহেই প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হবে।
তবে শিক্ষক সমিতির সভাপতি মুজিবুর রহমান বলেছেন, আন্দোলনের কারণে শিক্ষার্থীদের যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুষিয়ে নিতে সাপ্তাহিক ছুটির দিন ক্লাস নেওয়া হবে। শীতকালীন ছুটি কমিয়েও অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া হবে।
বুয়েটের নতুন শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত পাঁচ সপ্তাহ ক্লাস হবে। আগামী ২০ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর দুর্গাপূজা ও ঈদুল আজহা এবং ৩ থেকে ১৬ নভেম্বর দুই সপ্তাহের পরীক্ষা প্রস্তুতিকালীন ছুটি থাকবে। ১৭ নভেম্বর থেকে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনের কারণে গত এপ্রিল থেকে অচলাবস্থা চলতে থাকে বুয়েটে। এরপর কর্তৃপক্ষের অনির্ধারিত বন্ধ আর শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে গত ১৪ জুলাই থেকে বুয়েটে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকে। ৯ সেপ্টেম্বর সহ-উপাচার্য হাবিবুর রহমানকে সরিয়ে দেওয়ার পর শ্রেণীকক্ষে ফিরতে রাজি হন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
এরপর কর্তৃপক্ষ গতকাল থেকে ক্লাস শুরুর তারিখ রেখে শিক্ষাপঞ্জি ঘোষণা করেন। সে অনুযায়ী ক্লাস হয়েছে। বুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘নির্ধারিত সব ক্লাস হয়েছে এবং পুনর্নির্ধারিত শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী আমরা ক্লাস-পরীক্ষা নেব।’
তবে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হলেও শিক্ষার্থীরা লম্বা সেশনজটে পড়ার আশঙ্কা করছেন। বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, আন্দোলনের কারণে বুয়েটের চলমান জ্যেষ্ঠ (২০০৭-০৮ শিক্ষাবর্ষ) ব্যাচটি সবচেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়েছে। ২০০৮ সালের জানুয়ারি মাসে ক্লাস শুরু করেছিলেন তাঁরা। ২০১২ সালের জানুয়ারিতে তাঁদের চার বছরের স্নাতক শিক্ষাজীবন শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন এক বছর পিছিয়ে শিক্ষাজীবন শেষ হবে আগামী ডিসেম্বরে।
শিক্ষার্থীরা প্রায় এক বছরের সেশনজটে পড়বেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বুয়েট উপাচার্য এস এম নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলের সভা ডেকে এ সপ্তাহেই প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হবে।
তবে শিক্ষক সমিতির সভাপতি মুজিবুর রহমান বলেছেন, আন্দোলনের কারণে শিক্ষার্থীদের যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুষিয়ে নিতে সাপ্তাহিক ছুটির দিন ক্লাস নেওয়া হবে। শীতকালীন ছুটি কমিয়েও অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া হবে।
বুয়েটের নতুন শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত পাঁচ সপ্তাহ ক্লাস হবে। আগামী ২০ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর দুর্গাপূজা ও ঈদুল আজহা এবং ৩ থেকে ১৬ নভেম্বর দুই সপ্তাহের পরীক্ষা প্রস্তুতিকালীন ছুটি থাকবে। ১৭ নভেম্বর থেকে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
No comments