ব্যস্ত সড়কের ওপর নির্মাণসামগ্রী দুর্ভোগে পথচারী
ঠাকুরগাঁও পৌরসভা সড়কের ওপর নির্মাণসামগ্রী স্তূপ করে রেখে শহরের ব্যস্ততম নর্থ সার্কুলার সড়কে নর্দমার নির্মাণ করা হচ্ছে। নির্মাণকাজের ধীরগতির কারণে মাস খানেক ধরে এ সড়কে পথচারী ও ব্যবসায়ীরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
ঠাকুরগাঁও পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, দ্বিতীয় মাঝারি শহর ও অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় রিভারভিউ
ঠাকুরগাঁও পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, দ্বিতীয় মাঝারি শহর ও অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় রিভারভিউ
উচ্চবিদ্যালয় থেকে চৌরাস্তা পর্যন্ত একটি নর্দমা নির্মাণের জন্য গত ২৫ জুন আইনাল হক নামের এক ঠিকাদারকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে নর্দমা নির্মাণের কাজ শুরু হয়। এরপর থেকে নর্দমা নির্মাণের জন্য ওই ব্যস্ত সড়কে নির্মাণসামগ্রী স্তূপ করে রাখা হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কাচারি জামে মসজিদ, জেলা প্রশাসকের অফিস, পুলিশ সুপারের অফিস, মুখ্য বিচারক হাকিমের আদালত, জেলা ডাকঘর, তিনটি ব্যাংক, তিনটি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় ও শতাধিক বিপণিবিতানে যাতায়াতের গুরুত্বপূর্ণ পথ নর্থ সার্কুলার সড়ক। এ সড়কে রিভারভিউ উচ্চবিদ্যালয় থেকে চৌরাস্তা পর্যন্ত নর্দমা নির্মাণের কাজ চলছে। নির্মাণকাজে ব্যবহার করা ইট, বালু, পাথর ও মিশ্রণ তৈরির মেশিন এলোমেলো করে রাখা হয়েছে সড়কের ওপরে।
শহরের রিকশাচালক রমজান আলী বলেন, ‘এমনিতেই রাস্তাটি অন্য সব রাস্তার চেয়ে সরু। তার ওপর এক মাস ধরে রাস্তার মধ্যে ইট, পাথর, বালু ফেলে রাখছে। এ অবস্থায় রিকশা চালিয়ে যাওয়া কষ্টকর হয়ে গেছে।’ ইকো পাঠশালা স্কুলের বাসচালক আনছারুল হক জানান, রাস্তার ওপর মালামাল রাখায় বাস চালানো যাচ্ছে না। অনেকটা পথ ঘুরে ছাত্রছাত্রীদের আনতে হয়।
ঠাকুরগাঁও ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন বলেন, গুরুত্বপূর্ণ সড়কে মালামাল ফেলে রাখায় খদ্দেররা দোকানে যেতে পারছেন না।
ঠাকুরগাঁও পৌরসভার মেয়র এস এস এ মঈন বলেন, সড়কের জায়গায় কয়েকটি দোকানের অবকাঠামো পড়েছে। যেসব দোকানমালিক সড়কের জায়গা দখল করে আছেন, তাঁদের সঙ্গে সমঝোতা হচ্ছে না বলে নর্দমা নির্মাণে দেরি হচ্ছে।
ঠিকাদার আইনাল হক বলেন, ‘মানুষের দুর্ভোগের কথা ভেবে দ্রুত নর্দমার কাজটি শেষ করতে অতিরিক্ত জনবল লাগানো হয়। কিন্তু দোকানমালিকদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হওয়ায় মাস খানেক কাজ বন্ধ থাকে। অন্য জায়গায় মালামাল রেখে নর্দমার কাজ করা কষ্টকর বলে রাস্তার ওপরই মালামাল রাখতে বাধ্য হয়েছি।’ পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম জানান, শহরবাসীর দুর্ভোগের কথা ভেবে নর্দমার কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য ঠিকাদারকে বলা হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কাচারি জামে মসজিদ, জেলা প্রশাসকের অফিস, পুলিশ সুপারের অফিস, মুখ্য বিচারক হাকিমের আদালত, জেলা ডাকঘর, তিনটি ব্যাংক, তিনটি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় ও শতাধিক বিপণিবিতানে যাতায়াতের গুরুত্বপূর্ণ পথ নর্থ সার্কুলার সড়ক। এ সড়কে রিভারভিউ উচ্চবিদ্যালয় থেকে চৌরাস্তা পর্যন্ত নর্দমা নির্মাণের কাজ চলছে। নির্মাণকাজে ব্যবহার করা ইট, বালু, পাথর ও মিশ্রণ তৈরির মেশিন এলোমেলো করে রাখা হয়েছে সড়কের ওপরে।
শহরের রিকশাচালক রমজান আলী বলেন, ‘এমনিতেই রাস্তাটি অন্য সব রাস্তার চেয়ে সরু। তার ওপর এক মাস ধরে রাস্তার মধ্যে ইট, পাথর, বালু ফেলে রাখছে। এ অবস্থায় রিকশা চালিয়ে যাওয়া কষ্টকর হয়ে গেছে।’ ইকো পাঠশালা স্কুলের বাসচালক আনছারুল হক জানান, রাস্তার ওপর মালামাল রাখায় বাস চালানো যাচ্ছে না। অনেকটা পথ ঘুরে ছাত্রছাত্রীদের আনতে হয়।
ঠাকুরগাঁও ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন বলেন, গুরুত্বপূর্ণ সড়কে মালামাল ফেলে রাখায় খদ্দেররা দোকানে যেতে পারছেন না।
ঠাকুরগাঁও পৌরসভার মেয়র এস এস এ মঈন বলেন, সড়কের জায়গায় কয়েকটি দোকানের অবকাঠামো পড়েছে। যেসব দোকানমালিক সড়কের জায়গা দখল করে আছেন, তাঁদের সঙ্গে সমঝোতা হচ্ছে না বলে নর্দমা নির্মাণে দেরি হচ্ছে।
ঠিকাদার আইনাল হক বলেন, ‘মানুষের দুর্ভোগের কথা ভেবে দ্রুত নর্দমার কাজটি শেষ করতে অতিরিক্ত জনবল লাগানো হয়। কিন্তু দোকানমালিকদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হওয়ায় মাস খানেক কাজ বন্ধ থাকে। অন্য জায়গায় মালামাল রেখে নর্দমার কাজ করা কষ্টকর বলে রাস্তার ওপরই মালামাল রাখতে বাধ্য হয়েছি।’ পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম জানান, শহরবাসীর দুর্ভোগের কথা ভেবে নর্দমার কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য ঠিকাদারকে বলা হয়েছে।
No comments