মোক্তাদির চৌধুরীকে শাসালেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর সাবেক একান্ত সচিব র আ ম উবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরীকে শাসিয়েছেন। সংসদের নিয়মনীতি অনুসরণ এবং সংসদে দাঁড়িয়ে কিভাবে কথা বলতে হয়, নতুন এ সংসদ সদস্যকে তাও শিখে আসার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
স্বাধীনতার ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২৭ মার্চ বিদেশি বন্ধুদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে সরকারের আমলাদের পেছনে সংসদ সদস্যদের বসার জায়গা দেওয়ায় ক্ষুব্ধ উবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী গতকাল বৃহস্পতিবার সংসদে পয়েন্ট অব অর্ডারে দাঁড়িয়ে বিষয়টি সম্পর্কে স্পিকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করার সঙ্গে সঙ্গে গতকাল অধিবেশনে উপস্থিত প্রধানমন্ত্রী চেয়ার ঘুরিয়ে তাঁর প্রতি বিরক্তি প্রকাশ করেন। ব্যাপারটা বুঝতে পেরে মোক্তাদির চৌধুরী দ্রুত তাঁর বক্তব্য শেষ করলেও শেষ রক্ষা হয়নি।
বক্তব্য শেষে অধিবেশন কক্ষেই তাঁকে ডেকে পাঠান শেখ হাসিনা। তিনি তাঁকে ভর্ৎসনা করেন। কী কারণে বিষয়টি সংসদে নিয়ে আসা হলো তাও জানতে চান প্রধানমন্ত্রী। সংসদে কিভাবে কথা বলতে হয় তা শিখে আসার জন্য মোক্তাদিরকে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে সঙ্গে নিজের ভুল স্বীকার করে মোক্তাদির চৌধুরী ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এরপর কিছুক্ষণ তিনি প্রধানমন্ত্রীর সামনে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় চিফ হুইপ আবদুস শহীদ প্রধানমন্ত্রীর সামনে থেকে তাঁকে চলে যেতে বলেন। এ প্রসঙ্গে মোক্তাদির চৌধুরী কালের কণ্ঠকে জানান, 'আমি যা বলেছি সংসদে বলেছি। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে যা বলেছেন তা একান্তই আমাকে বলেছেন। এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে চাই না।'
বক্তব্য শেষে অধিবেশন কক্ষেই তাঁকে ডেকে পাঠান শেখ হাসিনা। তিনি তাঁকে ভর্ৎসনা করেন। কী কারণে বিষয়টি সংসদে নিয়ে আসা হলো তাও জানতে চান প্রধানমন্ত্রী। সংসদে কিভাবে কথা বলতে হয় তা শিখে আসার জন্য মোক্তাদিরকে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে সঙ্গে নিজের ভুল স্বীকার করে মোক্তাদির চৌধুরী ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এরপর কিছুক্ষণ তিনি প্রধানমন্ত্রীর সামনে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় চিফ হুইপ আবদুস শহীদ প্রধানমন্ত্রীর সামনে থেকে তাঁকে চলে যেতে বলেন। এ প্রসঙ্গে মোক্তাদির চৌধুরী কালের কণ্ঠকে জানান, 'আমি যা বলেছি সংসদে বলেছি। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে যা বলেছেন তা একান্তই আমাকে বলেছেন। এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে চাই না।'
No comments