অপহরণের পর স্কুলছাত্র হত্যা!
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানের বালুচর ইউনিয়নের খাসনগর গ্রাম থেকে অপহূত স্কুলছাত্র শেখ ফরিদের (৭) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ওই গ্রামের কবরস্থান থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়। মুক্তিপণ না পেয়ে অপহরণকারীরা তাকে হত্যা করেছে বলে পুলিশ ও ফরিদের পরিবার সূত্র জানিয়েছে।
স্থানীয় রেড রোজ কিন্ডারগার্টেনের ছাত্র ফরিদ গত শনিবার নিখোঁজ হয়। পরে অপহরণকারীরা মুঠোফোনে ফরিদের পরিবারের কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। পরের দিন রোববার ফরিদের মা কামরুন নাহার বাদী হয়ে সিরাজদিখান থানায় অপহরণের মামলা করেন।
ফরিদের পরিবারের অভিযোগ, অপহরণকারীরা তাদের ঘনিষ্ঠ কেউ হবে। তাদের চিনে ফেলায় ফরিদকে হত্যা করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সকালে খাসনগর এলাকার কবরস্থানে মাটির নিচে চাপা দেওয়া অবস্থায় শিশুটির দুটি পা বের হয়ে ছিল। এটি দেখে এলাকার লোকজন পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
শিশুটির পরিবারের সদস্যরা জানান, গত শনিবার সকালে ফরিদ স্কুলে যায়। এরপর সে আর বাসায় ফেরেনি। তার পর থেকে মুঠোফোনে সন্ত্রাসীরা ফরিদের পরিবারের কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে আসছিল। কয়েক দিন আগে সন্ত্রাসীদের কথামতো ফরিদের মা ওই টাকা নিয়ে জেলার সদর উপজেলার মুক্তারপুর সেতুর কাছে যান। তাঁর সঙ্গে ছদ্মবেশে পুলিশও যায়। কিন্তু ওই দিন অপহরণকারীরা টাকা নিতে আসেনি। তবে অপহরণকারীরা গতকাল সকালেও টাকার জন্য ফোন করেছিল বলে ফরিদের পরিবারের সদস্যরা জানান।
ফরিদের বাবা মো. কাশেম সিঙ্গাপুরে থাকেন। তারা তিন ভাই ও এক বোন।
সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ফরিদের লাশ উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে। শিগগিরই হত্যাকারীদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে।
ফরিদের পরিবারের অভিযোগ, অপহরণকারীরা তাদের ঘনিষ্ঠ কেউ হবে। তাদের চিনে ফেলায় ফরিদকে হত্যা করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সকালে খাসনগর এলাকার কবরস্থানে মাটির নিচে চাপা দেওয়া অবস্থায় শিশুটির দুটি পা বের হয়ে ছিল। এটি দেখে এলাকার লোকজন পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
শিশুটির পরিবারের সদস্যরা জানান, গত শনিবার সকালে ফরিদ স্কুলে যায়। এরপর সে আর বাসায় ফেরেনি। তার পর থেকে মুঠোফোনে সন্ত্রাসীরা ফরিদের পরিবারের কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে আসছিল। কয়েক দিন আগে সন্ত্রাসীদের কথামতো ফরিদের মা ওই টাকা নিয়ে জেলার সদর উপজেলার মুক্তারপুর সেতুর কাছে যান। তাঁর সঙ্গে ছদ্মবেশে পুলিশও যায়। কিন্তু ওই দিন অপহরণকারীরা টাকা নিতে আসেনি। তবে অপহরণকারীরা গতকাল সকালেও টাকার জন্য ফোন করেছিল বলে ফরিদের পরিবারের সদস্যরা জানান।
ফরিদের বাবা মো. কাশেম সিঙ্গাপুরে থাকেন। তারা তিন ভাই ও এক বোন।
সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ফরিদের লাশ উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে। শিগগিরই হত্যাকারীদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে।
No comments