বিজিবির বরাত দিয়ে বিবিসি-সীমান্তে সেনাসংখ্যা বাড়াচ্ছে মিয়ানমার
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে মিয়ানমার অতিরিক্ত সেনা সমাবেশ ঘটাচ্ছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বিবিসি বাংলা গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ খবর জানায়। তবে গতকাল সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে বিজিবির এক কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, সীমান্তের অপর পারে মিয়ানমারের সেনা সমাবেশের কোনো আলামত তাঁরা পাননি।
বিবিসির খবরে বলা হয়, বাংলাদেশের কক্সবাজার, টেকনাফ ও নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের অপর পারে দুই দিন ধরেই সেনা সমাবেশ ঘটাচ্ছে মিয়ানমার। বিজিবির কর্মকর্তারা অসমর্থিত সূত্রে এমন খবর পেয়েছেন।
তবে বিজিবির কর্মকর্তারা জানান, যেহেতু সীমান্তের শূন্য রেখা (জিরো পয়েন্ট) থেকে কিছুটা দূরত্বে মিয়ানমার নিজেদের অংশে সেনা সমাবেশ ঘটাচ্ছে, তাই সীমান্ত থেকে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার সুযোগ নেই।
বিজিবির কর্মকর্তারা জানান, বিষয়টি জানতে বিজিবি দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে বৈঠকের প্রস্তাব দেয়। গত বুধবার কক্সবাজারে দুই দেশের ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের দুজন কর্মকর্তার মধ্যে এ নিয়ে আলোচনা হয়। তখন বাংলাদেশের পক্ষে সীমান্তে বাড়তি সেনা সমাবেশের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলেও মিয়ানমারের কমান্ডার স্পষ্ট করে কিছু বলেননি।
মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালত গত বুধবার বাংলাদেশের পক্ষে রায় দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মিয়ানমার তাদের সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে কি না, সে সম্পর্কে বিজিবি নিশ্চিত হতে পারেনি বলে কর্মকর্তারা বিবিসিকে জানিয়েছেন। তবে সীমান্তে বিজিবি সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।
কক্সবাজার থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, বিজিবির চট্টগ্রাম সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল বশিরুল ইসলাম গতকাল সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী ও তুমব্রু হয়ে ঘুমধুম পর্যন্ত প্রায় ১৪ কিলোমিটার সীমান্ত পরিদর্শন করেন। কক্সবাজার ১৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খালেকুজ্জামানসহ বাহিনীর অন্যান্য কর্মকর্তাও এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ১৭ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক কর্নেল খালেকুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন এবং অনুসন্ধান করে মিয়ানমারে সেনা সমাবেশ ঘটানোর সত্যতা পাইনি। তবে নানা সূত্র দাবি করেছে, তাদের সীমান্ত থেকে দূরে আরাকানে সেনাসদস্যদের চলাফেরা লক্ষ করা যাচ্ছে। তাত্ক্ষণিকভাবে এর সত্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।’
তবে বিজিবির কর্মকর্তারা জানান, যেহেতু সীমান্তের শূন্য রেখা (জিরো পয়েন্ট) থেকে কিছুটা দূরত্বে মিয়ানমার নিজেদের অংশে সেনা সমাবেশ ঘটাচ্ছে, তাই সীমান্ত থেকে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার সুযোগ নেই।
বিজিবির কর্মকর্তারা জানান, বিষয়টি জানতে বিজিবি দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে বৈঠকের প্রস্তাব দেয়। গত বুধবার কক্সবাজারে দুই দেশের ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের দুজন কর্মকর্তার মধ্যে এ নিয়ে আলোচনা হয়। তখন বাংলাদেশের পক্ষে সীমান্তে বাড়তি সেনা সমাবেশের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলেও মিয়ানমারের কমান্ডার স্পষ্ট করে কিছু বলেননি।
মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালত গত বুধবার বাংলাদেশের পক্ষে রায় দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মিয়ানমার তাদের সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে কি না, সে সম্পর্কে বিজিবি নিশ্চিত হতে পারেনি বলে কর্মকর্তারা বিবিসিকে জানিয়েছেন। তবে সীমান্তে বিজিবি সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।
কক্সবাজার থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, বিজিবির চট্টগ্রাম সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল বশিরুল ইসলাম গতকাল সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী ও তুমব্রু হয়ে ঘুমধুম পর্যন্ত প্রায় ১৪ কিলোমিটার সীমান্ত পরিদর্শন করেন। কক্সবাজার ১৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খালেকুজ্জামানসহ বাহিনীর অন্যান্য কর্মকর্তাও এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ১৭ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক কর্নেল খালেকুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন এবং অনুসন্ধান করে মিয়ানমারে সেনা সমাবেশ ঘটানোর সত্যতা পাইনি। তবে নানা সূত্র দাবি করেছে, তাদের সীমান্ত থেকে দূরে আরাকানে সেনাসদস্যদের চলাফেরা লক্ষ করা যাচ্ছে। তাত্ক্ষণিকভাবে এর সত্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।’
No comments