আপনি কি জানেন?
টেলিভিশনে খেলা আজ থেকে ৩০ বছর আগে কোনো খেলা টেলিভিশনে সম্প্রচারিত হলে যে পরিমাণ মানুষ তা সরাসরি উপভোগ করত, তার সংখ্যা বর্তমান আধুনিক সম্প্রচারের সময় এসে কমে গেছে। ব্যাপারটি আরেকটু পরিস্কার করে বললে—আজ থেকে ৩০ বছর আগে টেলিভিশনের সংখ্যা ছিল অনেক কম।
ছিল না স্যাটেলাইটে শত শত চ্যানেলের দৌরাত্ম্য। ভিডিও রেকর্ডার না থাকার কারণে খেলাটি রেকর্ড করে পরে দেখার জন্য রেখে দেওয়ার মানুষের সংখ্যাও ছিল অনেক কম। যত অসুবিধাই হোক, মানুষ চাইত, সরাসরি সম্প্রচারিত খেলাটি যেকোনোভাবেই সরাসরি উপভোগ করতে। এবার এ বিষয়ে একটি সংখ্যাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ তুলে ধরা যাক—
১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ড ও জার্মানির মধ্যে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনাল খেলাটি টেলিভিশনের মাধ্যমে সরাসরি দেখেছিল তিন কোটি ২৫ লাখ মানুষ। ১৯৭০ সালে মোহাম্মদ আলী ও জো ফ্রেজিয়ারের মধ্যকার হেভিওয়েট বক্সিং লড়াইয়ের দর্শকসংখ্যা কমে যায় অনেকটাই। দুই কোটি ৭০ লাখ মানুষ এই খেলাটির সরাসরি সম্প্রচার উপভোগ করে। বর্তমানে টেলিভিশনে যে খেলাই সরাসরি সম্প্রচারিত হয়, তার বেশির ভাগই মানুষ সরাসরি না দেখে পরে এর ধারণকৃত অংশ বা হাইলাইটস দেখতে বেশি পছন্দ করে।
ওয়ার্ল্ড অব ফ্যাক্টস অবলম্বনে নাইর ইকবাল
১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ড ও জার্মানির মধ্যে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনাল খেলাটি টেলিভিশনের মাধ্যমে সরাসরি দেখেছিল তিন কোটি ২৫ লাখ মানুষ। ১৯৭০ সালে মোহাম্মদ আলী ও জো ফ্রেজিয়ারের মধ্যকার হেভিওয়েট বক্সিং লড়াইয়ের দর্শকসংখ্যা কমে যায় অনেকটাই। দুই কোটি ৭০ লাখ মানুষ এই খেলাটির সরাসরি সম্প্রচার উপভোগ করে। বর্তমানে টেলিভিশনে যে খেলাই সরাসরি সম্প্রচারিত হয়, তার বেশির ভাগই মানুষ সরাসরি না দেখে পরে এর ধারণকৃত অংশ বা হাইলাইটস দেখতে বেশি পছন্দ করে।
ওয়ার্ল্ড অব ফ্যাক্টস অবলম্বনে নাইর ইকবাল
No comments