জাতীয় কমিটির দাবি-কনোকোর সঙ্গে চুক্তি থাকলে সমুদ্রে কর্তৃত্ব থাকবে না
তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুত্-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির নেতারা বলেছেন, কনোকোফিলিপসের সঙ্গে চুক্তি কার্যকর থাকলে সমুদ্রসম্পদের ওপর বাংলাদেশের কর্তৃত্ব প্রহসনে পরিণত হবে। ভারতের সঙ্গেও সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তিতে সরকারকে একইভাবে জোরালো অবস্থান নিতে হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুত্-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির অবস্থান কর্মসূচিতে নেতারা এসব কথা বলেন। সাত দফা দাবিতে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দেশব্যাপী এ কর্মসূচি পালিত হয়।
দাবির মধ্যে রয়েছে: কনোকোফিলিপসের সঙ্গে চুক্তি বাতিল, বঙ্গোপসাগরের সম্পদ দেশের কাজে ব্যবহার নিশ্চিত করা, মার্কিন-ভারত আধিপত্য রোধ, ফুলবাড়ী চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন, পিএসসি ২০১১ ও ২০১২ প্রক্রিয়া বন্ধ করা, খনিজ সম্পদ রপ্তানি নিষিদ্ধকরণ আইন পাস, রাষ্ট্রীয় বিদ্যুেকন্দ্র মেরামত করা ইত্যাদি।
অবস্থান কর্মসূচিতে জাতীয় কমিটির সভাপতি শেখ শহীদুল্লাহ বলেন, সমুদ্রসীমা নিয়ে মামলার রায়ে সমুদ্রসম্পদে বাংলাদেশের অধিকার নিশ্চিত হলেও এ সম্পদ রক্ষায় সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে। না হলে সমুদ্রসম্পদ উধাও হয়ে যাবে। গোপন চুক্তির মাধ্যমে দেশের সম্পদ এভাবে বেহাত হতে দেওয়া যাবে না।
জাতীয় কমিটির সচিব আনু মুহাম্মদ বলেন, এ দেশের সম্পদের ওপর শকুনেরা নজর দিয়েছে। সরকার বিদেশিদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করলে জনগণ দেশের সম্পদ রক্ষায় প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। সমুদ্রসীমা নিয়ে মামলার রায়ের পর বাংলাদেশের দায়িত্ব বেড়ে গেছে। সমুদ্রে বাংলাদেশের জনগণের শতভাগ মালিকানা নিশ্চিত করতে হবে।
বিশিষ্ট লেখক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, ‘সমুদ্রসীমা নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে রায়ের জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু জনগণের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে সরকার বিদেশিদের সঙ্গে গোপন চুক্তি করলে জনগণ বসে থাকতে পারে না। দেশের বড় দলগুলো বড় বিষয় নিয়ে ব্যস্ত, আর ছোট বিষয় নিয়ে আমরা রাস্তায় বসেছি। জনগণের দাবি নিয়ে আমরা রাস্তায় আছি, থাকব।’
অবস্থান কর্মসূচিতে সিপিবির মনজুরুল আহসান খান, মোরশেদ আলী, ওয়ার্কার্স পার্টির আনিসুর রহমান মল্লিক, গণফ্রন্টের আবু তাহের, ন্যাপের আবদুর রশিদ, বাসদের বজলুর রশিদ, রাকিব হাসান মুন্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া দাবির সমর্থনে সিপিবি, ওয়ার্কার্স পার্টি, বাসদ, সাম্যবাদী দল, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, গণসংস্কৃতি ফ্রন্ট, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন কর্মসূচিতে অংশ নেয়।
দাবির মধ্যে রয়েছে: কনোকোফিলিপসের সঙ্গে চুক্তি বাতিল, বঙ্গোপসাগরের সম্পদ দেশের কাজে ব্যবহার নিশ্চিত করা, মার্কিন-ভারত আধিপত্য রোধ, ফুলবাড়ী চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন, পিএসসি ২০১১ ও ২০১২ প্রক্রিয়া বন্ধ করা, খনিজ সম্পদ রপ্তানি নিষিদ্ধকরণ আইন পাস, রাষ্ট্রীয় বিদ্যুেকন্দ্র মেরামত করা ইত্যাদি।
অবস্থান কর্মসূচিতে জাতীয় কমিটির সভাপতি শেখ শহীদুল্লাহ বলেন, সমুদ্রসীমা নিয়ে মামলার রায়ে সমুদ্রসম্পদে বাংলাদেশের অধিকার নিশ্চিত হলেও এ সম্পদ রক্ষায় সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে। না হলে সমুদ্রসম্পদ উধাও হয়ে যাবে। গোপন চুক্তির মাধ্যমে দেশের সম্পদ এভাবে বেহাত হতে দেওয়া যাবে না।
জাতীয় কমিটির সচিব আনু মুহাম্মদ বলেন, এ দেশের সম্পদের ওপর শকুনেরা নজর দিয়েছে। সরকার বিদেশিদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করলে জনগণ দেশের সম্পদ রক্ষায় প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। সমুদ্রসীমা নিয়ে মামলার রায়ের পর বাংলাদেশের দায়িত্ব বেড়ে গেছে। সমুদ্রে বাংলাদেশের জনগণের শতভাগ মালিকানা নিশ্চিত করতে হবে।
বিশিষ্ট লেখক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, ‘সমুদ্রসীমা নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে রায়ের জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু জনগণের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে সরকার বিদেশিদের সঙ্গে গোপন চুক্তি করলে জনগণ বসে থাকতে পারে না। দেশের বড় দলগুলো বড় বিষয় নিয়ে ব্যস্ত, আর ছোট বিষয় নিয়ে আমরা রাস্তায় বসেছি। জনগণের দাবি নিয়ে আমরা রাস্তায় আছি, থাকব।’
অবস্থান কর্মসূচিতে সিপিবির মনজুরুল আহসান খান, মোরশেদ আলী, ওয়ার্কার্স পার্টির আনিসুর রহমান মল্লিক, গণফ্রন্টের আবু তাহের, ন্যাপের আবদুর রশিদ, বাসদের বজলুর রশিদ, রাকিব হাসান মুন্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া দাবির সমর্থনে সিপিবি, ওয়ার্কার্স পার্টি, বাসদ, সাম্যবাদী দল, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, গণসংস্কৃতি ফ্রন্ট, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন কর্মসূচিতে অংশ নেয়।
No comments