সামরিক বাহিনীতে লিঙ্গ বৈষম্য অবসানে দিল্লী হাইকোর্টের যুগান্তকারী রায়
দিল্লী হাইকোর্ট শুক্রবার বিমান ও
সেনাবাহিনীতে শর্ট সার্ভিস কমিশনপ্রাপ্ত (এসএসসি) নারী কর্মকর্তাদের দুই
মাসের মধ্যে স্থায়ী কমিশনভুক্ত (পিসি) করার নির্দেশদানের মতো যুগান্তকারী
রায় প্রদান করেছে।
একে লিঙ্গ বৈষম্য অবসানে আর এক ধাপ
অগ্রগতি বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। রায়ে আরও বলা হয়, স্থায়ী কমিশনপ্রাপ্ত
হওয়ার পর এসব নারী কর্মকর্তা এসএসসিভুক্ত পুরুষ কর্মকর্তাদের সমান
পদোন্নতিসহ সকল সুযোগ সুবিধা লাভ করবেন।
বর্তমানে নারী কর্মকর্তারা এসএসসির ১০ বছর পর স্থায়ী কমিশনভুক্ত হওয়ার সুযোগ পান। ২০০৯ সালের মার্চ মাস থেকে এই আইন কার্যকর হয়েছে। তবে তা কেবল জাজ এডজুট্যান্ট জেনারেল (জেএজি) ও শিক্ষা কোরের বেলায় প্রযোজ্য। সিগনাল, ইঞ্জিনিয়ার, অর্ডন্যান্স ও এয়ার ডিফেন্সেও মহিলাদের নিয়োগ দেয়া হয়। তবে তারা পিসিতে অনত্মভর্ুক্ত হওয়ার যোগ্য। সংবাদ মাধ্যমের খবরে শনিবার এ কথা বলা হয়।
আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী সেনাবাহিনী ও বিমানবাহিনীতে ২০০৬ সালের পূর্বে যোগ দেয়া নারী কর্মকর্তারা পিসির জন্য অপশন চাইতে পারবেন এবং তাঁদের পুরম্নষ সহকমর্ীর্র সমান সময় চাকরিতে বলবত থাকতে পারবেন।
বর্তমানে নারী কর্মকর্তারা এসএসসির ১০ বছর পর স্থায়ী কমিশনভুক্ত হওয়ার সুযোগ পান। ২০০৯ সালের মার্চ মাস থেকে এই আইন কার্যকর হয়েছে। তবে তা কেবল জাজ এডজুট্যান্ট জেনারেল (জেএজি) ও শিক্ষা কোরের বেলায় প্রযোজ্য। সিগনাল, ইঞ্জিনিয়ার, অর্ডন্যান্স ও এয়ার ডিফেন্সেও মহিলাদের নিয়োগ দেয়া হয়। তবে তারা পিসিতে অনত্মভর্ুক্ত হওয়ার যোগ্য। সংবাদ মাধ্যমের খবরে শনিবার এ কথা বলা হয়।
আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী সেনাবাহিনী ও বিমানবাহিনীতে ২০০৬ সালের পূর্বে যোগ দেয়া নারী কর্মকর্তারা পিসির জন্য অপশন চাইতে পারবেন এবং তাঁদের পুরম্নষ সহকমর্ীর্র সমান সময় চাকরিতে বলবত থাকতে পারবেন।
No comments