সাভারে নিখোঁজের ৯ দিন পর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের লাশ উদ্ধার
সাভারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক
ছাত্র খুন হয়েছেন। নিখোঁজের ৯ দিন পর সাভারের সীমান্তবর্তী রাজধানীর বসিলা
ব্রিজের ব্রিক ফিল্ডের পাশ থেকে সুবীর চন্দ্র দাশ (২১) নামে এ ছাত্রের লাশ
সোমবার গভীর রাতে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় শফিক
আহমেদ রবিন (২৩), তার স্ত্রী লুৎফা আক্তার সনি (২১), ফয়সাল ওরফে সেতু (২৩)
ও ইউসুফকে (২২) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ের সপ্তম সেমিস্টারের ছাত্র ছিলেন সুবীর। গত ১২ জানুয়ারি
নিখোঁজ হন তিনি।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, লুৎফা আক্তার সনি ও সুবীর ঢাকায় আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন। সম্প্রতি তারা প্রেমে জড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে লুৎফার স্বামী রবিন একাধিক বার সুবীরকে অনুরোধ করেন সম্পর্ক ভাঙার। তার পরও তাদের প্রেম চলছিল। গত ১২ জানুয়ারি সাভার উপজেলার সরকারি কোয়ার্টার থেকে বের হয়ে সুবীর আর বাসায় ফিরে আসেননি। নিখোঁজের দুই দিন পর ১৪ জানুয়ারি এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়রি করেন সুবীরের বাবা সাভার উপজেলা সমাজসেবা অফিসের কর্মচারী গৌরাঙ্গ দাশ।
সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন জানান, লাশ উদ্ধারের পর এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শফিক আহমেদ রবিন, তার স্ত্রী লুৎফা আক্তার সনি, ফয়সাল ওরফে সেতু ও ইউসুফকে গ্রেফতার করে আদালতে রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।
নিহতের বাবা গৌরাঙ্গ দাশ অভিযোগ করেন, এ ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ। লাশ উদ্ধারের পর গতকাল সাভার থানায় মামলা আমলে নেয় পুলিশ।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, লুৎফা আক্তার সনি ও সুবীর ঢাকায় আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন। সম্প্রতি তারা প্রেমে জড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে লুৎফার স্বামী রবিন একাধিক বার সুবীরকে অনুরোধ করেন সম্পর্ক ভাঙার। তার পরও তাদের প্রেম চলছিল। গত ১২ জানুয়ারি সাভার উপজেলার সরকারি কোয়ার্টার থেকে বের হয়ে সুবীর আর বাসায় ফিরে আসেননি। নিখোঁজের দুই দিন পর ১৪ জানুয়ারি এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়রি করেন সুবীরের বাবা সাভার উপজেলা সমাজসেবা অফিসের কর্মচারী গৌরাঙ্গ দাশ।
সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন জানান, লাশ উদ্ধারের পর এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শফিক আহমেদ রবিন, তার স্ত্রী লুৎফা আক্তার সনি, ফয়সাল ওরফে সেতু ও ইউসুফকে গ্রেফতার করে আদালতে রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।
নিহতের বাবা গৌরাঙ্গ দাশ অভিযোগ করেন, এ ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ। লাশ উদ্ধারের পর গতকাল সাভার থানায় মামলা আমলে নেয় পুলিশ।
No comments